👋 স্বাগতম BaoLiba তে

💥 ৫০+ দেশের ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটরদের একসাথে আনছি — Facebook, TikTok, Instagram, YouTube আর অনেক কিছু!

🚀 এখনই যোগ দিন | ✉️ ইমেইল: info@baoliba.com

বিষয়বস্তু

সুন্দরী বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডদের সঙ্গে সহযোগিতা করে

কোরিয়ান মিউজিক ভিডিওগুলোর মধ্যে ঢাকার ইয়ুথের উশৃঙ্খলতা এবং অস্থিরতায় বেড়ে যাওয়া একটি অস্থির আলো দেখানো হচ্ছে।

মোহাম্মদ মুনিরের জীবনের অসঙ্গতিপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী মিউজিকে দেখা যাচ্ছে এক গুচ্ছ বাংলাদেশী কিশোর দক্ষিণ কোরিয়ার কনসার্টে ঢুকে পড়েছে।

মুনিরের মতে, তার বন্ধুরা যখন কোরিয়ান ভাষায় গাইতে পারে, তখন সে কীভাবে গান গায় তা নিয়ে মজার বিষয় নয়।

ঢাকার কিশোরদের কোরিয়ান সাংস্কৃতিক প্যাশন ‘কেও’ বোঝার জন্য জ্ঞানী হতে হবে।

কোরিয়া একটি আধুনিক দেশের প্রভাবশালী সাংস্কৃতিক নেতা। কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত কর্তৃক প্রদত্ত পুরস্কার জিতে নেওয়া আশা করা হয়।

শিল্পী সেজে স্তবকের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা জন্য তার বন্ধুদের প্রশংসা করছে।

সমাজের দুর্বল অংশ হিসেবে তার কিশোর বন্ধুরা মুনিরের মৃত্যুর ট্র্যাপ পার্টির অংশীদার।

বিপদে পড়ে গেলে মূলধারা তাদের সহ্য করতে চায় না।

যেমন নীল মুডের প্যাকলিডার ভিনসেন্ট, প্রথমবারের মতো ভারত সফরের জন্য গিটার নিয়ে গেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে চলে আসার ঘটনা আছে।

এটি বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট পুলিশের প্রতীকী আচরণের একটি উদাহরণ।

বঙ্গদেশীরা দুর্গতিতে কোরিয়ান সংগীত শিল্পীদের দ্বারা উদ্বেগিত।

এই সমস্যার পুরো ব্যাখ্যা বাংলাদেশের মানুষ কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ড এবং মার্কেটিং সংস্থার জন্য কাজ করছে সর্বোপরি।

💡 রেডিট ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোতে অনুরূপ কিশোরকামিত নিয়ে আসছে

দক্ষিণ কোরিয়া এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় দেশ।

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মহামারীর জন্য একটি শূন্য পুঁজি পরিস্থিতি তৈরি হয়।

অধিকাংশ বাংলাদেশী যুবকবৃন্দ কোরিয়ান সংস্কৃতির দিকে ঝুঁকে পড়ে।

কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রতি এক পাগলাপনা সৃষ্টি হয়।

দক্ষিণ কোরিয়ার অস্থায়ী রাষ্ট্রদূত কিম ডং কিউংয়ের মতে, ২০১৬ সালে বিশ্বজুড়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির ফলে ১৫ লাখ মানুষ পাহাড়ি সিউলের পর্বত শিখরে উঠেছে।

টেকনোলজি, মেডিসিন এবং শিক্ষা খাতের জনপ্রিয় কোরিয়ান বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিমাণ বেশি মন্তব্য করে রাষ্ট্রদূত কিম আরও বলেন, কোরিয়ান জিনিসগুলোর প্রতি আকর্ষণ হচ্ছে তাদের দেশ সম্পর্কে জানার কৌতূহল।

পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, গত বছর প্রায় ৬০০ বাংলাদেশী দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাসকারী বিদেশী নাগরিকদের সার্ভিস চেক নিট ওয়ার্ক পারমিট পরীক্ষা করতে এসেছে।

