👋 স্বাগতম BaoLiba তে

💥 ৫০+ দেশের ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটরদের একসাথে আনছি — Facebook, TikTok, Instagram, YouTube আর অনেক কিছু!

🚀 এখনই যোগ দিন | ✉️ ইমেইল: info@baoliba.com

বিষয়বস্তু

দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞাপনের জন্য বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে কাজ করছেন

সাম্প্রতিক কিছুদিন পূর্বে আমি কিছু দক্ষিণ কোরিয়ান টেলিভিশন শো এবং পার্কার তারকাদের সাথে বাংলাদেশের টুইটারে প্রচারকদের সহযোগিতার কিছু টুইট দেখতে পাই।

আমার জানা মতে বাংলাদেশী মিডিয়ার তুলনায় দক্ষিণ কোরিয়ার টেলিভিশনের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। আমি অবাক হইনি কেননা দক্ষিণ কোরিয়ান টেলিভিশন শো নিয়ে বাংলাদেশের তরুণ সমাজের মধ্যে একটা অদ্ভুত নেশা তৈরি হয়েছে।

টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষিণ কোরিয়ান বিজ্ঞাপনদাতাদের সাথে সহযোগিতা করার ব্যাপারে বাংলাদেশের টুইটার ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।

🔍 তদন্ত করতে গিয়ে দেখি, অনেক বাংলাদেশী টুইটার ব্যবহারকারী দ্বীনি দলের টুইটার ইন্ডাস্ট্রি গ্রুপের অংশীদার হয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার মিডিয়ার প্রচারের জন্য কর্তৃপক্ষের সহযোগী হচ্ছেন।

এটা অনেক অদ্ভুত একটি বিষয়। কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ান বিজ্ঞাপনের জন্য বাংলাদেশের একজন টুইটার ব্যবহারকারী সবাইকে জানিয়ে বিনামূল্যে কাজ করতে পারে?

🔴 ওয়ার্কশপের ঘোষণায় টুইটার ফি সম্পর্কে অস্বচ্ছতা

দীনি দলের টুইটার ইন্ডাস্ট্রি গ্রুপের ফাউন্ডার মিজানুর রহমান মিজু সম্প্রতি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারের কাজের জন্য একটি ঘোষণা করেছেন। সেখানে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের বিভিন্ন সুবিধা দেয়ার ওয়ার্কশপের ঘোষণা দিয়েছেন।

শুধু এই ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করতে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের পুরস্কার হিসেবে ১০০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে।

সামাজিকভাবে বাস্তবতা করে না এমন এই অর্থের বিনিময়ে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে কাজ করবেন তা পরিষ্কারভাবে বলা হয়নি।

এখন পর্যন্ত আমি বেশ কিছু টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারের টুইট পড়েছি যেখানে তারা দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার প্রচারের জন্য তাদের অংশীদারিত্বের কথা বলছেন। তাদের প্রত্যেকেই এভাবে কাজ করছেন কেননা তারা দিয়েছেন।

লঞ্চিং ডিজিটাল মার্কেটিং, সেবা, ফ্রিলান্স বিষয়ক রাজকুমারী শিলা। যেখানে ৩ মাসের ট্রেনিং প্রোগ্রামের জন্য তাদের ২০০০ টাকা টাকা পরিশোধ করতে হবে।

৩ মাস ট্রেনিং প্রোগ্রাম, ১০০০ টাকা কেন্দ্রীয় প্রশাসন ফি এবং ১০০০ টাকা নিবন্ধন ফি মিলিয়ে মোট ৪০০০ টাকা পরিশোধ করে কিভাবে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি হতে পারবেন তা পরিষ্কার করে বলছেন।

এখন পর্যন্ত তারা তাদের অ্যাকাউন্ট প্রমাণ করতে পারেনি।

ক্রমবর্ধমান ধর্মীয় নেতাদের প্রদর্শনীমূলক বক্তৃতা এবং টোন শিফটের মতো বিষয়গুলো সত্ত্বেও, আমার কাছে সূক্ষ্ম কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দ্বীনি দাওয়াতের প্রবণতাগুলো অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ছে।

