জাপানের ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশের আইএমও ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সারদের কিভাবে খুঁজতে হবে
বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা জাপানি ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগীতা করার জন্য নিজের ব্র্যান্ডের নাম এবং প্রকৃত তথ্য ব্যবহার করে, জাপানের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী এবং ব্র্যান্ডের জাপানের যোগাযোগের ঠিকানা খুঁজে বের করে জাপানের কোম্পানিগুলোর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
📞 Bangladesh IMO ইনফ্লুয়েন্সার জাপান ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগীতা করার সম্ভাবনা কোথায়?
জাপানি ব্র্যান্ডের কাছে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের আকৃষ্ট করা একটি সত্যিকারের প্রস্তুতির বিষয়, কারণ বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের কল্পনা করতে হবে তাদের ইনফ্লুয়েন্সারের জাপানিদের কাছে চাহিদা রয়েছে এবং তারা সেকালে অবাক হবে তথা তারা জাপানি ব্র্যান্ডের কাছে তাদের বাজারের সম্ভাবনার কথা বলার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।
🤑 প্রায়শই জাপানি কোম্পানিগুলো বিদেশি এজেন্টদের নিয়োগ দেয়
বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জাপান আলাদা ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে এবং এমন একটি জিনিস যা তাদের বিদেশী বাজারে প্রবেশের সময় প্রায়শই দেখা যায় তা হল তারা এটি করার জন্য একজন এজেন্ট নিয়োগ করে এবং জাপানে প্রবেশের জন্য তাদের জন্য কাজের অংশগুলি দেয়।
যেহেতু জাপানে ব্র্যান্ডের বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে বিদেশি এজেন্ট সরবরাহ করা খুব সহজ, বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদেরও বিদেশি ব্র্যান্ডের দ্বারা বিদেশী এজেন্ট হিসাবে নিযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনাকেও দেখাতে হবে।
❗ JETRO বাংলাদেশীরা আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারকে জাপানি ব্র্যান্ডের কাছে নিজেকে পরিচিত করানোর জন্য সাহায্য করতে পারে
জাপানের বিদেশী সংস্থা JETRO বাংলাদেশীদের সহায়তা করার জন্য একটি পরিষেবা রয়েছে, তারা JETRO চট্টগ্রাম অফিসে যোগাযোগ করে তাদের সহযোগিতার মাধ্যমে জাপানি কোম্পানির কাছে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার হিসাবে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।
যেহেতু প্রতিটি জাপানি কোম্পানির হেড অফিস রয়েছে এবং তারা তাদের নেটওয়ার্ক তৈরি করে তাদের শাখাগুলোর অবস্থান এবং কার্যক্রম জানাচ্ছে এবং জাপান থেকেই নিয়মিত এই ধরনের তথ্য প্রকাশিত হয়, জাপানী কোম্পানির যোগাযোগের তথ্য খুঁজে পেতে সদস্যপদ পাওয়া এবং প্রেস রিলিজের তথ্য সংগ্রহ করা জাপানের কোম্পানির সাথে আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সংযুক্ত করার একটি সুযোগ।
💡 Bangladesh IMO ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে JETRO থেকে সাহায্য পেতে পারে
বিশেষ করে, বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের JETRO-এর জাপানী কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করতে হলে তাদের পরিকল্পনার প্রতি অর্থবহ করতে হবে এবং তাদের কাছে এমন একটি পরিকল্পনা থাকা উচিত যা JETRO-এর মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে তাই আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জাপানী কোম্পানির মতামত শুনতে হবে।