বাংলাদেশ কোরিয়ান সংস্কৃতির ২০তম অলিম্পিয়াডের সময় দেশটিতে গবেষণা করছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র কেবিসি কর্তৃক প্রদত্ত স্থানীয় গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ কোরিয়ান খাবার, সংস্কৃতি এবং হাস্যরস নিয়ে প্রচুর বাংলাদেশী সুপরিচিত এবং প্রচারিত।

এবং এই দেশের বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কান্ট্রি ব্র্যান্ডগুলো এবং মার্কেটিং সংস্থাগুলোর জন্য ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে কাজ করা করছেন স্থানীয় রেডিটাররা।

বাংলাদেশের ৬৬ শতাংশ লোক ২০২২ সালে চিকেন কিমচি খাবার তৈরি করেছেন এবং তারা রান্নাবিষয়ে কোরিয়ান শর্ট ভিডিও প্রত্যাশা করেন।

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎসাহীরা কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষা এবং গায়কী প্রতিযোগিতার আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেছে।

বঙ্গদেশীদের গায়িকার মতোন কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা একটি স্বপ্ন।

১৯৭০ সালের ২শে অক্টোবর বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।

যেহেতু এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় তাই কোরিয়ান কালচারাল এলিট দ্বারা বাংলাদেশের কোরিয়ানানির্ভর এবং বিদেশী উচ্চ শিক্ষার ভাড়া করা জ্ঞানী দেশের প্রচুর তরুণ-তরুণী বিশ্ববিদ্যালয়ে যুগোপযোগী বাংলাদেশী ছাত্রদের জন্য কোরিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষা নিয়ে এসেছে।

সম্প্রতি ২৬শে সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিশ্ববিদ্যালয কোরিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতি কেন্দ্রের জন্য পুষ্টক যন্ত্রপাতির জন্য অর্থ সাহায্য প্রদান করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোরিয়ান ভাষা গবেষকদের নিবন্ধে কোরিয়ান ভাষার মাঝারি গণ্যগরিষ্ঠতার জন্য কলেজও রয়েছে।

এটি শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান উভয়ের জন্য কোরিয়ান ভাষা বিখ্যাত হওয়ার বিষয়টিকে সামনে এনেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ান সরকার কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রচারে সিভি এবং গবেষণা প্রকল্পগুলোতে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশী যুবকদের কাছে আবেদনও গ্রহণ করেছে।

কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রতি কিশোরদের ইংরেজি ভাষা শিক্ষা নিয়ে চিন্তা এবং আশা তৈরি হয়েছে।

🌏 দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধি সংস্থায় বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সাররা সম্ভাব্য চাকরির আবেদন করে

বাংলাদেশে কোরিয়ান আইনগত সংস্থাগুলোর জন্য কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ল অর্ডার স্থানীয় মার্কেটিং সংস্থাগুলোর সহায়তায় কোরিয়ান নিয়োগ দাতাদের প্রতিনিধিত্ব করছে।

ঢাকায় কোরিয়ান ব্যবসায়িক প্রতিনিধি সংস্থাগুলো কোরিয়ান সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশনসহ কোরিয়ান ব্র্যান্ডগুলোকে স্থানীয়ভাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে নিয়োগ দাতাদের প্রতিনিধিত্ব করে।

কোরিয়ান ব্যবসায়ের অফিসাল কান্ট্রি ফ্যাশন অ্যাসোসিয়েশন কোরিয়ান ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিতব্য সীআইএফএসএ ২০২৩ ওয়াল কোরিয়ান ফেয়ার এর পরিচালনা করা কোরিয়ান প্রযুক্তি ও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশী যুবকদের জন্য বিশাল কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়।

