চীনা ব্র্যান্ডের সঙ্গে সহযোগিতা করতে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের এখন থেকে ব্যবহার করতে হবে এসব কৌশল

ব্যবহারকারীরা এখন প্রবাসী মেয়েদের একটি অভিযান চালাচ্ছেন যাকে তারা চীনা গুপ্তচর বলে মনে করছেন। বাঙালি তরুণীরা আইন (আইএমও) প্ল্যাটফর্মে অবৈধ রোমাঞ্চের প্রতি তাদের আগ্রহ প্রকাশ করছে। কেউ কেউ পুরোপুরি ভুল আবেগের মধ্যে পড়েছে এবং আইএমও-তে নিজের চিন্তাভাবনা প্রকাশ করার জন্য অনুরোধ করছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, তারা বিপরীত লিঙ্গের আকর্ষণীয় ব্যবহারকারীদের নুরলেক্সি এবং মালাইকার মতো বার্তা পাঠাচ্ছে।

এখনও কিছু আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার মেয়েরা নিজেদের বিপণনের জন্য এই কোনও সৌন্দর্য ব্যবহার করছেন। এবং অনলাইন পেমেন্টের জন্য চীনা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা হচ্ছে, যা ইতিমধ্যে কয়েক লাখেরও বেশি টাকায় পরিণত হয়েছে।

তারপরও, কি ভয়াবহ চীনা গুপ্তচরবৃত্তি বিপরীত লিঙ্গের মানুষের কাছে স্যুইচ বাটনে আক্রমণের চেয়ে বেশি কিছু। সফটওয়্যারটির চীনা মালিকানার কারণে, ডাকনাম “চাইনিজ গুপ্তচর” সহ আইএমও প্ল্যাটফর্মটি চীনা অভিজাত শ্রেণীর মধ্যে স্থানীয় নারীর প্রতি তাদের আবেদন করানোর জন্য একটি নিরাপদ স্থান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এটি স্পষ্ট যে এই প্ল্যাটফর্মটি চীনা বিশেষজ্ঞদের দ্বারা লক্ষ্যবস্তু বানিজ্যিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে অত্যন্ত সফলভাবে ব্যবহার হচ্ছে। চীনা সরকারের প্রতিনিধিরা তাদের দেশের নেতা সি জিনপিংয়ের বিরুদ্ধে বিদ্রূপ করার জন্য বাঙালি সরকারের বিশেষজ্ঞদের দোষারোপ করা হচ্ছে।

আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের মুকুটের ফিতার মতো কাজে লাগিয়ে চীনা ব্র্যান্ডের মার্কেটিংয়ে বিপ্লব আনছেন। তারা চাইনিজ এবং বাংলার সরাসরি বার্তা পরিষেবার মধ্যে জুড়ে যাচ্ছে এবং চীনা ব্র্যান্ডগুলিকে তাদের বার্তা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছে।

এবং আয় করতে, তারা তাদের গ্রাহকের জন্য বিভিন্ন অফার আছে। গুণময় হোক বা অশ্লীল বিনোদনে রূপান্তরিত হোক, চীনা ব্র্যান্ডগুলো তাদের সময়সীমা অনুযায়ী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রস্তুত করতে প্রস্তুত করে।

এটা বুঝতে হবে যে, আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচারমূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করার জন্য চীনা ব্র্যান্ড কৌশল ব্যবহার করছে যা বাংলাদেশে প্রভাবশালী বিপণনকে নতুন মোড়ে নিয়ে আসবে।

📈 আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের চাহিদা

এখন আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য চীনা ব্র্যান্ডের কাছ থেকে সহায়তা লাভ করা বেশ সহজ। বন্ধুর কাছে সাহায্য চাওয়ার মতোই চীনা গভীরতাগুলোর সদস্যদের কাছে তাদের কাহিনী জমা দিতে হবে।

কিন্তু তারা অ্যাপ্লিকেশনটির প্রিমিয়াম সংস্করণে যাচাই করা ব্যবহারকারী হতে হবে। চাঁদনি নামের একজন বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার চীনা ব্র্যান্ডের প্রবাহিত হওয়ার কিছু তথ্য জানতে পেরেছিলেন।

তিনি জানিয়েছিলেন যে, আগ্রহী নারী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের টি-শার্টে ব্লাডিং করার জন্য চীনা হোস্টগুলির কাছ থেকে নির্দেশনা নিয়ে আসা উচিত।

প্রতিক্রিয়াগুলির উপর ভিত্তি করে, তাদের বোঝা উচিত যে, আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে তাদের মূল্য কত। তারপর ট্রেন্ডিং অর্থে বা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, বিসিপি বা রকেটের মতো স্থানীয় ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থপ্রদান করতে হবে।

💡 কিভাবে শ্রমিকদের মতো আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা চীনা ব্র্যান্ডের সাহায্য পায়