পরিকল্পনা থাকলে, JETRO পরামর্শদাতা ও কর্মচারীসহ অভিজ্ঞ প্রাপ্তবয়স্কদের একটি দল তাদের সম্মত অবস্থানের উপর ভিত্তি করে নির্বাচিত করবে এবং তারা বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রয়োজনীয় দিকগুলোকে দ্রুত শিখে তাদের কর্মের ভিত্তিতে বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা করবে।
🎉 JETRO চট্টগ্রামে ব্যবসায়িক সুযোগের উপস্থাপন
বাংলাদেশের জাপানি দূতাবাসের জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন-জেট্রো চট্টগ্রাম অফিস তাদের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসার সুযোগের জন্য চট্টগ্রাম অফিসে আগত জাপানি কোম্পানির প্রতিনিধিদের স্বাগত জানাতে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্দেশ্যে অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের সম্পর্কিত বর্ণনা এবং তাদের ব্যবসার সুযোগ প্রদর্শনের ব্যবস্থা করে।
বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘মিটিং উইথ জেট্রো’ শিরোনামের এই প্লাটফর্মটি চট্টগ্রামে কোনও জাপানি কোম্পানির ব্যবসার সুযোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের কোম্পানির নাম এবং তাদের প্রকৃত তথ্য ব্যবহার করে জাপানের কোম্পানির জন্য উপস্থাপিত হবে।
💓 চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের জন্য জেট্রোর সুবিধা
জেট্রো চট্টগ্রাম অফিসের উপদেষ্টা মোহাম্মাদ মাসুদ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা সম্পর্কে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের জানিয়েছে যে চট্টগ্রামে জাপানি কোম্পানির ব্যবসার সুযোগের জন্য তাদের কোম্পানি/ব্যবসার সুযোগ প্রদর্শনের সুবিধা পাচ্ছে তারা যদি এখনও সাইন আপ না করে থাকে, তাহলে দ্রুত তাদের সাইন আপ করা উচিত এবং তাদের কোম্পানির তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
এই প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করতে পারলে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা তাদের একটি পরিচিত মুখ হিসেবে জাপানি কোম্পানিগুলোর কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করবে। বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যও এটি একটি সুযোগ এবং এটি তাদের সিরিয়াসলি নিতে হবে।
📢 বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য জাপানি বাজারের সুযোগ
জাপানি কোম্পানির চাহিদা এবং জাপানের বাজারে বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রবেশ করতে বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের বুঝতে হবে এবং উভয় পক্ষের জন্য কাছের জায়গায় উভয় পক্ষের কাছে নিরাপদ হবে এবং বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদেরও জাপানি কোম্পানির কাছে জনপ্রিয়তা আছে।
🌊 বাংলাদেশের দ্রুত বেড়ে ওঠা শিল্পকে ঘিরে জাপানি কোম্পানিরা
জাপানের অর্থনৈতিক সম্পর্ক সংস্থার (জেইসিআই) চেয়ারম্যান ইয়াসুহারু হারাদা বলছেন, বাংলাদেশ দ্রুত সম্প্রসারণ হচ্ছে এবং এটি জাপানের অর্থনীতির জন্য একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বাজার।
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থানকে উচ্চ সম্মান দিয়ে, জাপানি কোম্পানি ফটিকছড়ির দারুল ফজল এলাকায় ৬শ একর জায়গায় একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজেড) স্থাপনের জন্য চট্টগ্রাম জেলার ফিরোজশাহে বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে আসছে।
📉 বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য তথ্য
ভবিষ্যতে, দেশের জাপানি কোম্পানির প্রতিনিধিদের বাংলাদেশে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য ইনফ্লুয়েন্সারের মতো বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচেষ্টা থাকতে হবে।