ফেয়ারে কোরিয়ান এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট ব্যাঙ্ক অফ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও আবাসন সংস্কৃতি কেন্দ্র সাউথ কোরিয়ার ট্যুরিজম এজেন্সি ইন চার্জ প্রসিডেন্ট কিরন কিম এবং অ্যাসোসিয়েট ম্যানেজার দো সেইং বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান আলী, এনডিসি মিউসিকে সফরকারীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে।

বাংলাদেশী মানুষ কোরিয়ান খাদ্য, শিক্ষা ও বিদেশে কর্মসংস্থানের পথিষ্কারক হিসেবে কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা নিয়ে বিশ্ব-বিখ্যাত।

কোরিয়ান শিল্পী উনিতা সুলিশ বাংলাদেশীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমি যদি গ্রামীণ জনসংখ্যার স্থিতির মধ্যে বিস্তারিত পরিসরে আশা করি তবে সেখানে বলা হচ্ছে ১০০টিরও বেশি দেশে ২০০ কোরিয়ান শিল্পীর অবদান একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য কোরিয়ান শিল্পীদের আশা এবং স্বপ্ন।

ওয়ার্ল্ড কেও হালোগান কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন ফেয়ার ২০২৩ সংসদে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিশ্ব কোরিয়ান ফ্যাশন ফেয়ারের ইভেন্ট অভিজাত শিল্পীকে তাদের স্ববিকাশ এবং বন্দনামূর্তি ফ্যাশনের দ্বারা মঞ্চে আগমন করিয়েছে।

থিয়েটার ক্লাবের কোরিয়ান ফ্যাশন শিল্পী এবং কোরিয়ান ফ্যাশন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির ভেং চাং কিম বলেন, বাংলাদশী শিল্পীরা কোরিয়ান ফিল্মের মতো তাদের দক্ষতার প্রতি ন্যায়বিচার করেছেন এবং এটি নিঃসন্দেহে দারুণ একটি ব্যতিক্রমী প্রতিভা।

ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাসী কোরিয়ান চক্রের কার্যক্রমের সাফল্যসংক্রান্ত সাংস্কৃতিক স্বীকৃতির জন্য কোরিয়ান সম্রাটের স্ব্বাক্ষরিত চিঠিতে কোরিয়ার শিল্পীরা এবং বাংলাদেশের কোরিয়ান সংস্কৃতির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের অঙ্গীকার করেছে।

বিশ্বের ২০টা মর্যাদাপূর্ণ কোরিয়ান বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভি পাঠানোর জন্য বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সাররা শুধু দক্ষিণ কোরিয়াই নয় বরং বিশ্বের ১০০টি দেশে কোরিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর মার্কেটিংয়ে কাজ করতে যাচ্ছেন।

বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান সংস্কৃতির অনুরাগী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কোরিয়ান সরকার এবং কোরিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর কাছে স্থানীয় মার্কেটিং ইনফ্লুয়েন্সার হয়েছেন।

📊 রেডিট ইনফ্লুয়েন্সারদের দ্বারা দক্ষিণ কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর মার্কেটিং বিশ্বজুড়ে হচ্ছে প্রাসঙ্গিক

বাংলাদেশে ২৮ শতাংশ উচ্চ মাধ্যমিক সম্পূর্ণ যুবক রয়েছেন কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা ও সংস্কৃতি কেন্দ্রের জন্য সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারি কোটা আবেদন করেছেন।

এটা নিশ্চিত করার জন্য যে দক্ষিণ কোরিয়ার মেধা কার্যকরভাবে স্কিম কোরিয়ান পণ্যের স্থানীয় পছন্দের নেতৃত্বে হবে, ২০ জনের বেশি রেডিট ইনফ্লুয়েন্সার সিভি জমা দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ২০টি মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ে।

অবশ্যই কোরিয়ান হিরো টিভি শোতে দর্শকদের সংখ্যা আগের তুলনায় কম।

দক্ষিণ কোরিয়ান সব কিছুর ওপর একটি সাম্রাজ্য।

বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সারদের গুণমান আন্তর্জাতিকভাবে পূর্ণাঙ্গভাবে কাল্পনিক তৈরি করছে।

