বাংলাদেশ বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য জাপানী বিজ্ঞাপনদাতাদের সাথে সহযোগিতা করার উপায়
বাংলাদেশের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারের জন্য জাপানি বিজ্ঞাপনদাতাদের সাথে সহযোগিতা করার উপায়
বিগো লাইভ ব্যবসায়িক শৃঙ্খল থেকে এতো দূরে যে, বিষয়বস্তুর চাহিদা এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সুরের মাঝে জাপানিজ ট্যাগিং মনোভাব দ্বারা প্রভাবিত হয়। এ ধরনের বিশাল বাজারে উদ্বোধনী ভাবনাগুলো আত্মসাৎ করার জন্য সেখানে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কোম্পানির সম্প্রতি প্রবেশ হয়েছে, যা স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বৃহৎ সুযোগ এনে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী উন্নত ব্র্যান্ডগুলো এই বাজারে প্রবেশের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এবং কয়েক বছর সময় নিলে তাদের শিল্পের একটি অংশ হিসেবেও এই ব্র্যান্ডগুলো চালু হবে, এবং বর্তমানে জাপানি কোম্পানীগুলো স্থানীয় বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে সহযোগিতার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
আমরা আসলেই জানি না যে, জাপানি কোম্পানীগুলো কেন বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে এতো মনোযোগী। কিন্তু কিছু কিছু জনপ্রিয় কনটেন্ট নির্মাতাদের মধ্যে জাপানি কোম্পানীগুলোর এই দৃষ্টি আকর্ষণের মূল বিষয়টি বুঝতে পারা যায়। এক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত কিছু তথ্য জানায়, বিগো লাইভে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার প্যাকেজে কনটেন্ট প্রকাশিত হলে ব্র্যান্ডগুলোর কাছ থেকে সঠিক কিন্তু ফাঁকা স্ট্যাটাস মেসেজ দেওয়া হয় এবং অনেক বাংলাদেশি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার জানিয়েছে যে, জাপানি কোম্পানীগুলো বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছ থেকে তাদের পণ্য কিংবা সার্ভিসের প্রচার সাধারণভাবেই ফাঁকা মেসেজ প্রদান করে। এমনকি বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা যদি ভিসার যোগ্যও হয়ে থাকে, তাহলে ভিসা নিয়ে যাওয়ার সময়ও তাদের কিছু সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। জাপানি কোম্পানীগুলো অনেক সময় রিকভারি ফিসের জন্য বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সমস্যায় ফেলছে। অনেক ইনফ্লুয়েন্সারের বিবরণীর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে যে, অনেক জাপানি কোম্পানী ফ্রি করার পরও রিকভার রিজার্ভ অনুযায়ী যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের দিতে হয়, তা নিয়ে অনেক সময় কনফ্লিক্ট দেখা দিয়েছে। প্রথমেই জানিয়ে রাখি, এরকম কিছু সংবাদ প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে যে বিস্তারিত তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পরও জাপানি কোম্পানীগুলো কেন এমন আচরণ করছে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত ধারণা প্রকাশ করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
জাপানি কোম্পানীগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যাপারে এতো আগ্রহ প্রকাশ পেয়েছে কেন সেটা তো আমরা জানি না। কিন্তু বিভিন্ন ঘটনা থেকে জাপানি কোম্পানী আমাদের কাছে ফাঁকা বার্তা দিয়ে সরাসরি কোম্পানীর উন্নয়নের জন্য সহযোগীতা চায় এমন মেসেজ টি যুক্ত করেছেন। যারা কর্মজীবনে তাদের পেশাগত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছেন এবং যারা আমাদের কাছে ক্রমাগত জাপানি কোম্পানির পণ্য ব্যবহার করার জন্য জন্য জাপানি কোম্পানির কাছ থেকে সঠিক বার্তার আসার প্রতীক্ষা করছেন, তাদেরকেও জাপানি কোম্পানির কাছ থেকে অনেক সময় রিকভারী ফিসের জন্য সমস্যায় পড়তে হয়েছে। বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা যদি ভিসার জন্য আবেদন কিংবা রিকভারি ফিস নিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতেন, তাহলে তাদেরকে জাপানি কোম্পানির অর্থের ব্যাপারে নানা সমস্যায় পড়তে হত। এ এমনটাই প্রকাশ পেয়েছে বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রতিষ্ঠিত সংগঠনের মতে। তবে জাপানিরা বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য কেন এতো আগ্রহী হলো তা তারা জানাতে পারেনি, এ ব্যাপারে আবার সাংবাদিকদের বক্তব্যও নিশ্চিত করা হয়নি।
