👋 স্বাগতম BaoLiba তে

💥 ৫০+ দেশের ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটরদের একসাথে আনছি — Facebook, TikTok, Instagram, YouTube আর অনেক কিছু!

🚀 এখনই যোগ দিন | ✉️ ইমেইল: info@baoliba.com

বিষয়বস্তু

বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেটিং ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করতে চাইলে যা জানা প্রয়োজন

বিষয়বস্তু

বাংলাদেশের অনেক টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোকে চমৎকার মিডিয়া কভারেজ দেয়।

যদি আপনার ভারতীয় বা পাকিস্তানি বন্ধু থাকে তবে তারা নিশ্চিতভাবেই তারা যখনই দক্ষিণ এশিয়ার দেশের প্রতিনিধিত্ব করে, তারা সবচেয়ে বেশি মন্তব্য দেখেছে যে বাংলাদেশিরা উচ্চস্বরে কথা বলে। এটা কি সত্য না? এটি দেশীয় প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বদের দ্বারা সংশোধন করা হয়েছে যে বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বেশি উচ্চস্বরে কথা বলে।

তাহলে, বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোকে তাদের টিকটক ভিডিওতে ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য অনুরোধ করেছিলেন এবং তারা সেটি কীভাবে করেছেন সেবিষয়ক তথ্য দেয়া হল।

🥇 বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সাথে সহযোগিতা করতে পারে?

সবাই জানে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো তাদের প্রচারণা চালাতে বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজে লাগানোর জন্য সব সময় হুমড়ি খেয়ে পড়ে। ঢাকা শহরের ভেতর-বাইরে এমনকি বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বাংলাদেশের টিকটক নির্মাতা স্কাউট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর কাছে তাদের দর্শকদের জন্য ফ্রি গিফট এবং জিনিসপত্রের বিনিময়ে সহযোগিতা করে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে সহযোগিতা প্রার্থনা এবং গিফটের আবেদন টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।

👀 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছ থেকে বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের গিফট পাওয়ার প্রক্রিয়া

প্রথমত, তারা অ্যাপের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির একটি তালিকা তৈরি করে। দ্বিতীয়ত, তারা গিফট নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির চাহিদা জানিয়ে টিকটকের ডাইরেক্ট ম্যাসেজের মাধ্যমে সরাসরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে আবেদন করে। টিকটক বাংলাদেশিদের জিজ্ঞাসা করলে তারা নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি সম্পর্কে তাদের সেরা খবরাবার্তা জানান।

তারপর টিকটক বাংলাদেশিরা এমন সরলতা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি তাদের গিফট প্রদান করবে এমন ভালো লাগার কথা বলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো প্রায়শই সাড়া দেয়, বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের যথাযথ গ্রাহক হিসেবে বিবেচনা করে।

🔥 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি কেবলমাত্র টিকটকের ডাইরেক্ট ম্যাসেজের মাধ্যমে বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে গিফট পাঠায় না

এটা চরম আক্ষরিক। বাংলাদেশের আসল নির্মাতাদের মতো তারা হুমড়ি খেয়ে পড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পেয়েছে। এছাড়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সদস্যরা সরাসরি বাংলাদেশে বাংলাদেশি নির্মাতাদের বাড়িতে গিফট পৌঁছে দিতে ছুটে আসে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি গিফট পৌঁছিয়ে দিতে ট্যাক্সি, রিকশা এমনকি বাইক ব্যবহার করে। পাকিস্তানি এবং ভারতীয় নির্মাতাদের জন্য এটি অস্বাভাবিক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সদস্যরা গিফট প্রদান করতে বাংলাদেশের টিকটক নির্মাতার বাড়িতে আসা অবস্থা খুবই সাধারণ।

🇺🇸 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোম্পানি গিফট এবং জিনিসপত্র বাংলাদেশিদের কাছে পৌঁছে দিতে মিরপুরের মতো ঢাকা শহরের জনপ্রিয় এলাকায় ঘুরে বেড়াতে দ্বিধাবোধ করে না

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি তাদের কাছে অনুকূল আচরণ করেন। ঢাকা শহরে বাংলাদেশিদের সাংবাদিকতার মানদণ্ড অনুযায়ী অফিসিয়াল প্রেস কনফারেন্সের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে অফিসিয়াল মতবিনিময় সেশন করতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে।

