বাংলাদেশ Instagram ইনফ্লুয়েন্সাররা জার্মানির বিজ্ঞাপনদাতাদের সাথে সহযোগিতা করতে কিভাবে তাদের কাছে পৌঁছায়?
জার্মানির শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলি যদি বাংলাদেশে কর পরিচালনার জন্য নিযুক্ত সেলিব্রিটিদের সন্ধান করতে চায়, তাহলে বাংলাদেশীরা শীর্ষস্থানীয় Instagram ইনফ্লুয়েন্সারদের অধিকারী হওয়ার জন্য অনুরোধ করবে।
বিশ্বাস করুন বা না করুন, বাংলাদেশী সেলিব্রিটি এবং ইনফ্লুয়েন্সাররা আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত হয়ে উঠছেন।
“শীর্ষস্থানীয় বাংলাদেশী সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের কাছে আরোহণ করছে যা তারা কখনো ভাবেনি”, “কিভাবে জার্মানির শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলি বাংলাদেশী Instagram ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করছে” শিরোনামে একটি অ্যালার্ট প্রকাশিত হওয়ার আগেই তারা বলছে শীর্ষস্থানীয় দানব ভারতীয়, ভারতীয় নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত হয়েছে।
জার্মানির শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডের প্রতিনিধি যদি ঢাকা পৌঁছায়, তাহলে তারা পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, ভারত বা শ্রীলঙ্কার তারকাদের সমতুল্য কেউ পাবে।
😍 তারা কারা?
শীর্ষস্থানীয় বাংলাদেশী সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে রয়েছে actress এবং model সায়ন্তিকা ব্যানার্জি, মুনমুন, রেহনুমা মালেক, নওশিনা আক্তার, অহনা, সায়নী সাহা, জিয়াসমিন, প্রিয়াঙ্কা সরকার, হক এবং লাইভ সেলেইন।
যদি তারা একজন পপ তারকা বা শীর্ষস্থানীয় সেলিব্রিটি গায়কের জন্য খুঁজে পায় যে গায়ন গায়, তাহলে তারা বাংলাদেশের তিনটি প্রধান সাসপেন্ডেড সিস্টেম সেক্সপপ, কম্পোজার, songwriter এবং মেজো নকিবের কাছে পৌঁছাবে।
মেরিনার মাধ্যমে তাদের পাশ থেকে একটি জার্মান ব্র্যান্ডের হেড অফ মার্কেটিংয়ের সাথে কথা বলার পর অঙ্কন, মাধবী এবং এমবিপি ইনফ্লুয়েন্সার এজেন্টের তিনজন নিজস্ব অবদান দিয়ে তাদের দাবি সত্য বলে প্রমাণিত করল।
“যখন আমি বাংলাদেশের একজন শীর্ষস্থানীয় গায়কের পদের জন্য যোগাযোগ করতে বলি, তখন আমি তাদের সাথে আমার জার্মান সহকর্মী ব্র্যাড চ্যাপম্যানের আলোচনা শোনানোর প্রস্তাব দেই। “ওরা গায়ককে বের করেছে, কারণ জার্মানদের কাছে এরাই বাংলাদেশের বিএমসি”।
তারপরই তারা আমাদের অফিসে আসেন এবং আমাদের হোস্ট করতে অনুরোধ করেন। কে বলেছিল, “আমি একা যাব না”, সে ঢাকায় যেতে সক্ষম হয়েছিল কিন্তু ঢাকার নেত্রকোনার বাশার মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের একটি টিফিন নিয়ে আমাদের অফিসে আসেন।
তবে ঢাকার নিজের বাংলাদেশী কাস্টমারকে এমন সেলিব্রিটি ব্যবহার করতে বলা, সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে তাদের পক্ষে একটি গর্বের বিষয়"।
🤔 তারা কিভাবে কাজ করছে?
বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সার এজেন্সিগুলি তাদের একান্ত, গোপন জার্মান ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করছে, যারা অন্ততপক্ষে বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে তাদের পণ্য প্রচার করতে চায়, যারা গোপনীয়তা বা সিক্রেট প্রসেসিংয়ে অনুরোধ করছে।
বাংলাদেশের আসাম-বিরুদ্ধ ডাকযোগের মত প্রচারণার জন্য এটি কিভাবে সম্ভব? এটি সম্ভব হয়েছে মূলত উচ্চশিক্ষিত ঘোষণাবিদ এবং সরকারি চাকরিজীবীদের মাধ্যমে, যারা নিজেদের এজেন্সির মালিক এবং ইনফ্লুয়েন্সার।
তারা তাদের যোগাযোগের জন্য গোপনীয়তার জন্য করা তাদের অঙ্গীকারের জন্য দায়ী এবং নিরাপত্তার কারণে অনেকটা তাৎক্ষণিকভাবে তৈরি হয়েছে।
তারা জার্মান সরকারী প্রতিষ্ঠান এবং জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে তাদের বিজ্ঞাপনদাতাদের প্রাপ্ত হয়েছে।
“জার্মানির প্রধান স্থানীয় পত্রিকার একজন সাবেক সাংবাদিক, যিনি আমাদের একজন নির্বাহী, বাজেটের অনুমোদন নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করার পরে, আমাদের জার্মানির একটি স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।
তিনি যেটি নিয়ে এসেছেন এবং পরে আমাদের জার্মান সরকারের দুইজন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করেছে, যারা এমন এক সরকারি প্রকল্পকে সমর্থন করেন, যেটি অন্য কমপক্ষে পাঁচটি দেশের মধ্যে ইনফ্লুয়েন্সারদের ক্যারিয়ার গাইড করতে সহায়তা করবে।”
“এটি পোস্ট-এফডি বিস্তৃত এবং ডুয়েল সিস্টেম গেজেট প্রবর্তন নিয়ে আলোচনা করবে (অৱশেষত, ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদির গেজেটস) এবং প্রকল্পের আর্থিক ও প্রশাসনিক সহায়তা। তারা বলেছিল, তারা যদি আমাদের প্রয়োজন না করত, তাহলে আমাদের ডাকযোগের তুলনায় তাদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করা সম্ভব হত।
এমনকি তাদের রোস্টার এবং অন্য অঙ্গীকারগুলি আমরা বিজ্ঞাপনদাতাদের সহায়তা করার জন্য স্পষ্টভাবে তাদের প্রকাশ করেছি বলে মনে হচ্ছে। গত প্রজন্মের প্রধান আন্তর্জাতিক ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো চালনা এবং আত্মবিশ্বাস।”
🚚 কি উপায়ে চলছে?
ইনফ্লুয়েন্সারদের জনপ্রিয়তা এবং তাদের অধিকারের কারণে, বাংলাদেশী জার্মান ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করছে যে আন্তর্জাতিক ইনফ্লুয়েন্সার এজেন্সিগুলি তাদের কাছ থেকে দূরে যাচ্ছে।
তারা যোগ্যতাসম্পন্ন Bangladesh ডেলিগেটের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করছে, যারা সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের অধিকারী এবং তাদের হয়ে জার্মানি যেতে প্রস্তুত।
“আমাদের মতো আন্তর্জাতিক ইনফ্লুয়েন্সার এজেন্সির প্রতিনিধিরা তাদের ক্লায়েন্টদের জন্য পুরো প্যাকেজ করে। এটা আন্তঃসীমান্ত। কিন্তু জার্মান আমাদের কাছ থেকে দূরে যাচ্ছে এবং বিচারকের চোখে ভিডিও দেখাচ্ছে।
এটা জানতে পেরেছি যে জার্মান ক্লায়েন্টদের নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তার জন্য আরো যেতে হবে। তারা এজি এফ ডিজি কাস্টমারদের মাধ্যমে তাদের প্রশিক্ষণ পায়। তারা তাদের একজন কাস্টমারের কাছে যাঁরা উইন স্টাইলিঙ্গের তুলনায় আরও মূর্তি।”
“সুতরাং জার্মানির একজন স্থানীয় ব্র্যান্ড বাংলাদেশে রুটিন ইনফ্লুয়েন্সারদের বিপরীতে সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করতে চায় যা আমাদের এজেন্সিগুলির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সতর্কতার দিকটি নিশ্চিত করতে, তারা কোনো গুজব ছাড়া পুরো জার্মান মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে দেওয়া নিশ্চিত করেছে। এটি এজেন্সিগুলির উপর না পড়তে পারে যে তারা বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করছে।”
🏦 অর্থপ্রদান কিভাবে হচ্ছে?