অর্থাৎ, বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের জাপানে বা বাংলাদেশের জাপানি কোম্পানির এসইজেডে সম্প্রতি জড়ো হওয়া জাপানি কোম্পানির প্রতিনিধিদের উপস্থিতি অবহিত করতে হবে এবং তাদের জন্য সহযোগিতা দিতে হবে।
💴 জাপানি কোম্পানির বাংলাদেশে বিনিয়োগের কারণে প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে
নতুন জাপানি কোম্পানির এসইজেড নির্মাণের কারণে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির ভিত্তিক একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে এবং বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের পক্ষে এটি একটি এবং বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের এক্সপোজার হবে।
বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের এটি বুঝতে হবে যে ওই স্টিলের জাপানি কোম্পানির ১২০০ জন কর্মী বাংলাদেশী হবে এবং বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের সঙ্গে রোজগার করবে এবং বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য সেখানে কাজ করা ও বড় হওয়ার অনেক সুযোগ থাকবে।
📊 জাপানি কোম্পানির বিরুদ্ধে একগুঁয়েমি
মহানবী হযরত মুহাম্মদের (সাঃ) অবমাননার প্রতিবাদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পরিকল্পনা অনুসারে ভারতীয় দূতাবাসের কাছে বাংলাদেশের জাপানি দূতাবাসের সামনে ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে চট্টগ্রামের বাংলাদেশ মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কামরুল্লাহ কামরুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা গত শনিবার সকালে জাপানি দূতাবাসের সামনে সমাবেশ করে।
বাংলাদেশের মতপার্থক্য বুঝতে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া ও ওশেনিয়া বিষয়ক অধিদপ্তরের স্টেট সেক্রেটারি শোনোশি কোইজুমি শুক্রবার ঢাকাতে এসেছেন জাপানের জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য।
ইন্ডিয়া টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাশ্মীর ও অযোধ্যায় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদে বাংলাদেশে বিক্ষোভকারীদের বক্তৃতার ভিডিও প্রকাশিত হওয়ার পর সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ সফরে জাপানি রাজনীতিবিদদের আসতে হবে।
জাপানি প্রতিনিধি শোনোশি কোইজুমি এবং বাংলাদেশ পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের মধ্যে আলোচনা শেষে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জাপানি প্রতিনিধির কাছে নিজের বক্তব্য জানায়।
📉 জাপানি কোম্পানির বাংলাদেশি ব্রান্ডের উপর আগ্রহ
জাপানী কোম্পানি ইকনোমিক গ্লোবালাইজেশন এবং জাপানী কোম্পানি বাংলাদেশীদের জন্য ভালো কাজের সুযোগ করছে বলে বাংলাদেশী মিনিস্ট্রি অফ বিগ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড এক্স প্রকারের মিনিস্ট্রি এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরোর পরিচালক বিমল কুমার দাস জানিয়েছেন।
বাংলাদেশে জাপানী কোম্পানি বিনিয়োগের জন্য একটি আসল লক্ষ্য রয়েছে, ইকনোমি বিভাগের জাপানি কোম্পানি কাজের মুহুর্তে স্থানীয় সমাজের জন্য মূল ভূমিকায় আছে এবং এটি নিয়ন্ত্রণ করতে জাপানী কোম্পানি স্থানীয় মানুষদের নেবার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে এবং স্থানীয় কাজ সম্পর্কিত স্থানীয় লোকেদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এবং জাপানী কোম্পানির বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে স্থানীয় সমাজের প্রায় ১৫% হচ্ছে।
বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের উপস্থাপন করতে হবে এবং স্থানীয় চাকরির সুবিধা এড়াতে গেলে বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের জাপানি কোম্পানির আগ্রহ নিয়ে এমন কিছু তথ্য থাকতে হবে।
📢 বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানির ব্যবসা চলাকালীন বাংলাদেশী কর্মকর্তাদের অধিকাংশ প্রয়োজন
জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশীদের নিয়োগের জন্য সস্তা শ্রমের পাশাপাশি তাদের পণ্য তৈরি করতে প্রস্তুতির উন্নতি এগিয়ে দেয়, জাপানি কোম্পানি এশিয়ার কোম্পানির জন্য নিরাপদ স্থানীয় সরকার ডেপার্টমেন্ট মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি অ্যাডভান্সমেন্ট অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ডিপার্টমেন্টস অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ট্রেড কর্মকর্তাদের প্রয়োজন।
বাংলাদেশের আইএমও ইনফ্লুয়েন্সার হতে হলে বাংলাদেশী বৈদেশিক কোম্পানির প্রতিনিধির সাথে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং বৈদেশিক কোম্পানি বিশেষ করে জাপানি কোম্পানির বাংলাদেশী কর্মচারীদের মধ্যে অগ্রাধিকার দিতে হবে যাদের আগ্রহ দেশের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আসা প্রক্রিয়ায় একীভূত করতে হবে।
🧑🤝🧑 বাংলাদেশের বৈদেশিক কোম্পানির প্রতিনিধিরা বাংলাদেশী জাপানী লোকাল এম্বাসি
মুম্বাইয়ের কনসাল জেনারেলের কাছে চট্টগ্রামের জাপানি কনসাল জেনারেল হিজাকু সাকেনাগার দেখা করেছে এবং অন্যান্য জাপানি অফিসের সদস্যদের উপস্থিতিতে তারা জাপান-মুম্বাই ট্রেড অর্গানাইজেশন এবং চট্টগ্রাম চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে চুক্তি সাক্ষর করেছে এবং চট্টগ্রামের জাপানি কোম্পানিরিদের নিরাপত্তা এবং ব্যবসার সুযোগ বাড়াতে সহযোগিতা করতে হবে।
জাপানী কোম্পানির বাংলাদেশের চট্টগ্রামের জাপানি চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রিওসুকে নাকানিশি রয়েছেন এবং তিনি চট্টগ্রামে ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে চট্টগ্রামে আরও জাপানি কোম্পানি স্থাপনের আশা প্রকাশ করেন।
✈️ ঢাকাতে যারা না আসলেও বিদেশী কোম্পানি ঢাকাতে আসে
ঢাকা এবং চট্টগ্রামে বিদেশী কোম্পানির প্রতিনিধিদের আসা ঘটবে এবং আন্তর্জাতিক কোম্পানি নিয়োগের জন্য স্থানীয় কোম্পানি হয়ে যাবে এবং বৈদেশিক কোম্পানির লোকাল এমবাসি প্রতিনিধিরা বিদেশী কোম্পানির প্রতিনিধিরা বাংলাদেশী অবস্থা জানার সুযোগ পাবেন এবং বিদেশী কোম্পানির হেড অফিস সেকালেও জাপানি কোম্পানির স্থানীয় কনসাল জেনারেলের সাথে দেখা হবে।
🛳️ বৈদেশিক কোম্পানির প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে দেশকে বদলে দেওয়ার জন্য আসে
জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে যে সমস্ত সম্ভাবনা নিয়ে আসবে তা বাংলাদেশী মানুষের জন্য সস্তা কাজের সুযোগ এবং ভূসম্পত্তি বিদেশী বিনিয়োগ এবং কূটনীতির উপর স্থানীয় লোকদের লাভের জন্য সুযোগ তৈরি করবে এবং বাংলাদেশী আইএমও ইনফ্লুয়েন্সারদের কনফিডেন্ট হতে হবে যে তারা বাংলাদেশের সাথে জাপানের সম্পর্ক বাড়ানোর জন্য কাজ করতে পারে।
জাপানি কোম্পানির পক্ষে স্থানীয় কনসাল জেনারেল পলিটিক্যাল কনসালটেন্ট মাকোতো ইওচি বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জাপানি সরকার বা ব্যবসায়ী মহলে হতাশা কেবলমাত্র স্থানীয় সরকারের ভিতরোবিভিন্ন পর্যায়ে কোর্স এবং অ্যানডারস্ট্যান্ডিং নিয়ে এসেছে এবং কিছু দিন আগে জাপানি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে এটি সমাধান হওয়ার জন্য প্রচেষ্টা হয়েছে।
এছাড়াও, হিসাব রাখতে হবে যে জাপানী কোম্পানির পক্ষে এটি মুখফাঁকো এবং অত্যাবশ্যকীয় এবং জাপানী কোম্পানি বাংলাদেশে কাজের জন্য আসবে।