বৈঠকের সময়কাল হয় প্রায় ৩৫ মিনিটের কম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সদস্যরা বড় কর্পোরেট অফিসের মতো ৩৫ মিনিট সময় নেয়।

👔 বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য সময় সময়সূচি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা ভিন্নতার সাথে এসে পৌঁছান

৩৫ মিনিট প্রেস কনফারেন্সের পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সদস্যরা তাদের গিফট বাংলাদেশি নির্মাতাদের কাছে পৌঁছে দিতে মতবিনিময় সেশনে বসে। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সদস্যরা বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে গিফট হিসেবে স্যামসাং এবং আইফোন উপহার দেয়।

🤝 বাংলাদেশের টিকটক আইডি দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি গিফটগুলো ঢাকা শহরসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দেয়

বাংলাদেশি নির্মাতাদের প্রেস কনফারেন্সে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেন যে তাদের নির্দেশিত কোম্পানি গিফট নিয়ে তাদের বাড়িতে আসছে কেন? বাংলাদেশের নির্মাতাদের কাছে এর মূলে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সক্ষমতা কীভাবে বৈশ্বিক বাজারে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।

এটা সবার কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় যে বাংলাদেশি দর্শকদের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির এমনতর আচরণ করতে বাধ্য করেছে কারণ বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে আতিথেয়তা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের মানুষের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যেকোনো জিনিস এবং গিফট স্বাধীনভাবে গ্রহণ করে এবং সে বিষয়ে কিছুই বলে না।

📽️ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের নির্মাতাদের তুলনায় বাংলাদেশের নির্মাতারা কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট গ্রহন করতে পছন্দ করে?

বাংলাদেশি নির্মাতারা আশঙ্কা করেন যে অন্য দেশীয় নির্মাতাদের মতো উচ্চস্বরে কথা বলা হবে। তাই বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সাররা জনপ্রিয় সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বিভিন্ন বিদেশি টিকটক কোম্পানি কিংবা গিফট প্রদানকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিত্ব করবেন।

বাংলাদেশের তৈরিকৃত ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠিত বিদেশি কোম্পানির সহযোগিতা পেতে ভীত। তারা অন্য দেশের টিকটক নির্মাতার মতো যুক্তরাজ্য অস্ট্রেলিয়ার মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য তাদের সময়সূচী নিয়ে কাজ করতে পারেনি।

🤟 বাংলাদেশি ব্র্যান্ড এবং কোম্পানিগুলোগুলোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়া তুলনায় কঠিন: এসো জানি কেন?

বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের সফরকারী পরিচালক লেটিনা দে ভাস্কুয়েজ বলেছেন যে বাংলাদেশের মানুষ যেকোনো জিনিস গ্রহণ করে এবং সে বিষয়ে কিছু উচ্চভারী গুনগুন করতে না করায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তাগুলো বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছ থেকে গিফট প্রদানের জন্য সব সময় গোপনীয়ता বজায় রাখার চেষ্টা করে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট তত্ত্বাবধানে ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছ থেকে গোপনীয়তা বজায় রাখা হবে টিকটক নির্মাতাদের পক্ষ থেকে সব সময় যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য তাদের কাছে খুবই কঠিন হয়ে যায়।

👀 বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাবার পদ্ধতির ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গি

যেসব বাংলাদেশী টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সাথে গিফট এবং সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করে তারা সেগুলো গোপন রাখতে পারে না। তারা নিজ নিজ সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের জীবনযাপনের ভিডিও এবং ছবি পোস্ট করে। এসব কাজে তারা গিফটকৃত জিনিসপত্র নিয়ে ফটোশুট করে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট নিয়ে তাদের জীবনযাত্রার গুণগত মান পরিবর্তন সৃষ্টির ছবি এবং ভিডিওিয়াল ইনফ্লুয়েন্সারদের পক্ষ থেকে সেবীষয়ক পোস্টগুলো গোপনীয়তা বজায় রাখতে দেয় না।

💸 বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য তাদের কাছ থেকে কিছু আত্মত্যাগ করতে হয়