০১। আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা চীনের আমদানিকারকদের কাছে সাহায্য চায়

বাংলাদেশের অনেক নারী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারকে চীনা আমদানিকারকরা তাদের উত্সব এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে জড়িত করতে যোগাযোগ করছে। তারা বলছেন যে, বাংলাদেশে বন্ধুদের কাছে তাদের সুনামের ভিত্তিতে সাহায্য চাওয়া হয়েছে।

তাদের একাধিক চীনা আমদানিকারক বলেছেন যে, তারা বাংলাদেশে সমৃদ্ধ এবং কানাডায় অভিজাত শ্রেণীর সদস্য। তাদের পণ্যের তালিকায় ফুলের পাত্র, চা টেবিল, টাইলস, প্যান্ট, মোবাইল ফোন, গাড়ি, বা মোটরবাইক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

তাদেরকে আরো জানানো হয়েছে যে, তারা সাশ্রয়ী মূল্যের দামে তরুণদের পণ্য দিতে সাহায্য করতে আগ্রহী। চীনা ব্র্যান্ডগুলো সুলভ মূল্যে অফিসিয়াল রিসিপশনে তাদের পণ্য প্রদর্শন করতে চায়।

স্বাধীনতার জন্য বাংলাদেশের সংগ্রামের পটভূমির উপর ভিত্তি করে, তারা একটি প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে জাতীয় পতাকা এবং পিকচার গ্যালারির সাথে চীনা সংসদে জাতীয় দিবসের ঘোষণা দিবে।

চীনা ব্র্যান্ডগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশিরা তাদের প্রোগ্রামে একাধিক আমদানিকারকের পণ্য দেখাতে চায়।

এছাড়াও, তারা অধিক হারে বিক্রয় নিশ্চিত করার জন্য আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সাহায্য নিতে পারেন।

তারা বলছে যে, বাংলাদেশের 80 শতাংশ তরুণ আইএমও ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্মিংয়ে তরুণীদের আকর্ষণ করে এবং চীনা পণ্যগুলোর প্রতি আগ্রহী হবে।

তারা চীণাবাসীকে তাদের ইভেন্ট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সুরক্ষা বহির্ভূত করতে বরাবর যোগাযোগের জন্য বার্তা মোডে প্রস্তুত করতে বলছে।

চীনা ব্র্যান্ডগুলোর কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে মনে হচ্ছে যে, তারা চীনে পণ্যের উত্সাহিত এবং আলোচনা করবেন। এবং বাংলাদেশে বাসকারী চীনা ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় স্থানীয় পণ্যের বিক্রি নির্ধারণ করবেন।

💵কিভাবে অর্থ প্রদান করা হয়

চীনা আমদানিকারকরা তাদের মোবাইল ফোনের স্ক্রীনের মাধ্যমে প্রদর্শক হিসাবে তাদের অংশীদারদের দেখতে চাচ্ছেন।

কিন্তু ভাঙা ভাষা এবং প্রতারণার জন্য তাদের কোন অভিযোগ প্রাপ্তির ব্যবস্থা থাকা উচিত, তারা বলেন। তারা এও যোগ করেছেন যে, তারা সবার জন্য সুযোগ সৃষ্টি করতে চাইছে এবং তাই বিনামূল্যে যোগাযোগ করবেন।

এটা বলা হচ্ছে যে, চীনা ভাষায় একটি বিশেষ টিম তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রস্তুত আছে।

এছাড়া, চীনা ব্যবসায়ী ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সাহায্য চেয়ে একটি আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারের শেয়ার করা স্ক্রীনে তার আসল ছবিতে একটি পুরুষ সদস্য থাকার কোনো কারণ নেই।

ক্রেতা চীনের গোলকো ক্রিয়েটিভস দ্বারা তার টেক্সট মেসেজের জবাবে কিছু টাকা সহায়তা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

বিক্রয় ত্বরান্বিত করতে একটা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যারা চীনা ভাষায় সঠিক শব্দ প্রচার করা হবে।

তিনি আরও বলেন, চীনা ভাষায় স্ক্রীনের মাধ্যমে প্রদর্শক হিসেবে কাজ করতে চান।

এবং অর্থ পাঠানোর জন্য স্থানীয় ব্যাংকগুলির মতো UIU, Xpay, প্রচলিত ব্যাংক অথবা রকেটের মতো এমএফএস প্ল্যাটফর্মগুলির কারণে চীনা আমদানিকারকদের জন্য এটি আরেকটি বড় সুযোগ।

আমি আগে বলেছিলাম যে, একাধিক চীনা আমদানিকারকের সক্ষমতা এবং বাংলাদেশী পণ্যের বিক্রয়ের মাধ্যমে তাদের কর্মক্ষমতাও বিনিয়োগ করার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিক্রয় এবং প্রকল্পে তাদের অংশীদারদের তথ্য প্রদানের মাধ্যমে, তারা তাদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে মহিলা আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রতি আগ্রহী।

