বাংলাদেশীরা কিভাবে লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরীয় ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করবে?
লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় বিপণন কৌশল। বাংলাদেশী লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করার সুযোগ প্রচুর। বাংলাদেশের তরুণেরা অর্থ উপার্জনের জন্য লিঙ্কডইন ব্যবহার করতে শুরু করেছে এবং সময়ের সাথে সাথে এটি বাড়ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশী লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারদের পেতে ব্যবহারিক টিপস এখানে তুলে ধরা হলো।
💡 কিভাবে লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে বোঝা যাবে?
বিক্রেতাদের কাছে জানতে দেয়ার প্রথম পদক্ষেপ হলো প্রোফাইল তৈরি করা। লিঙ্কডইন ব্যবহারকারীরা পেশাদাররা যেভাবে নিজেদের কাছ থেকে জানাতে চান সেভাবেই প্রোফাইল তৈরি করেন।
লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারেরা তাদের পেজে প্রতিষ্ঠান এবং ব্র্যান্ডের অফিসিয়াল পেজ/এসি অ্যাকাউন্ট থাকে। স্ক্রীনশটের মতো এসি পেজগুলোর উপর ইনফ্লুয়েন্সারদের কর্তৃপক্ষ থাকে। এএসআই পেজগুলো লিঙ্কডইন কর্তৃপক্ষ দ্বারা যাচাইকৃত পেজ।
প্রোফাইল কভার পিকচার এডিট করে এবং সঠিকভাবে সম্পন্ন করা প্রোফাইল এরা চেষ্টা করে ব্যবহারকারীদের কাছে একটি পেশাদার অবস্থান তৈরি করবে।
এইভাবে প্রোফাইল তৈরি করে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে তারা ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে নিজেদের সঠিকভাবে উপস্থাপন করবে।
💬 একজন লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সার কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর কাছে পৌঁছাবে?
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আন্তর্জাতিকভাবে জনপ্রিয় দক্ষতার লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারদের সন্ধান করে। তাদের কাছে অজ্ঞাত নামের ইনফ্লুয়েন্সারদের উপর ব্র্যান্ড এবং বাজার প্রচারে সময় এবং অর্থ বিনিয়োগ করা অর্থবহ নয়।
বাংলাদেশের দক্ষিণ কোস্ট্রো গার্ল, যখন তারা কোরিয়ান ব্র্যান্ডগুলোতে বার্তা পাঠাতে চায়, অনুমোদিত দক্ষতার কাছে পৌঁছাবে।
দক্ষতাসম্পন্ন লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সাররা দক্ষিণ কোরিয়ার বিপণনকারীদের কাছে পৌঁছাতে নেটওয়ার্কিং ব্যবহার করবে। দক্ষতার নিচের ছবির মতো প্রোফাইলে উল্লেখযোগ্য সংযোগ থাকতে হবে।
বাংলাদেশের গুরুমন্দির প্রজেক্টের পদ পদবীসমূহ দক্ষতার নেটওয়ার্কিং অর্জনে সহায়ক হবে। তারা দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন খাতের বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হবে।
দক্ষতাসম্পন্ন লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারদের পৌঁছানো সহজ হয়। হয়তো তারা দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারের চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশের তরুণদের কাছে আসবে।
📈 বাংলাদেশী লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে দক্ষিণ কোরিয়ান কোম্পানিরা কীভাবে যোগাযোগ করবে?
বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বিষয়ক দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত সম্প্রতি বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে গ্রীন মার্কেটিং, ফ্যাশন, শিক্ষা এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতের এ মার্কেটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সহযোগিতা বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত মি. ইক কিউন কিম, বাংলাদেশ সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মতবিনিময় করেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত মি. ইক কিউন কিম পশ্চিম বাংলার ওরিয়া, বাংলাদেশী এবং দক্ষিণ কোরিয়ানের যৌথ মঞ্চে পার্বত্য অঞ্চলের সেরা সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করার জন্য বাংলাদেশের তরুণদের যোগব্যায়াম স্কার্ট প্রদান করার জন্য মানবিক সহযোগিতা নির্দেশ করেছেন।
দক্ষিন কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত মি. ইক কিউন কিম ঢাকা, বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র বিষয়ক কর্মকর্তাদের সাথে দক্ষিণ কোরিয়ান গার্হস্থ্য এবং আন্তর্জাতিক শিল্প কমিশনের প্রেসিডেন্ট মি. ডু লি এবং দক্ষিণ কোরিয়ার গার্মেন্টস ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট মিসেস জেরি লুইং অফিস পরিদর্শন করেছেন।
মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া, জার্মানি, রাশিয়া, তুরস্ক, চীন এবং অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতসহ ৮০ জন বিদেশী রাষ্ট্রদূত এই অনুষ্ঠানে গিয়ে বক্তব্য রাখেন।
বর্ণিল অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত ড. এম, সবুজ হক ঝিলমিল গার্মেন্টসের মার্কেটিং ম্যানেজার মি. আমিনুল ইসলামের সাথেও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। তাদের সভাপতি হিসেবে দেখা গেছে ঝিলমিলে শেয়ার হোল্ডার হিসেবেও উল্লেখ রয়েছে।
ঢাকা আলোচনায় মুক্ত আলোচনায় অতিথিরা দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশ সরকারের তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহকারী মন্ত্রী জহিরুল হাসান জয় সময় নিয়ে জানিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার এয়ার সিটির কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার গানের শিরোনাম নিয়ে বাংলাদেশী গায়ক শিল্পীদের সাথে চলচ্চিত্র নির্মাণ ব্যবস্থার কাজ শুরু করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ান গায়ক ও অভিনেতা কিম শিন ইয়ং ঢাকা, বাংলাদেশে গিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার চলচ্চিত্র ও বিনোদন শিল্পের প্রসারে বাংলাদেশীদের ক্রিকেট, বাংলাদেশী দৈনিক, টিভি চ্যানেল এবং বাংলাদেশী সংগীত শিল্পী ও চলচ্চিত্রের সাথে গিল্ড এবং সাউন্ড সহকারী হিসেবে কাজ করার জন্য এক অনুরোধ জানান।
চলচ্চিত্রের সাথে জড়িত সাংবাদিকিত্ব ও চলচ্চিত্র এবং মঞ্চ শিল্পে বাংলাদেশী গায়ক এবং গায়িকা এবং অভিনয় শিল্পী ও মঞ্চ পরিচালকদের সুযোগ দেয়ার জন্য সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার সজল কন্যার নির্দেশনার ভিত্তিতে দক্ষিণ কোরিয়ার দল আলোচনা করেন।
বাংলাদেশে এয়ার সিটি প্রতিষ্ঠায় নিজে গিয়ে কাজ করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন অনুষ্ঠানটিতে বাংলাদেশের সংগীত, চলচ্চিত্র এবং মঞ্চ শিল্পের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এবং পর্যায়ক্রমে সব বিদেশী রাষ্ট্রদূত ও অতিথিরা বাংলাদেশের সংগীত, চলচ্চিত্র এবং সঙ্গীত শিল্পের সংস্কৃতির গিটার বাজিয়ে উপস্থাপন করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীরা সঙ্গীত পরিবেশন করার সময় ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বাংলাদেশের ম্যানেজার মি. হোসেন গালিব অনুষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে কাজ করেন।
অষ্টম বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২৭তম বার্ষিক সাংস্কৃতিক উৎসব ২০২৩ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ফুজি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে।
উৎসবের মূল আয়োজক হলেন জাতীয় টেকেন ২৮ মিনিট, সাউথ কোরিয়ার বোধান্টার গ্রুপের তত্ত্বাবধানে কনসালট্যান্ট এবং ব্রিটেনের থিমস্ কি-ভি ২১ মিনিট।
ফজলুর রহমান ওয়াইশীর মডারেটর ও সদস্যদের সহায়তা দৃঢ়ভাবে বলেছে বাংলাদেশী তরুণেরা দক্ষতাসম্পন্ন লিঙ্কডইন ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করতে পারবে।
বাংলাদেশের তত্ত্বাবধানে দক্ষিণ কোরিয়ার বোধান্টার গ্রুপের পরবর্তী ৪০২৩ তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।