“জার্মান ব্র্যান্ডগুলির তিনটি বিলম্বিত পেমেন্ট পদ্ধতি রয়েছে। তারা সিকিউরিটি পেমেন্ট, অগ্রিম পেমেন্ট এবং পরবর্তী পেমেন্টের মাধ্যমে স্থানীয় ফ্রি বিতরণ পোর্টালের মাধ্যমে পেমেন্ট করবে।
স্পষ্টতই, তারা বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের ১৩০০ ইউরো থেকে ৩৫০০ ইউরো পর্যন্ত প্রদান করবে, বিশেষ করে ভিডিওর মাধ্যমে পোস্ট প্রদান করতে।
তবে, তারা তাদের ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য অগ্রিম অর্থ প্রস্তাব করবে না। সংক্ষেপে, স্থানীয় জার্মান পোর্টালগুলি আমাদের এবং আমাদের ইনফ্লুয়েন্সারদের অর্থ প্রদান করবে।
যেহেতু অধিকাংশ বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সার কুরিয়ার মেসেঞ্জারের মাধ্যমে দেশে পেমেন্ট পায়, তাই একবার পেমেন্ট পেলে স্থানীয় এজেন্সিগুলি ডলারে তা আনবে।”
তাদের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা বজায় রেখেছে নিশ্চিত করতে অসাবধানতার দিকটি নিশ্চিত করতে, তারা কোনো গুজব ছাড়া পুরো জার্মান মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে দেওয়া নিশ্চিত করেছে। এটি এজেন্সিগুলির উপর না পড়তে পারে যে তারা বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করছে।”
⚖️ আইনগত দিকগুলো কি?
“জার্মান এলডাব্লিউ, ক্রিমিন্যালি এবং সিভিল জার্মান আইন প্রণয়নের জন্য নিয়মিত সম্প্রসারিত হয় এবং বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য প্রচুর সুযোগ সৃষ্টি করে।
লং-স্ট্যান্ডিং ইউরোপীয় সেকেন্ডারি অঙ্গীকারের মতো, এটি ট্রান্সপোর্ট ইনডাস্ট্রি ট্রেস আছে যা ফিসকাল কনফিগারেশন এরিয়ার শর্ত থাকতে পারে।
যেটি হবে জার্মান ওয়ার্কিং টাইম এক্ট এবং জার্মান স্টোর এন্ড অফিস এলাউন্স অ্যাক্টের মতো ১৫০ বছরের বেশি পাঁচটি মৌলিক প্রতিষ্ঠানের হারগুলির জন্য দুই বছর।
জার্মান ক্ষতিপূরণের জন্য সেটেলমেন্টসের প্রতিবেদন রয়েছে। এটি প্রজন্মের অনেকগুলোর অধিকার করা সম্পর্ক এবং চুক্তির দিক থেকে বৈশিষ্ট্যগুলির উপর আমাদের ইনফ্লুয়েন্সারদের অধিকারী করতে তথ্য দেখতে পেয়েছি।”
💰 কিভাবে বাংলাদেশীরা টাকা পেতে যাচ্ছে?