জাপানি কোম্পানীগুলোর মধ্যে বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যাপারে এই পরিমাণ মনোযোগ আকর্ষণের উদ্দেশ্য কি তা সত্যিই ভিন্ন রকমের বিষয়। জাপানি কোম্পানীগুলো বাংলাদেশের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে তাদের পণ্যসম্ভার প্রচার করতে চাচ্ছে এবং তাদের থেকে সঠিক বার্তা পাবার আশা করছেন। যারা এ ব্যাপারে প্রশিক্ষণ লাভ করে এবং যারা বিগো লাইভের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন তা-ই এরকম কিছু প্রতিনিধি এখনও জাপানি কোম্পানি জনপ্রিয় বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা, যারা বিগো লাইভের অভিজ্ঞতার দ্বারা গড়ে উঠেছেন তাদের কাছে মন্তব্য জানিয়ে গেছেন। যদিও জাপানি কোম্পানি আছে যারা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট কর্মপদ্ধতি অনুযায়ী কাজ করতে চায়, তাদের মধ্যে এমন জনপ্রিয় সংস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যা তাদের কোম্পানির কঠিন পরিশ্রমের মতামত জানিয়ে প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের পণ্য নিয়ে কাজ করতে চায়।
জাপানি কোম্পানি ক্রোশিয়াল, নেদেল্যান্ডস ভিত্তিক হোটেল সংস্থা এবং Quarters গেস্টহাউজগুলোর মধ্যে বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচার নিয়ে কাজকারী অংশীদারিত্বের মধ্যে ক্রোশিয়ালের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচার নিয়ে কাজ করা দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে গেছিলেন ; “এটা পুরোপুরি পরিকল্পনা এবং কার্যক্রমের অনুসরণে নির্ভরশীল। সঠিকভাবে নির্ধারিত সময়ে সঠিক কাজের পর্যায়ের কথা মাথায় রেখে কাজ করতে হয় একটি জাপানি কোম্পানি এরূপ করতে চায়, যারা তাদের প্রতিষ্ঠানের ছবি উজ্জলভাবে তুলে ধরতে চান, তারা বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী হন।”
আমরা জানি যে, বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে জাপানি কোম্পানীগুলোর প্রচার কাজ করার উদ্দেশ্য হলো বিশ্বব্যাপী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারের জন্য বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী প্যারাডাইস। এখন প্রশ্ন হলো, কোন বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার জাপানি কোম্পানির সাথে কাজ করার জন্য জাপানি কোম্পানীর কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে? চলুন দেখে আসি বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা যেভাবে কাজ করেছে এবং জাপানি কোম্পানীগুলো কীভাবে তাদের কাছে বার্তা পাঠাতে চেয়েছে।
এবং এর সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও দিক নির্দেশনা জাপানি কোম্পানীগুলো কিভাবে বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে দীর্ঘমেয়াদী কাজের ভিত্তিতে সহযোগিতার মাধ্যমে পাসপোর্টের জন্য কীভাবে সহযোগিতা করতে চেয়েছে। এটা তো আমরা সবাই জানি যে, বিগো লাইভের কনটেন্ট নির্মাতাদের মধ্যে বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের পরিচিতি রয়েছে এবং বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের অবকাঠামো তৈরীর পরও এ ধরনের পরিচয় রক্ষা করতে পারলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এডমিনদের উপস্থিতির উৎসাহ যোগায়।
এজন্য জাপানি কোম্পানীগুলোর কাছ থেকে বার্তাগুলো প্রস্তুত এবং সঠিক তা বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা নিজেদের জন্যও একটি মাইলফলক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরপরও যদি কিছু বিচ্যুতি দেখা দেয় তাহলে তাদের একজন প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজে ভারসাম্য বজায় রাখার দিকগুলো খেয়াল রাখতে হবে এবং তাদেরকে জানানাতে হবে তাদের অন্তরঙ্গ বার্তা দিয়ে ফাঁকা না করে সঠিক প্ল্যাটফর্মে প্লেসমেন্ট করে তাদের পণ্য এবং সার্ভিস নিয়ে কাজ করতে হবে।