বাংলাদেশ টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা কীভাবে জাপানি ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা পান
১৯৭২ সালে অর্থনৈতিকভাবে আত্মনির্ভরশীল হতে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। ৫১ বছর পেরিয়ে এসে আজও বাংলাদেশ জাপান ভ্রমণের জন্য দাঁড়িয়ে আছে। কারণ জাপানিজビザ বিহীন বাংলাদেশিদের ভিসা দিচ্ছে না।
তবে বাংলাদেশিরা প্রযুক্তি এবং দক্ষতার সব কাজ করে যাচ্ছে। টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা কাজের পরে জীবন নির্মাণ করেছে। তারা জাপানি ব্র্যান্ডের কনটেন্ট প্রমোট করে তাদের শেয়ারিং এর দ্বারা কাজটি সম্পন্ন করেছে। আসুন আমাদের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে জাপানিজ ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা নিশ্চিত করে।
📢 বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম হিসাবে টেলিগ্রাম
বাংলাদেশের যানবাহন এবং পর্যটক চলাচলে অন্যতম মাধ্যম রিকশা। ঢাকায় প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় রিকশার রাজা নির্বাচন। কমপক্ষে তিনবার এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন ম্যাডাম সেলিনা।
ঢাকার মানুষ তার রিকশার প্রচারকবন্দি শুনেছে। তাকে একাধিক ব্র্যান্ডের পণ্য টেলিগ্রাম প্রমোশনে সহযোগিতা করতে হয়েছে।
টেলিগ্রাম বাংলাদেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে জনপ্রিয়। টেসলার টিনারি! প্রথমবারের মতো এসিআই টেক্সটাইলের সেলিনা স্টিকার প্রস্তুত করেছে।
তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারে টেলিগ্রাম বাংলাদেশি কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের জনপ্রিয়তাকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশিদের কাছে টেলিগ্রাম একটি প্রার্থিত মাধ্যম হয়ে উঠেছে।
দৈনিক ট্রাফিকের ৩.৫ কোটি দর্শক নিয়ে টেলিগ্রাম একটি অতুলনীয় যোগাযোগ মাধ্যম।
ফেসবুকের মতো এখানে বাংলাদেশি ব্র্যান্ডের পেজ এবং গ্রুপের পরিবর্তে টেলিগ্রামে সেকেন্ডারি চ্যানেল ব্যবহার হচ্ছে।
ফেসবুক মার্কেটিংয়ে ব্যবহারকারীদের আলোকিত করতে নির্মাতাদের প্রচুর সময় ব্যয় করতে হচ্ছে।
ফেসবুকের অ্যালগরিদমের কারণে প্রায়ই প্রচারবিহীন হয়ে যায়।
অন্যদিকে অনিয়মিত আপডেটের অভ্যস্ত টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীরা কনটেন্ট নির্মাতাদের কাছ থেকে আরও শীঘ্রই আপডেট প্রত্যাশা করছে।
ফেসবুকের মতো স্প্যামিং অংশের অভাবের কারণে ব্যবহারকারীদের দৃষ্টিতে কনটেন্ট সহজে পড়া যাচ্ছে।
ফেসবুকের টার্গেট মার্কেটিংয়ের কারণে সিংহভাগ ব্যবহারকারী সঠিক ব্র্যান্ডের গন্তব্যে পৌঁছায় না।
অন্যদিকে টেলিগ্রামে সঠিক ব্যবহারকারীদের কাছে সঠিক কনটেন্ট পৌঁছাচ্ছে।
ফেসবুকের অ্যালগরিদমের কারণে বাংলাদেশে ফেসবুক পেজ সিকিউরিটি অতিরিক্ত পরীক্ষা করা হয়।
যার কারণে অনেক পেজ অনেক সময় স্বাভাবিকভাবে কাজ করা থেকে বিরত থাকে।
অন্যদিকে, টেলিগ্রামে একজন কর্মী বাস্তবে ব্র্যান্ডের রেশন কনটেন্ট উদ্বোধন করতে প্রস্তুত আছেন।
ফেসবুকে একজন অনুমোদিত ব্যক্তি তার পেজ থেকে ব্যবহারকারীদের কাছে কনটেন্ট পৌঁছানোর জন্য প্রচুর সময় ব্যয় করতে হয়।
অন্যদিকে, টেলিগ্রামে একজন অনুমোদিত ব্যক্তি দ্রুততার সাথে তার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সক্ষম হচ্ছে।
রাস্তার যেকোনো কারিগরি অথবা বাজারের নিকটস্থ দর্শনীয় স্থানগুলোর ৯৩% ভিজিটারের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের হাত ধরে।
ফেসবুকে একজন টেকনিক্যাল পারসন মার্কেটিংয়ের জন্য তার পেজের সরাসরি লিঙ্ক এবং পোস্ট শেয়ার করে।
যার ফলে প্রায়শই তার এলাকা অনুসারে নির্দিষ্ট এলাকায় পৌঁছান যায় না।
অন্যদিকে, টেলিগ্রামে একজন প্রযুক্তিগত ব্যক্তি তার ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কার্যক্রমে সরাসরি তার গ্রাহকদের কাছে পৌছায়।
বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা জাপানি ব্র্যান্ড প্রমোট করার জন্য মূল ভূমিকা পালন করেছে।
📢 টেলিগ্রামে অনুসরণকারী সমৃদ্ধ পেজ পাওয়া
বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কার্যক্রমে পেজ অথবা গ্রুপের অভাব অনুভব করছে।
তবে তাদের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রচার করতে টেলিগ্রামে প্রয়োজনীয় পেজ এবং গ্রুপ উপলব্ধ।
বাংলাদেশকে দ্রুতগামী একটি দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সঠিক পথে কাজ করছে সিডিএম বিশ্বসেরা রিসোর্টের নির্মাতা।
তাদের সৃজনশীল এবং নির্ভরযোগ্য ব্যবসায়িক কৌশলের কারণে টেলিগ্রামে প্রচারে কোনো ধরনের সমস্যা হচ্ছে না।
একজন টেলিগ্রাম অবৈধ ইনফ্লুয়েন্সার তার গ্রাহকদের কাছে স্পষ্টভাবে ডিজাইন করা কনটেন্ট পৌঁছাতে সক্ষম হচ্ছে।
ফেসবুকের মতো জালিয়াতির সন্দেহ এবং নিরাপত্তাহীনতার কারণে অনেক মানুষ ফেসবুক থেকে চলে যাচ্ছে।
তাদের সঠিক গন্তব্যে পৌছানো বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচারের কারণে সম্ভব হচ্ছে।
শুধু বাংলাদেশি ব্র্যান্ড নয়, বিদেশী ব্র্যান্ডও বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মারফতে তাদের কনটেন্ট দ্রুততার সাথে ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছাচ্ছে।
গত আগস্ট ২০২২ থেকে কনটেন্ট নির্মাতাদের দীর্ঘ অপেক্ষার পরে বিটকয়েনের মতো জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের ভবিষ্যতের একটি বিপ্লব নিয়ে এসেছে।
এখন থেকে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা বিটকয়েন দিয়ে তাদের ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কার্যক্রমে সহযোগিতা টেক করতে পারবে।
বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের কাছে বিটকয়েন অন্যতম খ্যাতির অধিকারী একটি নাম।
বিটকয়েনের শক্তি এবং নিরাপত্তা বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য স্বর্ণের মতো।
ফেসবুকে ক্রিপ্টোকারেন্সি আক্রান্ত হচ্ছে জালিয়াতির কারণে।
বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের বিজ্ঞাপনদাতাদের কনটেন্ট দ্রুততার সাথে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারছে।
যার ফলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটিং কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সক্ষম হচ্ছে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা।
জাপানিজ ব্র্যান্ডের কনটেন্ট বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে খুব সহজভাবে পৌঁছাচ্ছে।
যার ফলে জাপানিজ ব্র্যান্ডগুলোর বিজ্ঞাপন বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে প্রমোট হচ্ছে।
📢 জাপানিজ ব্র্যান্ড বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের উপর নির্ভরশীল
জাপানি কনফেকশনারির বাজার মূল্যের সাথে বাংলাদেশিদের কাজও সঠিকভাবে প্রমোট করতে হচ্ছে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে।
জাপানিজ কনফেকশনারি বা কার্গো বাংলাদেশে গুণগত মানের একটি প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হিসেবে দেশবাসীসহ বিদেশি নাগরিকদেরও কাছে আকৃষ্ট করছে।
ঢাকার বিভিন্ন স্পট যেমন ঢাকার প্রধান সড়কগুলো CBD, ডেমরা, গুলশান, গেন্ডারিয়া, বনানী, পুরনো ঢাকা, মোহাম্মদপুর, কামরাঙ্গীরচর, সাভার অথবা নিকটস্থ দর্শনীয় স্থানগুলোতে সঠিকভাবে কাজের জন্য মানুষজন বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের উপর নির্ভরশীল।
জাপানি জনপ্রিয় স্মার্টফোনের বাজার মূল্য জাপানিজ কনফেকশনারির মার্কেটিংয়ে প্রচুর বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার কাজ করছে।
জাপানি কনফেকশনারি বাংলাদেশে রানী, বাংলালিংক, রবি, টেলিটক, এয়ারটেল, গ্রামীণফোন, ফেসবুকের মতো কনফেকশনারী অথবা সার্ভিস ব্র্যান্ডেরও কাজ করছে।
জাপানি কনফেকশনারি ও অন্যান্য ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে প্রমোট হতে দেখা যাচ্ছে।
ফেসবুকের মতো জালিয়াতির কারণে বাংলাদেশিরা সঠিক গন্তব্যে পৌছাচ্ছে।
এবং তারা বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মারফতে তাদের কনটেন্ট শুধু ব্যবহারকারী দৃষ্টিতে নয়, বিশাল দর্শকদলের কাছে পৌঁছাতে পারে।
কিন্তু যদি একজন কে-ওয়ার্কিং বা অফিসের ফাউন্ডার জিজ্ঞাসা করা হয়, “আপনি কেন একটি জাপানি কনফেকশনারির কাজ নিচ্ছেন?”