“জার্মানদের জন্য কাজ করা বাংলাদেশের একটি বিশেষাধিকার, একটি সম্মান। কাজের জন্য একটা উপলক্ষ সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু সবকিছুই যে বজায় রাখতে হবে, এটা নিশ্চিত করতে হবে।
এটি কিভাবে হতে পারে, ভাবতে ভাবতে আমি আমাদের একজন পোর্টালের অগ্রণী ইনফ্লুয়েন্সারের সাথে কথা বলছিলাম।
“আমার পক্ষ থেকে এবং আপনার পক্ষ থেকে তো এক কাপ কফি পিয়েছি, আমি কাতরালিতে প্রিয়ম ফুড অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট মাস্টারশেফ হোসেন আলি মিজির একটি পোস্ট দেখতে চাই।
এটি অসম্ভব, কারণ বাংলাদেশের সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের অধিকারী হওয়া, বাংলাদেশের সম্মান এবং গর্বের বিষয়। তারা যদি জার্মানির ব্র্যান্ড কনসালটেন্সি দলের একজন সদস্যকে পাবে, তাহলে আমি তাদের সাথে কাজ করতে চাই।”
“এটি স্পষ্ট যে, সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সাররা এবং তাদের এজেন্টরা নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তার কারণে মুখ বন্ধ রেখেছে”, বলছেন পিয়ার্স ডিজিটাল এর গ্রুপ মার্কেটিং ডিরেক্টর মাইকেল এন্ড্রু পিয়ার্স।
“ব্র্যান্ড কনসালটেন্ট অ্যাগেন্সির মতো ওই অধিকারকারী বাংলাদেশের সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য অগ্রাধিকার প্রদান করা কি হবে? তারা কী তাদের ব্র্যান্ডের মধ্যে সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করতে চায়? যেমন উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মাধ্যমে সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করছে।”
✈️ কিভাবে তারা জার্মানিতে যেতে পারবে?
“বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের রোস্টার থাকতে হবে কর্তৃপক্ষ এবং তাদের অভ্যন্তরে ম্যাপ প্রভৃতি মতো।
দেশের প্রধান মিডিয়ার মতো দেশের প্রধান মিডিয়াগুলো তাদের খুলে দিতে বলা হয়েছে।
এটি কিভাবে ছিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অ্যাসোশিয়েট অধ্যাপক এবং তাজমহল মেডিকেল কলেজের একজন শিক্ষক, অধ্যাপক ড. খায়রুর মামুন।
এটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে একটি সরাসরি প্রেস তথ্য পাঠিয়েছে। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, সম্ভবত একজন সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সার ছিলেন এবং করবেন, এসএমসি ইনফ্লুয়েন্সার, গায়ক, অভিনেত্রী, মডেল এবং রাজনীতিবিদ।”
🔝 দুর্ভিক্ষ কিভাবে তাদের স্থান দিতে হবে?
“জার্মানির ব্র্যান্ড কনসালটেন্সির শীর্ষকালীন বাংলাদেশের সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের রোস্টারে ফটোগ্রাফির অধিকারী একজন বাংলাদেশী আছেন যিনি ১২ বছর ধরে জার্মানির একবারও যাননি।
এটি কিভাবে হতে পারে, ২০১০ সালে তিনি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক লাভ করেন।
“এটি দেখুন, শান্তি বজায় রাখতে কিভাবে। অন্যান্য দেশের পোস্ট, গেটের নামে বিএনপির প্রতীক, লকেট চত্তরে শক্তি, আশুলিয়ার শিল্পাঞ্চলে আগুনের মতো।
এভাবে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের অধিকারী হওয়া হয়েছে এবং বাংলাদেশের গর্ব হচ্ছে।”
🗨️ পরিশেষে
মাননীয় মেয়র, স্যার, উন্নত বিশ্বে বাংলাদেশ গর্বের সাথে পরিচিত হচ্ছে।
এটি কিভাবে হতে পারে, সিআইএ থেকে গোপন রিপোর্ট বলছে, কাউন্সিলর সামসুল হকের ২১শে আগস্ট নাটকীয়ভাবে প্রতিরোধ করতে হবে।
এটি ১৫ই আগস্ট হত্যা চালিয়ে জনগণের মুক্তি দূরে রাখতে সহায়তা করছে এবং এখনও ক্যামেরার সামনে সেখানে কি চালাচ্ছে।”
“এটি ঘটনার চারদিন পরে ঘটেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক এবং পিএইচডি পরীক্ষক, অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল কাশেম সর্বঢাংগী সংলাপ দিয়েছেন।
এটি তথ্য দেখানোর জন্য একটি অভিনব রেডিওশো ছিল যে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে ২৭ লাখ প্রাণ ইত্যাদি এবং জার্মানির ব্র্যান্ড কনসালটেন্সির কাছে বাংলাদেশের সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের অধিকারী হওয়ার জন্য এটির গর্ব।”
📷 ছবি প্রবাহ



🎀 মিডিয়া প্রবাহ



