孟加拉国TikTok博主将如何找到India广告主以进行合作
গত বছর, বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য ভারতীয় ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করা অপ্রতিদ্বন্দ্বীভাবে প্ল্যাটফর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রবণতা ছিল।
ষোড়শী কন্যা মাইজভাণ্ডারী, লাইটনিংজেলা, বুয়েট টপটিয়ার ফেমস, এবং স্পষ্টতই ভারতীয় বড় ব্র্যান্ডের প্রচুর পরিমাণে গ্লোবাল অ্যাওয়ারনেসের জন্য আধিকারিক ভারতীয় অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করছে।
বাংলাদেশের ব্র্যান্ড কৌশলবিদরা এখন তাদের ভারতীয় সহকর্মীদের মতো দেশের এক নম্বর ক্ষেত্রের কৌশল কীভাবে কার্যকরভাবে কার্যকর করা যায় তা শুরু করার জন্য অংশীদারিত্ব এবং বিভিন্ন স্কেল ইন্ডিয়ান টিকটোক ইনফ্লুয়েন্সার ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য হাহাকারে প্রবাহিত হচ্ছে।
বাংলাদেশের ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার সুশান্ত মালিকের সাথে কাজ করতে একটি ফিজিটিভ স্টারিটি এজেন্সি কয়েক মাস আগে সম্পর্কিত হয়ে এখনও পর্যন্ত একটি অনুসরণকারী তালিকা বিজ্ঞপ্তি চার্ট করেছে।
এখন, সুশান্তের দশটি অনুরূপ, কিন্তু আলাদা তিনটি ভেরিফায়েড সংখ্যা বলে মনে হচ্ছে এটাই তারা তার সাথে জড়িত হতে অব্যাহতভাবে প্রস্তুত।
ব্র্যান্ড এজেন্সিটি প্রধান কৌশলবিদ মিষ্টার চৌধুরী আমাদের দেখিয়েছেন যে, ভারতীয় সহকর্মীদের ওয়ার্কফোর্সের ধারাবাহিকতার সাথে থাকতে নেই।
“তাদের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা সোশ্যাল মিডিয়াতে জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ব্র্যান্ডের কাছে ২০২৫ সালের মধ্যে সবচেয়ে বড় সংবিধান হবেন তা নিশ্চিত করার জন্য অতি মনোনিবেশিতভাবে কাজ করছে।
এবং সেই কারণেই আমাদেরও নিজেদের প্রস্তুত করার জন্য জরুরি পার্টনারশিপ তৈরি করতে হবে”, মিষ্টার চৌধুরী পূর্বে আমাদের পরিচালনা করেছেন।
পশ্চিমবঙ্গের একজন টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার সৃষ্টিকারী মায়া মাইতি উল্লেখ করেছেন যে, ভারতীয় ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য প্রথম তিনটি কঠিন কাজের নীতি রয়েছে।
সৃষ্টি প্রক্রিয়ার উপযোগিতা নিশ্চিত করার জন্য নির্মাণ চালনা মূল।
দ্বিতীয়টি হল রওশনবাগ টিকটক আসন্ন তালের কাব্যিকতার সাথে একটি চালনা গানের পাম্পিং এবং ভিজ্যুয়াল স্টাইলাইজেড গুণের নিশ্চিত করার জন্য করবেন।
তাদের লক্ষ্য হল নিজেদের প্রাকৃতিকভাবে প্রচার করা।
তারা যে প্রাথমিক স্বীকার্যতা পান তা তাদের মূল লক্ষ্য।
তাদের প্রচুর পরিমাণে পয়সা আসে যখন পুরো তিনটির মার্কেটিং ফোন পাচ্ছেন এবং তারা যা করছে তাদের মধ্যে অনুগ্রহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো প্রশংসা করতে শুরু করবেন।
“এখন, তারা এমন এক বিশ্বে প্রবাহিত হচ্ছে যেখানে তারা তাদের সৃজনশীলতা অর্জনের জন্য নিজেদের ভারি শেলফ প্রেমকারীর মতো জানাতে হবে”,তিনি খেয়াল করেন।
বাঙালি স্ট্রিটফুড গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সুপ্রিয় মন্ডল উল্লেখ করেছেন, আমাদের পৃথকভাবে শিখতে হবে।
“আমি আমার ভারতীয় সহকর্মীদের কথা শুনেছি এবং গ্রুপের মধ্যে তাদের প্রচার ভাগাভাগি করতে চাই”, তিনি আমাদের সংবাদে পরিচয় দিয়েছেন।
এইচএমসি ফুডস কোম্পানী, যার ইউনাইটেড এন্টারপ্রাইজ অ্যাসোসিয়েশনের আলি ট্যাবু টরটিয়া রোলস ঢাকার মূল বাজিরা এলাকার একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট, তাদের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।
তাদের টিকটক সাফল্য একটি আড়ম্বরপূর্ণ যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হযেছে।
“এইচএমসি উপহাস দিচ্ছে তাদের তালিকাভুক্ত রান্না করা খাবারের ন্যায় তাদের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারের জন্য কাজ করতে।
যেন, রয়্যাল ডাইনিং কাব্রী, গোল্ডেন বয়, ওভারসিয়ার্স, হিরামতি, ধুবনীটি এইচএমসি এর হাত থেকে প্রেসক্রিপশনের মতো চেক করা টীকিটির জন্য কাজ করতে।
এমনকি ব্র্যান্ডের কৌশলবিদগণ মিষ্টার চৌধুরী আমাদের জানিয়েছেন যে, সুশান্ত মালিক শুধু ভারতীয়দের কাছ থেকে কাজ করতে পারেন যখন এইচএমসি তাদের দেশে একজন জনপ্রিয় টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারের কাজ করতে পারবেন”, মন্ডল আমাদের প্রকাশ করেছিলেন।
“তারা দারুণ অর্থ পাচ্ছে, এবং নিশ্চিতভাবে তারা চায় না শোষণের মতো আমাদের দেশে যেতে।
তারা আমাদের ইউরোপের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া সর্বাধিক ইন্সটাগ্রামে ভেরিফায়েড স্ট্রিট বিম্বস একটি চেয়ার শেয়ারিং আপক্লাস রেস্টুরেন্ট হিসাবে কাজ করার সুযোগের মতো কিছু।
এবং আমরা সংস্লিষ্ট ব্র্যান্ডের কৌশলবিদদের মনে রাখতে চাই আমাদের উচিত আমাদের দেশে অবশ্যই তাদের সহায়তা করতে হবে”، তিনি প্ল্যাটফর্মের মূল কথা দিয়েছেন।
বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য ভারতের মধ্যে কাজ করা কঠোরভাবে বেড়ে চলছে যা ২০২৫ সালের মধ্যে তাদের সবচেয়ে প্রভাবশালী আদর্শ হতে প্রবর্তনা দেবে।
বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ করতে হলে, তাদের নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।
বিশ্বের বাকি সবকিছুর মত, এটি জীবনযাপন পেশাদারীভাবে শুরু করার একমাত্র উপায়।