বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা সৌদি আরবের ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা কিভাবে করতে পারে
বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা সৌদি আরবের ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা কিভাবে করতে পারে? সৌদি আরবের কোম্পানিগুলোর সাথে সহযোগিতা করার মাধ্যমে আপনার কেরিয়ারকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে আহ্বান করছে সৌদি আরবের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা।
সৌদি আরবের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের তাদের সাথে সহযোগিতার জন্য আহ্বান করেছেন।
এছাড়া যুক্তরাজ্য ও শ্রীলঙ্কারও টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের তাদের সাথে সহযোগিতার জন্য আহ্বান করছেন।
আরব টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা লিখেছেন, “শুধু পাকিস্তানী ও ভারতীয় টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিয়ে টুইটার বিশ্বে বাজিয়ে রাখতে পারবে না। বাংলা ভাষায় কথা বলে এমন টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা খুবই শক্তিশালী।
বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডিংয়ের জন্য বিখ্যাত।
তারা নির্বিঘ্নে সৌদি আরবের সাথে ইন্টারন্যাশনাল সামঞ্জস্য করতে পারে।
বাকিরা যদি তাদের আমাদের সাথে সহযোগিতা করতে রাজি করাতে না পারে, তবে আমাদের আমাদের ব্র্যান্ডগুলোর সাথে তাদের সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের অনুরোধ করতে সমস্যা হবে না।
কোন নির্দিষ্ট নাম উল্লেখ না করলেও তারা বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে পরীক্ষা বিবেচনা হওয়ার জন্য তাদের নিজেদের নাম মনোনীত করার দাবি জানিয়েছেন।
বাকিদেরও যদি এটিকে অন্যভাবেও নেবে মনে হয় তবে তাদের ভালো হবে।
এদিকে তারা কঠোর পরিশ্রমী। তারা বেশিরভাগ সময় একে অপরের সাথে সহযোগিতা করতে পারে এবং বেশিরভাগ সময় ট্রেন্ডিংয়ে থাকে।
তাদের টুইটগুলো বিশ্বজুড়ে একের পর এক জিৎ পাচ্ছে।
এটা প্রচার করা তাদের পক্ষে সহজ। সৌদি আরবের অর্থনীতি ইসলামি তেলের উপর ভিত্তি করে রয়েছে এবং এটি বিশ্বের বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশ।
এতে বলা হয়েছে এমন সব পণ্য নির্মাণে তাদের দক্ষতা রয়েছে সমাজের জন্য লাভজনক।
এগুলো প্রচার করতে বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাহায্য নিয়ে সৌদি আরবের ব্র্যান্ডগুলোর জন্য ভালো হবে।
এছাড়া করোনাকালীন সময়ে অনেক বাংলাদেশি সৌদি আরবের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য নিয়োগ পেয়েছে।
এরমধ্যে অনেকেরই অবকাশকালীন সময়ে সৌদি আরবের বিভিন্ন পর্যটনস্থল জিয়ারতের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
এবং তাদের কেউ কেউ সৌদি আরবের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে পরিচিত।
এসব কিছুকে কাজে লাগিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার অন্তরালের শক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা সৌদি আরবের কোম্পানিগুলোর সাথে সহযোগিতা তৈরি করতে পারে।
যেমন সৌদি আরবের তেলের কোম্পানি আরামকো, ব্যাংকের কোম্পানি আল রাজী ব্যাংক এবং টেলিযোগাযোগ কোম্পানি জেনারেল টেলিকম কোম্পানি।
এগুলোতেই বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা যদি নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে তাহলে তাদের কেরিয়ার এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তাদের মতোই বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররাও সোশ্যাল মিডিয়ার শক্তি ব্যবহার করে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।
তবে এজন্য তাদের নিজেদের কাজকে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করতে হবে।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক এবং কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্তন প্রধান মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ার শক্তি হল লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া।
তাহলে তাতেই লাভজনক।
কারণ পণ্য ও সেবার ব্যাপারে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের পছন্দ-অপছন্দের সাথে সম্পর্কিত একটি আমানত তৈরি করে।
এজন্য টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ হতে হবে প্রচারণা চলাকালে প্রাপ্ত প্রতিক্রিয়াগুলো বিশ্লেষণ করা।
তাহলে তারা তাদের প্রচারের ফলাফল বুঝতে পারবে এবং সামনে আরো কার্যকর প্রচার করলে এটি তাদের প্রফিট গেইন করতে সাহায্য করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।