আপনারা জানেন টাকার বিনিময়ে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে দ্বীনি দাওয়াতের একটি অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়া মারকাজুল বায়্যেন এমনকি বাংলাদেশের বিখ্যাত ইসলামী মিডিয়ায় এটি নিয়ে বড় ধরনের বিতর্ক শুরু হয়েছিল।

তারা দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বের জন্য হিন্দু ধর্মীয় কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে নিবন্ধন বানান করার জন্য ৪০০০ টাকা দাবি করছে। অথচ তারা দাবি করছে, দ্বীনি দাওয়াত মিডিয়ার আমীর হিসেবে এটি সম্পূর্ণরূপে বিনামূল্যে।

আপনারা কেনো সে ভাবে হিন্দু ধর্মীয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিবন্ধন করাতে চাইছেন? দ্বীনি দাওয়াত ও টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের হিন্দু মিডিয়ার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার মধ্যে কী সম্পর্ক?

এ বিষয়গুলো জানতে তাদের প্রত্যেকের সাথে কথা বলার জন্য আমি অপেক্ষা করছি।

থেকে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের অংশীদারিত্ব আসলে ফ্রি না হোক, পুরো প্রকল্পটি বিনিয়োগকারীদের দ্বারা করানো না হয়ে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের উপার্জনের জন্য তৈরি করা হচ্ছে।

হয়তো আগামী দিনের প্রথম দিকে বিষয়গুলো পরিষ্কার হয়ে যাবে।

🔵 টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা কিভাবে কাজ করছে?

বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ায় কাজ করতে সহযোগিতা কিভাবে হচ্ছে সেটি জানতে আমি ঢাকা সফররত দক্ষিণ কোরিয়ান বিজনেস ক্রিয়েটর কোংয়ের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলিনি।

যা আমি ফেসবুক পোস্টে যেভাবে জানিয়েছিলাম, তারা দাখিলিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভার্চুয়াল ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে তাদের শর্তাবলি নিয়ে আলোচনা করতে এসেছিলেন।

কিন্তু তারা বাংলাদেশে আসার খবরটি শুনতে পেয়ে ঘোষণা দিলেন, তারা বাংলাদেশে নন, টোকিও সফরে রয়েছেন। তাদের সাথে আলোচনা করতে ঢাকা না আসার বিষয়টি জানিয়ে তারা দক্ষিণ কোরিয়ার টেলিভিশনের বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শক হিসাবে তাদের কাজের বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন।

তাছাড়া তাদের ফেসবুক পোস্ট পূর্বে বলেছিল যে, তারা ১২ দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসার কথা ছিল। কিন্তু তাদের আসার খবরটি শুনে নিজেদের প্রকাশক হিসেবে পরিচিত এন্টারটেইনমেন্ট চ্যানেল নিহত মোবেরক হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবসহ বিভিন্ন উচ্চপদস্থ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ এবং আলোচনার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার পোস্ট টেলিভিশনের কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ সফর স্থগিত করতে বলার পর তারা আসছেন না।

দক্ষিণ কোরিয়ান কর্মকর্তাদের ফেসবুক পোস্ট থেকে জানতে পারলাম, তারা বলেন যে, ঢাকা থেকে তাদের অপ্রত্যাশিতভাবে জানানো হয়েছে যে, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে তাদের সাক্ষাতের পক্ষে সম্ভব হবে না।

সুতরাং, তারা বাংলাদেশ সফরের অগ্রগতি স্থগিত করেছে। তবে তারা দক্ষিণ কোরিয়ান টেলিভিশনের কর্মকর্তা হিসেবে ভার্চুয়াল ইনফ্লুয়েন্সারের জন্য কাজ করতে বাংলাদেশ সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

এখন তারা ঢাকায় নন, টোকিও সফরে রয়েছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার টেলিভিশনের কর্মকর্তারা বাংলাদেশে ভার্চুয়াল ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে সাক্ষাৎ করতে আসছেন।

এতো গুরুত্বপূর্ণ বিদেশী কর্মকর্তাদের মাঝে একটি জটিলতা হয়েছে, এটি স্পষ্ট নয়।

যাই হোক, ঐ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বাংলাদেশ সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে তারা জানতে পেরেছেন।

🟢 বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ান বিজ্ঞাপনদাতাদের অফারগুলোর মধ্যে রয়েছে কি ?