বাংলাদেশের টিকটক নির্মাতাদের অনেক সময় গোপনীয়তা বজায় রাখা পদ্ধতি না রাখলে, তারা বিখ্যাত হয়ে যায়। রাজধানীর ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকায় বাড়ি করে। বহু টাকা দিয়ে গাড়ি কিনে। তারা চোখের মণির মতো গিফটকৃত জিনিসপত্র করে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফটের মাধ্যমে সহজেই মারা যেতে পারে।

🙁 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার পরে বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের জীবনে সমৃদ্ধি নিয়ে আসে; কিন্তু গিফটকৃত জিনিসপত্র নিয়ে সমস্যা হয়

বাংলাদেশি নির্মাতারা তাদের জীবনে গিফটকৃত জিনিসপত্র নিয়ে অব্যবহার্য অবস্থায় আছেন। পাওয়া জিনিসপত্র তাদের জীবনযাত্রা এবং অভিনয়কে পরিবর্তন করতে পারে না। তারা এটি ব্যবহার করে না কারণ জিনিসপত্রগুলো প্রযুক্তিগতভাবে তাদের দেশের আইন মাত্রাও সম্পন্ন নয়।

বাংলাদেশি নির্মাতাদের জন্য জিনিসপত্রগুলো ব্যবহার করা বেশ কঠিন। এটি দেশের আইন এবং বিধিমালার জন্য অযোগ্য।

🚫 বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের গুণগত মান পরিবর্তন করতে পারে না; কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোকে এ নিয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে হয়।

বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার ব্যাপারে কিছু বেসিক এবং সাধারণ জিনিস মাথায় রাখা উচিত। অন্তত তারা বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য কিছুটা সহায়ক হতে পারে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট প্রাপ্তি কাজে ভুল, গোপনীয়তা বজায় রাখা এবং সেবিষয়ক যোগাযোগ বজায় রেখে গোপনীয়তা বজায় রাখা।

✅ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য বাংলাদেশी টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের কিছু নীতিমালা মাথায় রাখা উচিত

বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য সম্পূর্ণ চুক্তি শর্তাবলীর অন্তর্ভুক্তির আগে সেগুলো তাদের প্রশংসনীয় মনে হওয়া উচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছ থেকে পাওয়া গিফট পেতে বাংলাদেশি নির্মাতাদের জন্য সাধারণভাবে এপ্রিলের ১ তারিখে গিফটগুলো পৌঁছে যায়।

📜 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট প্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের সাবধানে থাকতে হবে

বাংলাদেশি নির্মাতাদের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে কথা বলে। তারা কখনো কখনো উচ্চস্বরে কথা বলে। তারা তারুণ্যের চিত্র, তাদের সেরা ফটোগ্রাফি এবং ভিডিও গ্রহণ তারাতারি করার জন্য শিল্পীর মতো।

বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের পোস্টে ছবির এবং ভিডিওর সংখ্যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট প্রদানের যোগ্যতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্ত নয়।

🤷‍♂️ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের কি করতে হয়?

জিনিসপত্রের সাথে ফটোশুটের শেষে কিন্তু বাংলাদেশি নির্মাতা কখনো কখনো তা পোস্টে দেয় না। বাংলাদেশি নির্মাতাদের অধিকাংশ সময়ের বৈশিষ্ট্য হলো, তারা গিফটের কেবল একটির সাথে ছবি পোস্ট করতে পারেন। আরও বেশি ছবি দেয়া বিপজ্জনক হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশি নির্মাতাদের পোস্টে জিনিসপত্রের একটি ছবি বাংলাদেশের টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট পাওয়ার জন্য যথেষ্ট।

✅ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির গিফট প্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশি টিকটক ইনফ্লুয়েন্সাররা কি করে?

বিশ্বব্যাপী প্রতিটি ১০ টি টিকটক নির্মাতার মধ্যে একজন বাংলাদেশি। ঢাকাসহ বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাংলাদেশের টিকটক নির্মাতাদের হারানোর কিছুই নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো আরো এতো কিছু পেতে অধীর আগ্রহে রয়েছে। 2025 সালের এ সময়ে অনেক কিছু ঘটবে মাত্র।