উত্তর আমেরিকার টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে আজকাল প্রায়শই বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের দেখা যায়। তারা তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল এবং টেলিগ্রাম গ্রুপে অটো পার্কিং সফটওয়্যার এবং অত্যাবশ্যক জীবনের জিনিসপত্রের বিজ্ঞাপন শেয়ার করছে।

বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন বিজ্ঞাপনদাতাদের সাথে সহযোগিতা করার জন্য টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কোম্পানি বোলোবার সাহায্য নিচ্ছে। তারা সদস্যবৃন্দের জন্য মার্কিন বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের ব্যবসা এনে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।

📈 মার্কিন বিজ্ঞাপনদাতার টেলিগ্রাম ইকোসিস্টেম

মার্কিন টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে বিজ্ঞাপনদাতারা মার্কিন টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে অটো পার্কিং সফটওয়্যার এবং অ্যাক্সেস কার্ড অন্তর্ভুক্ত করে তাদের পণ্য প্রচার করছেন।

জার্মান বাজারে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য কনটেন্ট মার্কেটিংয়ে সহযোগিতা করার সম্ভাবনা রয়েছে। জার্মান ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য প্রচলিত মার্কেটিং এজেন্টের পরিবর্তে অনলাইন ভিত্তিক ফ্রীল্যান্সাররা যোগাযোগ করছে।

২০২৫ সালে জার্মানির বাজারে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের নতুন G2G পরিসেবা সহ বিভিন্ন উন্নতির মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির দরজা খুলতে পারে। জার্মান বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশী টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে মিলে কাজ করতে আগ্রহী।

📈 বিপণন কৌশল

জার্মানিতে বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের একত্রিত হতে হবে কৌশলে। ভিন্ন ভিন্ন জনশক্তির মধ্যে পার্থক্য বোঝা এবং তাদের মূল বাণিজ্যিক সমস্যার সমাধান প্রদান করা সম্ভবপর।

যুক্তরাজ্যে যারা কনজিউমার পণ্য বিক্রি করেন তাদের মূল বাজার হচ্ছেন এশিয়া প্যাসিফিকের বিভিন্ন দেশ যেখানে মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রয়ক্ষমতা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

গত 2022 সালের সমীক্ষায় দেখা গেছে, ব্রিটেনে থাকা সংস্থাগুলোর 60% এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রবেশ করতে আগ্রহী এবং সেলসম্যাসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য থেকে 20% বিদেশী ব্র্যান্ডের লক্ষ্য বাংলাদেশ।

যেহেতু এটি একটি নতুন বাজার এবং মার্কেটপ্লেস হিসেবে বাংলাদেশি গ্রাহকগণও ক্রমবর্ধমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। আন্তর্জাতিক শপিং সাইট কুপন এবং চটজলদি ভ্রমণের মতো বিদেশী পণ্য জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে কয়েকটি টেলিগ্রামে বিজ্ঞাপন প্রচারে সহযোগিতা পাওয়া গেছে।

১৯৭২ সালে অর্থনৈতিকভাবে আত্মনির্ভরশীল হতে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। ৫১ বছর পেরিয়ে এসে আজও বাংলাদেশ জাপান ভ্রমণের জন্য দাঁড়িয়ে আছে। কারণ জাপানিজビザ বিহীন বাংলাদেশিদের ভিসা দিচ্ছে না।

তবে বাংলাদেশিরা প্রযুক্তি এবং দক্ষতার সব কাজ করে যাচ্ছে। টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা কাজের পরে জীবন নির্মাণ করেছে। তারা জাপানি ব্র্যান্ডের কনটেন্ট প্রমোট করে তাদের শেয়ারিং এর দ্বারা কাজটি সম্পন্ন করেছে। আসুন আমাদের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে জাপানিজ ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা নিশ্চিত করে।

📢 বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম হিসাবে টেলিগ্রাম

বাংলাদেশের যানবাহন এবং পর্যটক চলাচলে অন্যতম মাধ্যম রিকশা। ঢাকায় প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় রিকশার রাজা নির্বাচন। কমপক্ষে তিনবার এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন ম্যাডাম সেলিনা।

দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ড Bangladeshi Telegram ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে মার্কেটিং করতে চাইলে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সকল সহায়তা পেতে পারেন। বাংলাদেশের টেলিগ্রামের ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে হোয়াটসঅ্যাপ এবং ফেসবুকের ইনফ্লুয়েন্সারদের তুলনায় অনেক বেশি সুবিধা রয়েছে।

কেন দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ড বাংলাদেশী টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের সাহায্যে মার্কেটিং করতে পারে?

বাংলাদেশের 45 মিলিয়ন ব্যবহারকারীর মধ্যে 21 মিলিয়ন Telegram ব্যবহারকারী রয়েছে যা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের চেয়ে 6% বেশি। দক্ষিণ কোরিয়ায় টেলিগ্রাম ব্যবহারকারী 12% পর্যন্ত পৌঁছানোর কারণে স্পষ্টতই বাংলাদেশের ব্র্যান্ডগুলোকে টেলিগ্রামের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা মালয়েশিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর নজর কাড়তে শুরু করেছে।

📢 মেটার অ্যালগরিদম টেলিগ্রামের ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে

মেটার স্যোশাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রবেশ করা, নিরাপত্তা অ্যাপ টেলিগ্রামের ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে।

যারা ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করতে পারে না তারা এখন নিরাপত্তাহীনতার কারণে টেলিগ্রামে ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে কাজ করছে।

🛑 বাংলাদেশে নিরাপত্তার অভাব

বাংলাদেশের নাগরিকরা সহজেই নিরাপত্তাহীনতার শিকার হচ্ছে।

ইতিমধ্যেই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

টেলিগ্রাম ব্যবহার করতে বাধ্য হয়ে তারা বিনিয়োগকারীদের এবং মালয়েশিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর কাছে টানতে চাইছে।