যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞাপনদাতার সঙ্গে সহযোগিতায় বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কৌশল
বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞাপনদাতা
বাংলাদেশিদের কাছে যুক্তরাজ্য একটি ওপরের দিকের দেশ, যেখানে যাবার জন্য অনেক লোক হুমড়ি খেয়ে পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়াটা কিছুটা সহজ হয়েছে, তাই বহু বাংলাদেশি সেখানে গেছেন। কিন্তু ইউরোপে যাওয়ার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য এখনও বাংলাদেশের জন্য প্রধান ঠিকানা।
বাংলাদেশ সীমান্তের এপারে বাংলাদেশিরা যুক্তরাজ্যের বার্স্টল, পোর্টসমাউথ, ম্যানচেস্টার অথবা লন্ডনের সাবাফুল্লাকে গোল্লায় গেলেও ভর্তি করতে পারে।
ফলে বাংলাদেশের তরুণতরাবৃন্দের নিকট যুক্তরাজ্যের অবস্থান শক্তিশালী। বাংলাদেশিরা এখনো যুক্তরাজ্যের প্রতি অন্য রকমের ভালবাসা পোষণ করবে এবং বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা আজও সেখানে ভিজিটর সি এবং ইমিগ্রেন্ট ভিসার বিজ্ঞাপন পোস্ট করে সেলফির মতো ফোকাসে থাকে।
📉 ইউরোপীয়ান ভিসা সেন্টার বাতি কিংবা ভারতীয় পার্টনারের জন্য সিল সিমেন্টের বিজ্ঞাপন দেয়া থেকে বিরত থাকলেও যুক্তরাজ্যঅভিমুখী ভিসার বিজ্ঞাপন প্রচার তাদের জন্য মুখ্য।
এটা সম্ভব হচ্ছে কিভাবে? তাদের কাছে যুক্তরাজ্য বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদা কখন উঠানামা করে?
🇬🇧 যুক্তরাজ্য বনাম ইউরোপ
একটু আঁটসাঁটভাবে খুললেই বোঝা যায় যে ভূমি নিষেধাজ্ঞা ও ১৮৬৯ সালে ইসরায়েলের স্বাধীনতার পর ইউরোপের পর্যটন সেক্টর বড় ধরনের আঘাত পেয়েছে।
যুক্তরাজ্যের প্রবাহ বছর বছর কমছে। যেটা বাংলাদেশের সৌন্দর্য হিসেবেও অনেক বেশি সার্থক, কারণ বাংলাদেশের যৌবনিয় দ্বীপগুলো ইউরোপের ভিন্ন ভিন্ন দেশে প্রবাহিত হলে বাংলাদেশের স্বরূপ ম্লান হয়ে যেতে বাধ্য।
এটা বাংলাদেশের জন্য খারাপ হবে কেন?
শুধু শিল্প নিদর্শন থেকেই নয়, ইউরোপিয়ানরা বাংলাদেশে আসলেই বাংলাদেশের ডিজাইন ঠিক মতো গড়পড়তা হয় না। সৌন্দর্যও নিপুণভাবে বিশেষ হয়ে পড়ে। তাই ইউরোপ অগ্রসর হয়েছে টার্গেট ইমিগ্র্যান্ট ভিসা দেওয়ার জন্য। বলাবাহুল্য, এটি সাধারণ কারণে পর্যটক ভিসার তুলনায় অনেক বেশি ব্যবসাসলিপ্ত।
সুতরাং ইউরোপে পরিস্থিতি বদলালেও পূর্ব এশিয়ায় এর কোনো প্রভাব পড়ছে না। বাংলাদেশ যেমন গড়ে আছে তেমনি গড়াবে আসন্ন বছরগুলোতে।
📲 টুইটারে বিজ্ঞাপন
ফলে সাব-ব্রিটিশ দেশগুলো অপেক্ষায় থাকতে পারে। অথচ বাংলাদেশিদের কাছে যুক্তরাজ্য এখনো উৎসাহদায়ী, আইকনিক এবং پنجابী চেয়ে উচ্চমানের লোকেশান।
সে কারণে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ, শিল্পী এবং মার্কেটিং এজেন্সির কাছে সস্তা বাজেটের সিওভি দশকে বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সার হতে চান সবসময়।
বাংলাদেশ হিসেবে যুক্তরাজ্যের উদাহরণ টেনে বলা মানে হবে ভারতীয়দের মতো আসলে বিরোধী হওয়া।
যুক্তরাজ্যের দিক থেকে গড়ে ভারত অধিক গুরুত্বপূর্ণ। ভারত থেকে নিচের দিকে পড়ালে পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং তারপর শ্রীলঙ্কা।
বাংলাদেশিদের নজরে রয়েছে তাদের লোভনের তুলনায় পদচারণা।
বাংলাদেশিরা কেন জানি না তাদের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে গ্রহণ করতে চায়। কিন্তু তারা জানে না, এটি যোগ্যতার বিপরীত ঘটে।
যুক্তরাজ্যের মতো দেশে উদ্ভাসিত হবে গুণগ্রাহক বা গুণসম্পন্ন কোনোকিছুই।
সুতরাং বলা যায়, সেখানে সহযোগিতা সম্ভব হলেও এটি সহজ নয়।
📝 কিভাবে সহযোগিতা করবেন?
