বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞাপনদাতাদের সাথে সহযোগিতা লাভ করবে?
বাংলাদেশের সৃজনশীল টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির বিপণন প্রচারণার অংশ হিসেবে আন্তজাতিক বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে।
বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় প্রতিষ্ঠানের সাথে সহযোগিতার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সোশ্যাল মিডিয়া কেনার স্থানে পৌঁছেছে। তারা বিপণনের জন্য টুইটারকে বাছাই করছে। এবং তাদের দক্ষতা ব্যবহার করে মার্কিন বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে পৌঁছাচ্ছে।
🔊 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো টুইটারে কেন বিজ্ঞাপন করছে?
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিরা তাদের প্রচারণা অধিকাংশের জন্য ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, পিন্টারেস্ট, লিঙ্কডইন এবং টিকটকে বিনিয়োগ করছে।
তারা টুইটারে বিজ্ঞাপনের জন্য লক্ষ লক্ষ ডলারের বিজ্ঞাপন অপচয় না করতে সাহায্য করার জন্য গঠনমূলক মাঠে যারা কার্যকরী প্রভাব ফেলে তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা চাচ্ছে।
বিশ্বব্যাপী মার্কেটিং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের লতা গ্লোবজ রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২২ সালের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি টুইটারে বিজ্ঞাপন ব্যয় ছিল ৫৮৫০ মিলিয়ন ডলার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুইটারে বিপণনের জন্য ব্যয় করা পুরো বিজ্ঞাপন ব্যয়ের ২২%। যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের পক্ষে আরও বেশি শক্তিশালী বিপণন অর্জনে সহায়তা করবে।
🌎 বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে পৌঁছেছে
বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারের দ্বারাও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে যথাসময়ে বাংলাদেশীরা বিপণন সহযোগিতা লাভ করেছে।
বাংলাদেশের বিখ্যাত স্ন্যাকস প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্স বিডি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্ন্যাক ফাউন্ডেশনের বিশেষ ‘স্ন্যাকস আভার স্ল্যাক’ ইভেন্টের জন্য বিজয়ী ছিল।
বিজয়ী হিসেবে মার্স বিডি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে অংশগ্রহণের জন্য অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং উচ্চতর স্ন্যাকস ইনফ্লুয়েন্সারদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ উপস্থাপন করেছে।
💪 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপনের লক্ষ্যে একশ্রেণীর দলে আবদ্ধ হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিতে সহযোগিতা চাচ্ছেন।
অকটোবরে তারা তুলনামূলকভাবে সফল হয়েছে। তাদের ইনবক্সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি তাদের কাছে আসা শুরু করেছে।
তাদের মধ্যে বাংলাদেশের সৃজনশীল টুইটার ব্যবহারকারী ও ইনফ্লুয়েন্সার নওসাদ তরিকুল ইসলাম জানতে পেরেছেন সপেকে তারা তাদের প্রচারণার জন্য যে ব্যবহারকারীদের প্রয়োজন তাদের মধ্যে নিভা আছে।
কিন্তু বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর সহযোগিতা এখনও পুরোপুরি নিশ্চিত নয়। যেহেতু বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর কাছে তাদের সামর্থ্য নিজেকে যথাসময়ে উপস্থাপন করতে পারবে কিনা তা এখনও সন্দেহে আছে।
বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সার ওফিসিয়াল শ্লোগান জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি সিআইজি কোম্পানির টুইটার ইনফ্লুয়েন্সার ভেঞ্চার অংশীদার ডেনিস পাপ্কোভা তাদের কাছে আসা শুরু করেছেন।
🏦 বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে পৌঁছাচ্ছে
বাংলাদেশের সৃজনশীল টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম বা টুইটারের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইনফ্লুয়েন্সার কোম্পানির ইনফ্লুয়েন্সার বিভাগের প্রধানদের কাছ থেকে তাদের কাছে আসা শুরু করেছেন।
সিআইজি কোম্পানির ইনফ্লুয়েন্সার বিভাগের প্রধান ডেনিস পাপ্কোভা বলেছেন সিআইজি কোম্পানি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় কোম্পানির জন্য সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন প্রচারণার বিশেষজ্ঞ।
বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সফলভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে পৌঁছানো যাচ্ছে। Bangladesh Twitter influencer থেকে মেসেঞ্জারে ডেটিং এখন ইনস্টাগ্রামে চালিয়ে যাচ্ছেন।
💵 বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির সাথে কার্যকরী সহযোগিতা লাভ করছে
বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় কোম্পানির জন্য যাঁরা নির্দিষ্ট সময়সূচীতে বিজ্ঞাপন প্রচারণা চালায় তাদের নামের তালিকা তৈরি করছে।
তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির জন্য কার্যকরী ডিজিটাল ইনফ্লুয়েন্সার হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের নামের তালিকার জন্য অপেক্ষা করছে।
এখনও সূচনা হয়েছে। তারা আশা করছে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির জন্য তাদের নামের তালিকার জন্য হবে।
তাদের নামের তালিকায় জয়ী হলে তারা প্রচারণার জন্য বিভিন্ন পণ্য, গিফট কার্ড, উপহার এবং অর্থাত্ তাদের নামের তালিকার সামনে থেকে পিছনে পর্যন্ত $১০০ পর্যন্ত মূল্যমানের গিফট কার্ড পাবে।
🇺🇸 বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে কাজের ভিসা পাবে?
বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা এখন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বড় কোম্পানির জন্য কর্মরত হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছ থেকে হাতেগোনা কয়েকজন কর্মী ভিসা পাবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে বাংলাদেশীরা শিশুর মতো হওয়ার জন্য চেষ্টা করছে।
বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির কাছে একটি পণ্য, গিফট কার্ড, উপহার এবং অর্থাত্ তাদের নামের তালিকার জন্য $১০০ পর্যন্ত মূল্যমানের গিফট কার্ড পেয়ে গেলে হাত পা ছুঁড়ে নাচতে শুরু করে।
সিআইজি কোম্পানির ডিজিটাল ইনফ্লুয়েন্সার বিভাগের প্রধান খরমিন ক্রীপনো বলেছেন সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানির জন্য ডিজিটাল ইনফ্লুয়েন্সার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিতে যুক্ত হওয়া বাংলাদেশের সৃজনশীল টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা প্রয়োজন হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানির অফিস বাস্তবে যাবার জন্য কাজের ভিসা পাবে।