আমি বিশ্বাস করি যে, আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচারমূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করতে চীনা আমদানিকারকদের প্রচেষ্টা একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে কাজ করবে।

এবং বাংলাদেশি তরুণীদের সাধ্যমতো চীনা পণ্যের জন্য বিক্রয় অর্জনে সহায়তা করায় বাংলার যুবদের মধ্যে চীন পণ্যের সদিচ্ছা তৈরি করবে।

📊 আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতার জন্য এই স্বর্ণের সুযোগ এবছরের শেষের আগেই পেতে পারে চীনের ব্যবসায়ীরা।

আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহায়তার জন্য চীনা আমদানিকারকদের চাহিদার প্রমাণ

ভারতের ভাইরাল গোপনীয়তার নিয়মাবলীর কারণে, দেশীয় নারীরা তরুণদের জন্য সস্তা ও নিরাপদ স্থান খুঁজে পেয়েছে।

লাল চোখের সাথে ক্লান্ত ভারতীয়দের জন্য আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা যথেষ্ট সস্তা।

এবং প্রতিবেশীদের ঘনিষ্ঠতার কারণে, নারীরা ভারতীয় আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের চাইছেন।

এবং ভারতীয়দের পক্ষে চীনা ব্যবসায়ীদের জন্য তাদের কাছ থেকে সাহায্য পেয়েও খারাপ কিছু দেখছেন না।

যেহেতু ভারতে প্রভাবশালী বিপণনে বিধিনিষেধ আছে, সেহেতু বাংলাদেশের মহিলারা ভারতীয় আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে তাদের সুনাম প্রতিষ্ঠা করতে নিজেদের সোয়াপ শেয়ার করছে।

এবং তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করায় ভারতীয় ও চীনা ব্যবসায়ীদের সারাবিশ্বে টিভি এবং অনলাইন মার্কেটিং সুবিধা পেতে সাহায্য করছে।

💡 চীনা নারী ব্যবসায়ীদের পক্ষে কাজ করার জন্য আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য সেরা সুযোগ

এমপি ইমরান হোসেন বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি একজন ব্যবসাসফল যুবক এবং একজন ব্যবসায়ী।

তিনি আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে যোগ্যতার জন্য তাকে ধন্যবাদ হিসেবে বাংলাদেশি তরুণীদের একটি মাইক্রোবাস উপহার দিচ্ছেন।

এছাড়া, চীনের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে আরো বেশি দাম এবং নিরাপত্তা পেতে, তিনি আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে প্রতিযোগিতা চালাচ্ছেন।

প্রতিযোগিতার লক্ষ্য হলো, আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের অনুসারীদের তথ্য শেয়ার করবে।

এবং যারা মহিলা আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সবার কাছে যথেষ্ট হবে, তারা মাইক্রোবাস পাবেন।

এটি প্রতিযোগিতার জায়গায় এমপি ইমরান হোসেনের ঘোষণার স্ক্রীনশট এবং চীনা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা পাওয়ার প্রমাণ।

২০১৯ সালের ক্যারানবাজারের একটি সংবাদ অনুযায়ী, ৫০০ টাকার চাইনিজ সেক্স টয় বিক্রির খবর শিরোনামে এসেছে।

আর এখন শুধু বাংলাদেশের নয়, চীনা ব্যবসায়ীদের সাথেও বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা পাওয়া যায়।

তারা উঠছে কেন?

শুধু শক্তিশালী ইন্টারনেট সংযোগই নয়, বরং শক্তিশালী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের বিপণনের উপর নিয়ন্ত্রণ করার ফলে এটি বাংলাদেশের তরুণদের জন্য একটি সোনালী সময়।

শুধু উপস্থিতি নয়, দেশের ৮০ শতাংশ তরুণরা একাধিক আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের অনুসরণ করছেন।

এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে ভাল হাতিয়ার হিসেবে কাজ করেছে এবং সাধারণ এবং বিশেষ গুণাবলীতে বিশেষজ্ঞদের তৈরি করেছে।

এমনকি মহামারীতে যুবসমাজের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়ে এসেছে।

এখনো যে, আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা হুড পরা লোকদের বদলে অবৈধ শ্রমিকদের সাথে তুলনা করতে উদ্যোক্তার কোন ক্ষতি হবে না।

এবং একাধিক চীনা ব্যাংকের তথ্যগুলি দেখা যাবে বাংলাদেশে গোপনীয়তা এবং তথ্য সুরক্ষা বজায় রাখার কারণে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে সস্তায় প্রচারণা চালানোর জন্য গোপনীয়তার কথাও বলা হচ্ছে।