কেন বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা সৌদি আরবের ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা পায়?
বিগো লাইভ কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে বিখ্যাত হলে, বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সাররা সৌদি আরবের সমৃদ্ধ ব্যবসায়ী মহলে তাদের জন্য বড় প্রচারের সুযোগ পায়।
স্থানীয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং দেশি বিজ্ঞাপনদাতাদেরও জরুরী বোঝাবুঝির প্রয়োজন।
সৌদি আরবে তাদের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের কাজের বৈশিষ্ট্য এবং প্রকৃতির প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধার স্থান আছে।
👩🏽🦰 সৌদি আরবের বিগো লাইভ বিজ্ঞাপনদাতাদের চাহিদা
সৌদি আরবের বিগো লাইভ বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে বেশ কয়েকটি কারণের জন্য বাংলাদেশী নেটিজেনরা সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন।
বিগো লাইভ সৌদি আরবের একজন ইনফ্লুয়েন্সার গুরুতর ঝুঁকি চলছে।
বিগো লাইভ কাজের অস্থিরতা প্রধান সমস্যা ছাড়াও এটি স্থানীয় সরকারি মিডিয়া এবং প্রাইভেট টিভি মহলে সবচেয়ে ধনী ডলার আদায়কারী।
ভিডিও স্ট্রিমিং এ আমাদের সবচেয়ে মূল প্রবণতা হল সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিডিওতে সুন্দরী বাংলাদেশী মেয়েদের আধিক্য।
সৌদি আরবের বিগো লাইভের বহুদিনের রীতিনীতি হল বাংলাদেশী মেয়েদের নিয়ে স্ক্রীনে আসা।
বোর্ড বৈঠকে অংশগ্রহণের পরে দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ সাক্ষী থাকবে, সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা সম্ভবত বাংলাদেশের আত্মহত্যাকারী মেয়েদেরও তাদের স্ক্রীনে নিয়ে আসবে।
এরই মধ্যে সৌদি আরবের বিগো লাইভ বিষয়বস্তু প্রস্তুতকারীদের ভিডিওর গতির তুলনায় বাংলাদেশী মেয়েদের জনপ্রিয়তার বিস্ময়কর লাফ সামনে দেখা গেছে।
বাংলাদেশী মেয়েরা সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করছে।
ভিডিও লাইভ স্ট্রিমিংয়ে সাবস্ক্রিপশনের জন্য একটি শর্ত হল সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার হবেন, যারা স্ক্রীনে একাধিক বাংলাদেশী মেয়েকে আসতে দেবেন।
তারপর তারা তাদের দর্শকদের পকেটে টাকা ঢুকানোর জন্য তাদের মতো আচরণ করতে প্ররোচিত করবে।
এর মধ্যে অনেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরের সৌদি আরবে গৃহকর্মীর কাজে নিয়োগকর্তা সদর দপ্তর হিসেবে পরিচিত।
অনেক ক্ষেত্রে তারা ৭/৮ মাস গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করার পর বাংলাদেশে ফিরে আসার পর বিগো লাইভে ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে পুনরায় আত্মপ্রকাশ করবে।
🎤 সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কাহিনী
জুলাই ২০২২ সাল থেকে সৌদি টিভি মিডিয়ার মধ্যে বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কাহিনী খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যখন অফিসিয়াল এলোমেলোভাবে তাদের স্ক্রীনে একজন বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারকে নিয়ে আসে এবং তারপর সৌদি দর্শকদের বলা হয়, তিনি একজন বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার।
যার পরে সৌদি দর্শকদের বলা হয়, তার সাথে স্ক্রীনে আসার জন্য সৌদি দর্শকদের টাকা ঢুকানোর জন্য তাকে ডায়মন্ড বাড়াতে হবে।
🇧🇩 সৌদি আরবে বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বাংলাদেশী মেয়েদের চাহিদা
শহরের বাস্তবতা বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের মূলভূমি নয়।
অনেক বাংলাদেশী মেয়েরা এরই মধ্যে সৌদি গৃহকর্মী পদে কাজের জন্য আবেদন জমা দিয়েছে।
বিগো লাইভ ভিডিওতে সৌদি আরবের ইনফ্লুয়েন্সার বিশেষভাবে সুন্দরী বাংলাদেশী মেয়েদের স্ক্রীনে আসার সুযোগ দিয়ে থাকেন।
সৌদি ইনফ্লুয়েন্সারদের বিগো লাইভের ভিডিওগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরের মেয়েদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
