২০২৫ সালে ইন্দোনেশিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে কীভাবে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা করতে হবে
২০২৫ সালে ইন্দোনেশিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে কীভাবে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা করতে হবে
ভারতের প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশে ইন্দোনেশিয়ার প্রতি মানুষের আগ্রহ ও বিনিয়োগ রয়েছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা বিভিন্ন কারণে ইন্দোনেশিয়ার অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। যার মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশের মতো নিম্ন মিডিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার মিডিয়া খাতে শেয়ারিং এবং বিনিয়োগ। এছাড়াও, বিশ্ব পুঁজিবাজারের পারিপার্শ্বিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের কাছে ইন্দোনেশিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থান অগ্রগামী হিসাবেও বিবেচিত হয়েছে। তাই ইন্দোনেশিয়ান ব্র্যান্ডগুলোও বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন বাজারের মতো।
এছাড়াও, বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের পক্ষে ইন্দোনেশিয়ায় ব্র্যান্ডগুলোর সাথে কাজ করা একটি চ্যালেঞ্জ। কারণ বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর ব্র্যান্ডিং মূলত প্রাকৃতিকভাবে ঘটে, যেখানে ইতিমধ্যে কার্যকরী এবং সফল বাংলাদেশী ব্র্যান্ডগুলো পেশাদার অনলাইন মার্কেটিংয়ের অভাবে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সুতরাং, ইন্দোনেশিয়ান ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের জন্য একটি নতুন সুযোগ এবং সম্ভাবনাময় বাজার হিসাবেও বিবেচিত হচ্ছে।
এ কারণে দুই দেশের মানুষ এবং মিডিয়া যোগাযোগের দিক থেকেও সমতুল্য এবং কার্যকর। যেখানে ডাকযোগ অর্থাৎ সামুদ্রিক বার্জের মাধ্যমে যোগাযোগের সময়কাল ১০ দিন এবং বিমান যোগাযোগের সময় ২ ঘণ্টা। ইন্দোনেশিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর এক্সপোজার তৈরির জন্য বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের কাছে কাজ করার একটি সুযোগ হতে পারে, বিশেষ করে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে।
কারণ বাংলাদেশের বাজারে ২০২৫ সালের মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যমে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে ব্র্যান্ডগুলো তাদের বাজারগত অবস্থান তৈরি করতে পারে। যেখানে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের বিষয়বস্তুর মূল ভিত্তি হবে ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব এবং জীবনযাত্রার স্বরূপ।
🔑 বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাজারের উপর ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের ৫ টি বিশেষ দিক
বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থান মাথায় রেখে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এর অনুকূলতা রয়েছে। যেখানে নিম্ন-মিডিয়ার সংস্কৃতিগুলো এর কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে এবং বাংলাদেশের তরুণ জনগণের কাছে আকর্ষণীয়তার জন্য ব্যবহৃত হবে। কারণ, বাংলাদেশে নিম্ন-মিডিয়ার সংখ্যা তুলনামূলক বেশি।
সুতরাং, বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের ২০২৫ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে ব্র্যান্ডিং করার জন্য সঠিক সময়। যা তারা একটি পরিকল্পনার মাধ্যমে করতে পারেন, যেখানে সামাজিক গণমাধ্যমের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সাহায্য নেয়া হবে।
এমন একাধিক আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার যারা ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করছেন এবং সফল হয়েছেন। যারা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সম্ভাবনাময় সুযোগ তৈরি করতে পারেন।
📢 আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের জন্য মার্কেটিং কৌশল
বাংলাদেশের যেকোনো উদ্যোক্তা যারা আন্তর্জাতিক বাজারে সফল হতে চান, তারা সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাংলাদেশের স্থানীয় সংস্কৃতি নিয়ে সৃজনশীলতার মাধ্যমে কাজ শুরু করতে পারেন। যেখানে তারা সামাজিক গণমাধ্যমের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহায়তা নিতে পারেন।
বাংলাদেশের স্থাপত্য এবং শহুরে জীবনের বিচিত্রতাগুলো তুলে ধরার মাধ্যমে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের নজর কেড়ে বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডগুলোকে তাদের মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রচার করতে পারবে।
সুতরাং, বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের জন্য শীঘ্রই একটি হোস্টিং সাইট সহায়ক হবে, যেখানে আন্তর্জাতিক বাজারের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডগুলো নিয়ে কাজ করবে।
💡 বাংলাদেশীদের জন্য সাইটের নামকরণ এবং কীভাবে কাজ করবে
এই সাইটটির নাম রাখা হবে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার। যেখানে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের চাকরি এবং সহযোগিতা করতে পারবেন। যেখানে বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডগুলোকে প্রচার করার জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের খুঁজে নিয়ে আসবে।
সাইটটিতে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের প্রোফাইল যুক্ত করতে পারবেন। যেখানে ব্র্যান্ডগুলো তাদের সামনে আসার ফলে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারের তালিকা এবং তাদের অঞ্চলের ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে একটি সংযোগ স্থাপন হবে।
এভাবে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার এবং আন্তর্জাতিক আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি হবে।
তবে এই প্ল্যাটফর্মটি চালু করার জন্য বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের চেষ্টা করতে হবে। সুতরাং, বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
✅ সাইটটিতে ইনফ্লুয়েন্সাররা কীভাবে যুক্ত হবে
বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সংগঠন হবে এবং তারা তাদের প্রোফাইল নিয়ে আসবে। যেখানে তারা তাদের কাজের ফলাফল এবং ভ্যালু অ্যাডেডের উপর ভিত্তি করে তাদের অবস্থান এবং প্রশংসাপত্র যুক্ত করবে।
এদিকে, আন্তর্জাতিক আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। যেখানে তাদের বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সাহায্য করতে হবে এবং তাদের কাজের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে কাজ করতে হবে।
তারপর বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডগুলোকে প্রচার করার জন্য আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা চূড়ান্তভাবে কাজ করবে।
🔑 আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সম্মানী ভাতা এবং অর্থের লেনদেনের মাধ্যম
আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সম্মানী ভাতা হবে আলাদা আলাদা। কারণ, ব্র্যান্ডগুলোর প্রচারের ক্ষেত্রে তাদের কাজের ফলাফল এবং তাদের অবস্থান একে অপরের থেকে ভিন্ন হবে।
তবে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সম্মানী ভাতা টাকা, ডলার বা ইউরোতে হবে। যেখানে বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের পক্ষে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সম্মানী ভাতা প্রত্যেকের গ্রাহক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সাহায্য নেওয়ার প্রচলন হয়েছে। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা ইতিমধ্যে বাংলাদেশী ব্র্যান্ডগুলোর প্রচার করেছে এবং বাংলাদেশের সীমানার বাইরে কাজ করেছেন।
সুতরাং বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের পক্ষে সময় নষ্ট না করে, তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাজ শুরু করতে হবে।