যুক্তরাজ্য অধিক বঙ্গবাজারী।
তাই সেখানে সহযোগিতা পেতে হলে অন্য কোনো ভারতীয় দোকানের কাজ হবে না। হতে হবে ব্রিটিশ।
ব্রিটিশ ব্র্যান্ডগুলো যেমন অগ্রগামী, তেমনি সিজনাল।
চাহিদা আছে এমন অনেক কিছুই প্রাযুক্তিক কারনে রিপোর্টিং করে।
অথবা সোসাল মিডিয়া থেকে অফলাইন হয়ে পড়লে সিগন্যাল, মেসেঞ্জার বা টেলিগ্রামে চলে যেতে হবে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে নানা ধরনের পণ্য আসা হতে থাকে এবং এজন্য উৎপাদক বিভিন্নভাবে তাদের পণ্যের ব্যাপারে যোগাযোগ করেন।
যুক্তরাজ্যের দোকানদাররা তাদের সেবায় বা পণ্যে কিভাবে লোকালাইজেশন বা স্থানীয়করণ করবেন?
মূলত বাংলাদেশের জন্য এটাই তাদের কাছে বিজ্ঞাপন দেয়ার কারণ।
বাংলাদেশিরা যখন যুক্তরাজ্যে যাবে কিংবা সেখানে চাকরি করবে, দেখবে যে তাদের পণ্য সে দেশে জনপ্রিয় চাইলে গঠনগত দিক দিয়ে উপমা নিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ।
অথবা আলাপ-আলোচনা যখন সোজাসুজি হবে তখন গাজিপুরের মতো হয়ে যাবে।
জবাবে বাংলাদেশির ক্ষতি হচ্ছে না।
যুক্তরাজ্যের মতো দেশে যখন বাংলাদেশের মতো দেশে এসে বসবাস শুরু করবে এবং বাংলাদেশির কাছে তাদের সেবা নিয়ে আসবে।
তখন মাঠের পরিস্থিতি হলে বিজ্ঞাপনদাতা ব্র্যান্ড আর ব্র্যান্ড নাকি হবে না। বাংলাদেশিরা তাদের পণ্যে যুক্তরাজ্যকে অবলম্বন করে শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হবে।
ব্রিটিশ ব্র্যান্ডগুলো তাদের পণ্যে সুরক্ষা দেয় এবং ডেলিভারির বিষয়টিও সহজ করে।
বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা যখন বাংলাদেশি ব্র্যান্ডগুলো তাদের টুইটারে সহযোগিতা করে ভিজিটর সি এবং ইমিগ্র্যান্ট ভিসার মতো বিজ্ঞাপন ফোকাসে থাকে তখন ভোক্তা হিসেবে তারা সেরকম লেভেলের সামগ্রী পান এবং বিলিয়ন ডলারের আড়ালে বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানগুলো বিক্রি বন্ধই করে দেয়।
অথবা, তারা গ্যারান্টি দিয়ে নিজেরা সেই ব্র্যান্ডগুলো বিক্রি করলেও তাদের টুইটারে যুক্তরাজ্য ভিজিটর সি, ভারতের মতো সিওভি অথবা ইমিগ্র্যান্ট ভিসার বিজ্ঞাপন প্রচার হবে।
সুতরাং বলা যায় সহযোগিতা পাবার জন্য প্রথমে আপনাকে টুইটারে থাকতে হবে।
🌐 মোবাইল ওয়েবসাইট
সাথে থাকতে হবে মোবাইল ওয়েবসাইট বা ব্লগ স্পট।
আপনার টুইটারে ব্লগ স্পট বা ওয়েবসাইটের হোম পেইজ লিঙ্ক থাকবে।
অথচ বাংলাদেশিরা এতে গিয়ে কোনো পণ্য বা ব্র্যান্ডের লিংক পাবে না।
সুতরাং তারা এসবির মতো টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারকে বেশি ভালোবাসে।
তারা যেখানে অন্তুরাগত পণ্য হিসেবে নারকেল তেল বা কুকুরের মুখের ছবিসহ অর্ডার যুক্তরাজ্যে পাঠাতে পারে।
যেটা এখানে না থাকার কারনে তাদের কাছে দৃষ্টি পড়ছে।
যা না হওয়া বা ভয়াবহগামী অংশগ্রহণ ছাড়া টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের কাছে ভিজিটর সি, সিওভি, ইমিগ্র্যান্ট ভিসার বিজ্ঞাপন প্রচার করার জন্য সহযোগিতা করতে না বললে হবে।
সুতরাং তারা যেখানে ব্যবসা করতে পারছে না, সেখানে শুধুমাত্র সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের থেকে জাগ্রত হওয়া সনাক্ত করছে।
এভাবেই যুক্তরাজ্যের বিচ্ছিন্নতায় বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা যুক্তরাজ্যে বিজ্ঞাপনদাতা হিসেবে গড়ে চলে।
🔁 রিটুইট
এদের কাছে প্রথম কাজ হচ্ছে কোনো বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠানে তাদের পণ্যের লিঙ্ক নিতে হবে।
দ্বিতীয় কাজ হলো, পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের নাম এবং লিংক সহকারী বিজ্ঞাপন তৈরির টুল ব্যবহার করে তৈরি করতে হবে।
পরে বিজ্ঞাপনটি টুইটারে প্রকাশ করতে হবে।
আর পঞ্চম কাজ হলো, টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচার করা।
সুতরাং তাদের জন্য স্পষ্টভাবে বলা যায় যে যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞাপনদাতা পেতে হলে আপনাকে এসব কার্যক্রম গড়ে বুঝতে হবে এবং তারাও তাদের বিক্রেতা হিসেবে ব্রিটিশ দৃকপদর্শী হতে হবে।
কারণ, যদিও তারা এখনো নিজের প্রভুকে খুঁজছে, কিন্তু তাদের কাছে বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররাいる。