👋 স্বাগতম BaoLiba তে

💥 ৫০+ দেশের ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটরদের একসাথে আনছি — Facebook, TikTok, Instagram, YouTube আর অনেক কিছু!

🚀 এখনই যোগ দিন | ✉️ ইমেইল: info@baoliba.com

বিষয়বস্তু

2025 সালে অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করতে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা কীভাবে খুঁজে পাবেন

২০২৫ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করার জন্য ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা কীভাবে খুঁজে পাবেন, সেটি জানার জন্য বাংলাদেশের ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন।

বাংলাদেশে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং একটি জনপ্রিয় ব্যবসা মডেল হয়ে উঠছে। যদিও বাংলাদেশের ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা মূলত দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোর জন্য কাজ করেন, তবে সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদেরকে বিদেশী ব্র্যান্ডের প্রজেক্টের জন্যও কাজ করতে দেখা যাচ্ছে।

বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের নিয়ে আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।

🧐 বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা কেন অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোকে টার্গেট করবেন?

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, বিশেষ করে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেবা প্রদানকারী অনেক কোম্পানি জানাচ্ছে, অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলো ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় মার্কেট।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সাররা ব্র্যান্ডগুলোর সাথে তাদের সহযোগিতার জন্য ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। অস্ট্রেলিয়ানরা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে এবং গ্রাহকদের তাদের ব্র্যান্ডের সাথে জড়িত করার জন্য ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সচেতনতা তৈরি এবং তাদের পণ্য ও সেবার প্রচারে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং একটি জনপ্রিয় উপায়।

এটি তাদের টার্গেট মার্কেটের মধ্যে তাদের পণ্য ও সেবার জন্য প্রচার এবং আগ্রহ তৈরি করতে সহায়তা করে।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের সিইও লি জ্যাকবসন বলেন, অস্ট্রেলিয়ানরা ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিনিয়োগ করে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর মার্কেটিং বাজেটের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে বিনিয়োগ করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর জন্য কাজ করতে চাইলে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর আগ্রহের ক্রমবর্ধমান প্রবণতা নিয়ে ভাবতে হবে।

📈 অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর জন্য ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের প্রবণতা

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের ‘২০২৩ অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং রিপোর্ট’ প্রকাশিত হয়েছে।

এই প্রতিবেদনে অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং মার্কেটের অবিশ্বাস্য বৃদ্ধির একটি পরিমাণ তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেক্টরে ২০২১ সালে ১৩০.৩ মিলিয়নের তুলনায় ২০২২ সালে ২৭০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার (১৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলো এই সময়কালে মোট ১২৭০২৮টি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করেছে।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও লি জ্যাকবসন বলেন, অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেক্টর বছরে ৩৫% হারে বাড়ছে।

অস্ট্রেলিয়ায় ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ২০২৩ সালে ৩৬% বাড়বে এবং ২০২৪ সালে ২০% বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

অস্ট্রেলিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং মূলত ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং দ্বারা চালিত হচ্ছে।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে ইউটিউবের শতাংশ ২০২৩ সালের প্রথম ত্রিমাসিকে ৪১% থেকে ২০২৩ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ৪৯% বেড়েছে।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের ৫১% অংশ TikTok দ্বারা, ৪৯% ইউটিউব দ্বারা এবং ১৪% ইনস্টাগ্রাম দ্বারা পরিচালিত হয়।

💡 অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর চাহিদা অনুযায়ী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের পরিকল্পনা করা উচিত

বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর জন্য কাজ করতে চাইলে তাদের অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর জন্য ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের শতাংশ এবং ভবিষ্যৎ প্রবণতা নিয়ে ভাবা উচিত।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলো যে পরিমাণ টাকা ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে ব্যয় করছে, তাতে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের ভূমিকাও খুব গুরুত্বপূর্ণ।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের সিইও লি জ্যাকবসন বলেন, “অস্ট্রেলিয়া ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে বিশাল বাজেট ব্যয় করছে, এ থেকে বাংলাদেশের ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা উপকৃত হতে পারে।”

তবে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর জন্য কাজ করতে চাইলে অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের প্রতিবেদনের মতে, অস্ট্রেলিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রেসক্রিপশন, সেলফ কেয়ার এবং বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য প্রাধান্য রয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারদের সেলফ কেয়ার থেকে বিউটি সেক্টরে ৩৪% কার্যক্রম রয়েছে।

৩৪% অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারদের বেশিরভাগই ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের সিইও লি জ্যাকবসন বলেন, “অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেক্টরে সেলফ কেয়ার এবং বিউটি ইনফ্লুয়েন্সাররা সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন।”

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেলফ কেয়ার এবং বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে রয়েছে জেমিমা জম্বোর (২.৩ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার), কুনাল কালরিয়ার (১.৪ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার), ডেনিয়েল উইলিয়ামস (১.২ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার) এবং লরেন মার্কস (১.১ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার)।

অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ করতে চাইলে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের সেলফ কেয়ার এবং বিউটি ক্যাটাগরিতে কাজ করতে হবে।

💰 অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলো ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কীভাবে টাকা দেয়?

অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ করতে হলে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো ট্রেন্ড অনুসরণ করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ করতে অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো পোশাক পরিধান করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এর কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো ব্র্যান্ডের প্রচার করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কার্যক্রমের জন্য অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো পরিকল্পনা করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ করতে অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো সৃজনশীল হতে হবে।

📧 অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের যোগাযোগ

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে হবে। তাদের বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

এটি নিশ্চিত হওয়া উচিত যে, অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর প্রতিনিধিরা তাদের কাছে আসবে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর একেবারে সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করা উচিত নয়।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে যোগাযোগ করার একটি দুর্দান্ত উপায় হল তাদের সোশ্যাল মিডিয়া এবং ইউটিউব চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে যোগাযোগ করা।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর অফিসিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া এবং ইউটিউব চ্যানেলগুলোতে একটি ডাইরেক্ট ম্যাসেজ পাঠিয়ে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে যোগাযোগের আরও একটি উপায় হল ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সিগুলোর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সিগুলোর সাথে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের সুবিধা হবে।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, বিশেষ করে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেবা প্রদানকারী অনেক কোম্পানি জানাচ্ছে, বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা করতে চাইলে তাদের অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে হতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেক্টরে ৬৩% সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান জানাচ্ছে, তারা ২০২৪ সালের মধ্যে সেলফ কেয়ার থেকে বিউটি ক্যাটাগরির ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বাজেট বাড়াবে।

অস্ট্রেলিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে অস্ট্রেলিয়ার ৬৩% সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, তারা ২০২৩ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে সেলফ কেয়ার থেকে বিউটি ক্যাটাগরির ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বাজেট বাড়াবে।

অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা সেলফ কেয়ার থেকে বিউটি ক্যাটাগরিতে কাজ করছে। সুতরাং, বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সেলফ কেয়ার থেকে বিউটি ক্যাটাগরির ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

🔥 অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে কাজ করা

অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর সাথে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে কাজ করা একটি বড় সুযোগ।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, বিশেষ করে ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেবা প্রদানকারী অনেক কোম্পানি জানাচ্ছে, অস্ট্রেলিয়ান ব্র্যান্ডগুলো ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় মার্কেট।

অস্ট্রেলিয়ান ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেক্টরে ৬৩% সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান জানাচ্ছে, তারা ২০২৪ সালের মধ্যে সেলফ কেয়ার থেকে বিউটি ক্যাটাগরির ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বাজেট বাড়াবে।

অস্ট্রেলিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হাবের সিইও লি জ্যাকবসন বলেন, বাংলাদেশের ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের বড় সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের খুঁজছে।