তাহলে তিনিই এর উত্তর দিতে পারবেন।
তবে ফেসবুকের নিরাপত্তাহীন, একই সাথে একজন অফিসের ফাউন্ডার ওয়ার্কিং পারসনের কিংবা ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা, যাবতীয় সমস্যার সমাধান হচ্ছে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ।
ফেসবুকে একজন অফিসের ফাউন্ডার প্রায়শই তার পেজ ও অফিস সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তিত থাকে।
অথবা ব্যবহারকারীরা সারাদিন দিন করোনায় আক্রান্ত অথবা করোনা নিয়ে রিসার্চ করেও প্রযুক্তির জিনিস পেতে পারছে না।
অবশ্য তারা সঠিক তথ্য ও নিরাপদ প্রযুক্তির কাজে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছে।
ফেসবুকে একজন ইনফ্লুয়েন্সারকে ইভেন্ট ভিডিও বানানোর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গিয়ে ইভেন্ট ভিডিও অনুমোদন নেয়ার জন্য নানান সময় ব্যয় করতে হয়।
অন্যদিকে, টেলিগ্রামে একজন টেলিগ্রাম কনটেন্ট নির্মাতাকে ইভেন্টের পরেই ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে দেখা যাচ্ছে।
দীর্ঘ অপেক্ষার পরেও বিদ্যুতের মতো দ্রুততার সাথে ব্যবহারকারীদের কাছে ব্র্যান্ডের কনটেন্ট পৌঁছাচ্ছে।
এবং জাপানি ব্র্যান্ডগুলো সফলতার সাথে তাদের বিজ্ঞাপনের কাজ বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে প্রমোট করছে।
📢 বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের সফলতার পেছনে কারণ
জাপানি কনফেকশনারী এবং কনফেকশনারী বা সার্ভিস করার জন্য সর্বপ্রথম বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের সঠিক কনটেন্ট নির্মাতাদের প্রয়োজন।
টেলিগ্রামের পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামে আসলে এতে করা হচ্ছে ধর্মীয় সংগঠনসমূহ।
জনপ্রিয় ফেসবুক পেজগুলোর ক্যাম্পেইন সাপেক্ষে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা নিশ্চিত করেছে যে, এতে কমপক্ষে ৬০% গ্রাহক ট্যারিফ প্ল্যানের কারণে ব্যবহারকারী দৃষ্টিতে আসবে।
সুতরাং পরিষ্কার ছিল বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মেইনস্ট্রিম হয়ে আসবে।
ফেসবুকের মতো পেজের নিরাপত্তাহীনতার কারণে অনেক পেজের বহু সময় সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌছানো থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল।
অন্যদিকে, বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের গ্রাহকদের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দিচ্ছিল।
বাংলাদেশের টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা বর্তমানে জাপানি ব্র্যান্ড প্রমোট করতে এবং একটি দেশে একটি পেইজ নীতির মাধ্যমে তাদের ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কার্যক্রম সফলতার সাথে পরিচালনা করে যাচ্ছে।
যার ফলে শনাক্ত করা হচ্ছে যে, ভবিষ্যতে টেলিগ্রামের বাংলাদেশি কনটেন্ট নির্মাতারা আরও বড় সফলতা অর্জন করবে।
একই সময়ে বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদেরও জাপানি ব্র্যান্ডগুলোর জন্য আরও কাজের সুযোগ তৈরি হবে।
বিশ্ব অর্থনীতির কোন রাষ্ট্রের উপর নির্ভরশীল তা প্রথমেই জানতে হবে, তারপরেই কাজের সুযোগগুলি নিশ্চিত করতে হবে।
যখনই বাংলাদেশি টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা জাপানি ব্র্যান্ডে কাজের সুযোগ পায় তখনও তারা নিশ্চিত করে লক্ষ্যে পৌঁছান।
আরো পড়ুন: কিভাবে বাংলাদেশ টেলিগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা ইউরোপীয় ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা পান?