বাংলাদেশী ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে যুক্তরাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতা পেতে পারে?
দেশ থেকে দূরে মধ্যপ্রাচ্যে ব্যবাসায় শরিক হতে বাংলাদেশীরা গাড়ী থেকে শুরু করে গুদামের ব্যবস্থাপনা চালানোর কাজ করছে। কতিপয় যদি ভাগ্যক্রমে ব্যবসার সুবাদে সেখানে পা দিতে পেরে যায় তাকে প্রায় বাকি জীবনের কর্মপুল্লির প্রত্যেক পদক্ষেপে সেই ব্যবসার কথা বলতে হয়।
বাংলাদেশীরা পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যেমন : সৌদি আরব, কাতার, আরব আমিরাত, কুয়েত, বাহরাইন প্রায় সকলের মাঝেই কিছুটা পরিচিত।
এবং সেটা শোনা, বলা বা লেখার মাধ্যমেই হোক তাদের অধিকাংশের কাছে নিরবে অথবা সগর্বে প্রিয় কাজের তালিকার সর্বাগ্রে থাকে - রেমিটেন্স পাঠানো।
কিন্তু এখন প্রেক্ষাপট ভিন্ন। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সংগতি রেখে মধ্যপ্রাচ্যে ব্যবসায় গিয়ে কর্মরত বাংলাদেশীদের অংশীজন এবং তাদের নিজেরাও ব্যবসায়ী পদটি ভোগ করে।
আর যারা এখন গিয়ে সেখানে উপার্জনের সুযোগ সেই হিসেবে তাদের থেকে দু গুণও হতে পারে ব্যবসায়ীর সংখ্যা।
সেখানে বাংলাদেশের ইসলামি রীতির বা ঐতিহ্যিক পণ্যের মতো সমসাময়িক বিভিন্ন পণ্য ব্যাপক সাড়া পায়।
বাংলাদেশী জুতো, প্রসাধনী থেকে শুরু করে জামদানি, নকশীকাঁথা বিভিন্ন পণ্যে তারা নিত্য নতুন বাজারসহ পণ্যের প্রাধান্য তৈরি করেছে।
এবং এটা তাদের জন্য সাধ্যের থেকে অনেক বেশি প্রতিদান দিচ্ছে।
কিন্তু কিভাবে তারা ঢাকা থেকে গুলিস্তান, মিরপুর, সাভার বা নারায়ণগঞ্জ বাজারের মতো বিস্তৃত আকারের ব্যবসা সেখানে পরিচালনা করে?
জারা সেখানে কর্মরত এবং পণ্য সরবরাহকারী ব্যবসায়ীরা তাদের পরিশ্রমের সদ্ব্যাবহার করেছে এমনটা নোয়াখালী থেকে কক্সবাজার, কিশোরগঞ্জ থেকে বরিশাল দেশের দক্ষিণাংশের প্রত্যান্ত অঞ্চল থেকে ঠাঁই পাওয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা নিজেরাই প্রমাণ করে দিয়েছে।
তারা জানিয়েছে, ২০-৩০ বছরের আগে বাংলাদেশীরা বা দেশীয় পণ্যের ‘নামী দামী’ গুণমানের ঐতিহ্যিক-সংস্কৃতি (Cultural) পণ্য সেখানে পৌঁছাতে প্রচুর সময়ের প্রয়োজন ছিল।
ধীরে ধীরে সেখানে চলমান মাঝির হাট, রাতের হাট, গায়ের হাট, দিবসব্যাপী মেলা, কিশোরদের পাড়ার আডিকেন্দ্র, ফেসবুক, ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যম প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদার দ্বার খুলেছে।
এছাড়াও গতি বাড়িয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের নিয়চলনা কিছুটা দেখেশুনে মার্কেটিং কৌশল দিয়ে তাদের প্রভাবের সীমানা বাড়িয়েছে।
তারা সেখানকার মার্কেটে প্রবেশ করে সেচ্ছাশ্রমে মুক্তপন্থী অনুগামীদের আটকে রেখে ‘কাজে লাগিয়ে’ তাদের ক্রেতা তৈরি করেছে।
এবং সেটাই ‘সহযোগিতা’ বা কালচারাল মার্কেটিংয়ের একটা উদাহরণ।
মূলত ভিন্ন জনগণের জনবহুল অংশ, নানান সংস্কৃতির প্রতিটি পদক্ষেপ, ভিন্ন পেশাজীবী এবং ভিন্ন অঞ্চলে থাকা ধর্মীয় বা নন-হিন্দু জনগণের সংস্কৃতির প্রতি তাদের একাত্মতার নাম ‘কিভাবে ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করা যায়’ কিংবা ‘অফলাইন প্রেজেন্টেশনে যোগাযোগের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ১০টি টিপস’ সকল ভিডিও স্টাইলের ফলস্বরূপ।
বর্তমানে বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সাররাও এভাবে গিনেজ বুকের রেকর্ড তৈরি করছে।
এছাড়াও বাংলাদেশী মার্কেটিং প্রতিষ্ঠান ‘বাওলিবা’ ইউএনটির সহযোগিতায় বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে সংযুক্ত করে যোগ্যতার সীমানা বাড়াচ্ছে।
তাদের কাজ হলো এরকম কারিগরি, কৌশল ও সহায়তা দেয়া।
এফোর্ডেবল মার্কেটিংয়ের যুগে বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের এই সুবিধা ব্যবসার সফলতা এবং নিজস্ব সেলফি স্টুডিও তৈরি বা ইনস্টাগ্রামে ১ লাখ ফলোয়ার বাড়ানোর পাশাপাশি তাদের জীবনের সেরা অর্জন করবে।