গত প্রজন্মের অযৌক্তিক এবং অবাস্তব ধারণার পরিবর্তে কোরিয়ান কর্মকর্তারা বলেছেন যে আজকের K-Pop এবং K-Drama বিশ্বের মঞ্চে বাস্তব কোরিয়ার নেতৃত্বে কাজ করেছে।

কোরিয়ান পপ সংস্কৃতি সংস্কৃতি চ্যানেল বাংলাদেশী টেলিভিশন লিমিটেডে সম্প্রচারিত হচ্ছে।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় রেডিট ইনফ্লুয়েন্সার সন্দীপ চৌধুরী গত বছরের ১০ই ফেব্রুয়ারি ট্যুইটারে দক্ষিণ কোরিয়ার দেশজুড়ে কোরিয়ান টেলিভিশন চ্যানেলগুলো পর্যন্ত কোরিয়ান পপ সংস্কৃতির প্রভাব বিস্তার করে তাদের কোরিয়ান পপ সংস্কৃতি বিনিয়োগের জন্য তাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার পপ সংস্কৃতির বাংলাদেশী উন্মাদনা বিদেশী প্রায় সবকিছু পুরস্কারের পঞ্চম স্থান দখল করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ান পপ সংস্কৃতির প্রভাবিণী ধ্রুপদী কৌশল মুদ্রা এবং সাংস্কৃতিক দখল।

সৌভাগ্যক্রমে কোরিয়ান ভাষা শিক্ষায় বিনিয়োগ এবং কোরিয়ান সংস্কৃতি আন্তর্জাতিকভাবে প্রাসঙ্গিকীয়রা স্থানীয়ভাবে বিনিয়োগ প্রয়োজন।

❗ বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান ব্র্যান্ডগুলোর বিশ্বের জন্য সুযোগ করে দিচ্ছে

বাংলাদেশের কিশোররা রিপোর্ট করেছেন কোরিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার কিমচির গন্ধ তাদের কোরিয়ান কমার্শিয়াল সিনেমা এবং কোরিয়ান ড্রামার ত্রিভুজ প্রেমের সঙ্গীতকে সচল করে।

গত বছর ঢাকা শহরে কোরিয়ান রাজকুমারী স্টাইল কিমচি বানানোর জন্য ৮টি কিমচি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং ৮০০ জনেরও বেশি লোক কিমচি বানানোর শিক্ষা গ্রহণ করেছে।

বাংলাদেশের কিশোরীরা ইতিমধ্যেই তাদের সঙ্গী এবং পরিবারের সদস্যদের জন্য কিমচি তৈরি করছে এবং তারা দক্ষিণ কোরিয়ার খাবারের জনপ্রিয়তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।

বৈশ্বিকভাবে একটি কোরিয়ান থিম সমৃদ্ধ এবং সেরা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত খেলাধুলায় স্থানীয় যুবকদের জন্য অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।

সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশের কিশোররা দক্ষিণ কোরিয়ার যুবকদের মতো করে কোরিয়ান সংস্কৃতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠছে।

এটা দক্ষিণ কোরিয়ার কোরিয়ান প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠনের মত সম্ভব হয়েছে মার্কেটিং সংস্থাগুলো স্থানীয়ভাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে।

এসব কিছুর উপসংহারে বলা যাচ্ছে, আধুনিকতার শিখরে দাঁড়িয়ে দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে সভ্য দেশগুলোর একটি।

বাংলাদেশের রেডিট ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য কোরিয়ান কার্যক্রমের মতো অন্যান্য দেশের উন্নয়নে বাংলাদেশীদের উচিত তাদের নিজ নিজ দেশে কোরিয়ান অনুরূপ প্রতিভা তুলে ধরা।

BaoLiba 将持续更新 Bangladesh 网红营销趋势,欢迎关注我们。