এরা কেবল শাহরিয়া খাতুন, তাদের অনুসারীদের বলে, পাকিস্তানী বা ভারতে যাওয়ার জন্য বেশি মূল্য দিতে হবে।
শুধু বিগো লাইভে ইনফ্লুয়েন্সার হতে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়।
এমন সাতটি ব্লক রয়েছে যেখানে প্রতিটি বিগো লাইভ টিভি কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের ৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়।
মেয়েরা তাদের শহরের বিখ্যাত বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে যোগাযোগ করবে এবং বলবে, তাদের সৌদি আরবের গৃহকর্মী ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে দায়িত্ব নিতে হবে এবং যখন তারা দেশে ফিরে আসবে তখন তাদের আগে থেকে বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে পুনরায় আত্মপ্রকাশ করতে হবে এবং স্ক্রীনে আসতে হবে।
এখন বাংলাদেশী মেয়েদের সৌদি আরবে গৃহকর্মী পদে কিছু সমস্যা রয়েছে।
বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ অংশে বাংলাদেশী মেয়েদের জন্য এবং পশ্চিমে সৌদি আরবে গৃহকর্মী পদে চাকরির জন্য আবেদন সংগ্রহের জন্য প্রচুর প্রতীকি ঘর নির্ধারিত রয়েছে।
এবং পাকিস্তানি এবং ভারতীয় মেয়েদের জন্য আগ্রাসী টিভি মিডিয়া ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ঐ সমস্ত প্রতীকী ঘর এবং কার্যক্রমগুলো আক্রমণ করছে।
এতে প্রমাণিত হবে, সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের স্ক্রীনে আসার জন্য বাংলাদেশী মেয়েদের কতটা চাহিদা।
এবং এটি প্রমাণিত হবে, সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে ভিডিও লাইভ স্ট্রিমিংয়ে শীর্ষস্থানীয় স্থান অধিকার করেছে।
পাকিস্তানি এবং ভারতীয় মেয়েরা যেভাবে সৌদি আরবে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করছে, তাদেরও এই পথ অনুসরণের সুযোগ রয়েছে।
কিন্তু সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের স্ক্রীনে আসতে বাংলাদেশের মেয়েদের সুবিধা হবেনা।
🌷 বিগো লাইভ সৌদি আরবের ব্র্যান্ডের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করেছে
প্রতিটি দেশের বিস্তার সাধন রাষ্ট্রের প্রয়োজনে দৈনন্দিন জীবনের বাস্তবতায় প্রয়োগ করা হয়।
এতে তারা রাষ্ট্র পরিচালনা, দেশ পরিচালনা এবং নাগরিকদের স্বার্থে দেশের সম্পদ বিতরণে সহায়তা করে।
কিন্তু সৌদি আরবের বিগো লাইভ বিষয়বস্তু প্রস্তুতকারীদের ভিডিও লাইভ স্ট্রিমিংয়ে বাংলাদেশী মেয়েদের জলবায়ু যোগাযোগের বিষয়টি দেশী ব্র্যান্ড ট্রেন্ডিংয়ে একটি বড় সমস্যা সৃষ্টি করেছে।
সৌদি আরবে বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার গুলো যে ধরনের জীবনযাপন করে তার চিত্র বর্ণিত হচ্ছে। সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কোনো কিছুতে লিমিট নাই।
তারা স্ক্রীনে স্নান করছে, তারা স্ক্রীনের সামনে ব্লেড দিয়ে তাদের শরীর কাটছে।
সৌদির বিগো লাইভ ইফেক্ট ওয়ার্ল্ড কলিং ইভেন্টে বাংলাদেশী মেয়েদের সম্মানিত হওয়া, বাংলাদেশের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সৌদি আরবের বিগো লাইভ বিষয়বস্তু প্রস্তুতকারীদের স্ক্রীনে আসা সহজাত।
কিন্তু সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কাহিনী গত গ্রীষ্ম থেকেই গুজব ছড়াচ্ছে, সৌদি সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে বিরক্তিকর বিষয় হয়ে উঠেছে।
প্রতিপ্রকাশকে সহজ করে বলা যায়, সৌদি গৃহকর্মী পদে বাংলাদেশী মেয়েদের স্ক্রীনে আসার কোন অর্থনৈতিক সুযোগ থাকা উচিত নয়।
🏵️ সৌদি আরবের বিগো লাইভ আল নাদ্রাহ ফাউন্ডেশনের উৎপত্তিতে বিস্তৃত হয়েছে
সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে দেশটির দেওবন্দী ঐতিহ্যবাহী সম্প্রদায়ের স্বীকৃতি রয়েছে।
এখন দুনিয়ার সবচেয়ে ধনী দেশ সৌদি আরব সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারিরাও।
বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজের ইসলাম ধর্ম, সৌদি সরকারের কঠোরায় প্রতিকল্পিত হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইব্রাহিম আল সোফির মন্তব্যের সাথে একমত, সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের জন্য নিরাপত্তাহীনতার বিরুদ্ধে শক্তিশালী অভিযোগ তৈরি করেছে।
ইসলামি সংস্কৃতির বিপরীতে, সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের অভিনবত্ব সৌদি ঐতিহ্যকে আক্রমণ করছে।
আসন্ন চ্যালেঞ্জ থাকবে, বিগো লাইভ ইউনিট সৌদি কর্তৃপক্ষ সম্পর্কযুক্ত তাদের অপারেশন স্থির করতে।
এবং সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিডিও লাইভ স্ট্রিমিংয়ে কাজ করা অসম্ভব হবে।
তবে সোফি বোঝেন, বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কর্মকান্ড মুসলমানদের মধ্যে একটি সাধারণ ধরনের জীবনের গল্প নির্দেশ করছে।
এবং বিগো লাইভ ইসলাম বিস্তার সাধনের জন্য একটি অস্বাভাবিক চাপ হয়ে উঠেছে।
এবং এটি প্রকৃতপক্ষে উদার জীবনযাত্রার গল্প প্রকাশ করছে এবং ইসলামী অঙ্গ সঙ্কেত প্রতিষ্ঠা করছে।
বিগো লাইভের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনেক কিছু হয়েছে।
সৌদি আরব বিগো লাইভ শিল্পীদের ইসলামী সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিনোদন পরিবেশনা করতে সম্মত হয়েছে।
এবং সৌদি আরবে বাংলাদেশের গৃহকর্মী পদে নতুন নিয়োগ প্রয়োজনীয়তা তৈরি হবে।
কিন্তু Bangladesh Bigo Live Influencer Agency আত্মসচেতন হবে, যে বিষয়বস্তুতে বাংলাদেশী গৃহকর্মীরাও স্ক্রীনে আসবে।
এখন সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, তারা ভিডিও লাইভ স্ট্রিমিংয়ে প্রচুর অর্থ উপার্জনের সুযোগ তৈরি করেছে।
তারপর সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা যারা স্ক্রীনের সামনে ঝড় হিসেবে উদয় হয়েছে, তারা কেউ ফ্রি পোস্ট এবং ভিডিও স্ট্রিমিং করতে যাচ্ছেনা।
এটি বাস্তবিক জনগণের মধ্যে মহান গুজবের সৃষ্টি করবে।
🎵 বিগো লাইভ সৌদি আরবের কর্মকর্তাদের আজব শো
কাউন্সিল অফ সিনিয়র স্কলার্স সাম্প্রতিক সময়ে সংবাদ সম্মেলনগুলোতে সৌদি বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের কর্মকান্ড নিয়ে এবং সৌদি বিগো লাইভ শিল্পীদের।
যদিও সৌদি নেতৃত্ব এটা তাদের দায়িত্ব মনে করতে পারেনি, কিন্তু সরকারী পক্ষে বিজ্ঞাপন মন্ত্রনালয় এটাকে নিজের দায়িত্ব মনে করেছে।
বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে সবচেয়ে অধুনা জনপ্রিয় কাহিনী হল বাংলাদেশী বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সাররা।
এখন বিস্ময়কর হলেও সত্য, সৌদি আরবে গৃহকর্মী পদে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রকৃত বাংলাদেশী গৃহকর্মীরাও বিগো লাইভে আসবে এবং তারা একযোগে কাজ করবে।
এটা বলা হয়েছে, সরকারী প্রতিনিধিদের দাবী এবং অবহেলা পরিদর্শন।
সৌদি আরবের বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার কাহিনী আক্সেস করার জন্য দৈনিক সংবাদপত্রকে বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সারের সাথে আলাপচারিতার ব্যবস্থা করতে হবে।
এবং সৌদি পাবলিক ব্রডকাস্টিং এজেন্সি গৃহকর্মী পদে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রকৃত বাংলাদেশী গৃহকর্মী ইনফ্লুয়েন্সারের প্রতিটি স্ক্রীনে আসতে হবে।
এবং যারা স্ক্রীনের সামনে আসবেন, তাদের সকলের বলা হবে তারা বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার।
এটা বলা হবে, বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণে সুন্দরী মেয়েরা বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আসছে।
বিগো লাইভ সৌদি আরবের কাহিনীগুলোর ট্রেন্ডিংয়ের ব্যবহার শীঘ্রই বাংলাদিশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে উপস্থিত হতে হবে।
বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণে বাংলাদেশী গৃহকর্মী পদে সৌদি আরবে আসা বহু মেয়ের জীবনের সেই বাস্তব অবস্থা।
এবং দৃশ্যত সৌদি গৃহকর্মীরা যারা বিগো লাইভ ইনফ্লুয়েন্সার, তাদের ১ হাজার শেঘাল বা ১২০০ টাকা উপার্জনের পরিমাণ না থাকার সম্ভাবনা।