এখন যদি প্রশ্ন করা হয়, বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষিণ কোরিয়ান টেলিভিশনের মাধ্যমে কাজ করার জন্য প্রস্তাব দেওয়া হল কেন?

তারা জানিয়েছেন, দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার আওতায় কাজ করতে আসলে বাংলাদেশে যেসব উচ্চফলক মার্কেটিং প্রতিষ্ঠানের আওতায় কাজ করলে সুবিধা হয়, বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের তা করতে হচ্ছে।

বাংলাদেশীরা এখন পর্যন্ত শ্রীলংকার মিডিয়াসমূহের সহযোগী হয়ে বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা কাজ করছেন। জাপানি মিডিয়ায় কাজের জন্য বাংলাদেশের প্রযোজকরা বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের ছবক দিয়ে কাজ করছেন।

এমনকি ভারতীয় মিডিয়ার সাথে কাজ করতে বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের একটি বাধ্যবাধকতা রয়েছে বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।

তাদের দাবি, দক্ষিণ কোরিয়ান টেলিভিশনের সাথে কাজ করা অংশীদারিত্বেও বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের জাপানি মিডিয়ায় কাজ করার জন্য বাংলাদেশের পূর্বের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো কোন কষ্টই না করতে হচ্ছে।

এবার আমাদের বড় প্রশ্নটি হচ্ছে, দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ায় বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ করতে প্রচলিত মিডিয়ার মতো অচল হয়ে যেতে হচ্ছে কিনা?

প্রচলিত ব্লগ মিডিয়ার প্রয়োজনীয়তা না মিটিয়ে সেখানে স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজনীয় কাজের মাধ্যমে যে সীমাবদ্ধতা রয়েছে, সেটির অনুরূপ বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ায় কাজ করতে নতুনভাবে পেতে হচ্ছে কিনা?

এভাবে কাজ করতে বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সহায়ক দক্ষিণ কোরিয়ার একজন টেলিভিশন চিত্রগ্রাহক কাউন্সিল অফিসার জিনজিং টোকিও সফরে রয়েছেন বলে আমার জানতে পেরেছি।

তিনি ফেসবুকে একটি পোস্টে বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের সঠিক, বিষয়বস্তু ভিত্তিক গুণগত মানের টুইট তৈরি করতে হবে।

অর্থাৎ, চিত্রগ্রহণের জন্য তাদের এলাকা কেউ অতিক্রম করতে পারবে না, তাদের টুইটগুলোকে গুণগত মান হতে হবে। আরো অনেক কিছু করতে হবে টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের ডিসিপ্লিনের সাথে কাজটি করতে হবে দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার সাথে।

এটা সত্য যে, দক্ষিণ কোরিয়ার মিডিয়া টেকনোলজি আধিকারিক দিকে নাম করে। কিন্তু তারাও এভাবে আসবে, যারা অগ্রসর হবে প্রচুর অনলাইন ভিত্তিক মাধ্যমে।

🔵 বাংলা মিডিয়ার উপর ফলপ্রসূ পরিবর্তন আসছে?

ভাবা হচ্ছে,দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার সাথে কাজ করতে দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার কর্মকর্তাদের প্রত্যাবর্তন হচ্ছে। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো চাহিদার প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন করবে।

তবে বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষিণ কোরিয়ান মিডিয়ার সাথে কাজ করার কার্যক্রমে, সময় মতো আমাদের বাংলাদেশে আসা দক্ষিণ কোরিয়ান কর্মকর্তাদের কথা বলে জানিয়ে দেবো।

তবে দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ শুরু হলেও বাংলাদেশের অন্যান্য একটি বিজ্ঞাপন সংস্থায় কাজ করার জন্য বিভিন্ন ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে।

এখন তারা জানাচ্ছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার টেলিভিশনের সাথে কাজের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেই তাদের সলভ উত্তরণের পথ খুঁজে পাবেন বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা।

এভাবে নতুনের আগমন এবং কর্মে অনুগত হতে দ্বীনি শক্তি নিয়ে তৎপরতা অব্যাহত রাখতে হবে।