কেন বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা করবেন?
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্র্যান্ড আমাদের দেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে জনপ্রিয়। কারণ, অনেক বাংলাদেশী এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছে। তাছাড়া বাংলাদেশের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ছাত্রদের অনেকেই কিন্তু সেখানে চাকরি পেয়েছে।
আরব আমিরাতের সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রা জানার কারণে বাংলাদেশের টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা টুইটারে সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক ব্র্যান্ডগুলোর স্বাধীন প্রতিনিধি হয়ে উঠেছে।
অথবা যাদের বাংলাদেশে শাখা অফিস আছে তারা তাদের প্রচার ও প্রসারে সেখানে থেকে কাজ করতে পারেন।
এজন্য আমাদের দেশের স্থানীয় অখ্যাত্ত টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা এখন হঠাৎ করেই বড় বড় পোর্টফোলিও করতে শুরু করেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন।
এটি ২০২৫ সাল নাগাদ আরো বাড়বে বলেই মনে হচ্ছে।
💡 লক্ষ্য
বাংলাদেশের ৮০% শ্রমিকই পিএলআরও এর রিপোর্ট অনুযায়ী সংযুক্ত আরব আমিরাতে কাজ করেন।
বিস্তারিত: পিএলআরও রিপোর্ট অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের পর UAE তে অধিক শ্রমিক বাংলাদেশ পাঠানো হয়েছে
বাংলাদেশে পাপসওয়ারের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হোসেন খান ফিন্সার্ট সিকিউরিটি সার্ভিস এর প্রতিনিধি হিসেবে UAE তে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভবিষ্যৎ স্টাটাসে তিনি জানান, উপসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশী উচ্চতর উপকৃত হচ্ছে এবং আগামীতে আরো বেশি হবে।
📊 সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক ব্র্যান্ডগুলোর টার্গেট
সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক যে সকল ব্রান্ডের সেদেশে অফিস নেই, তারা তাদের প্রচার ও প্রসারে বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজে লাগাচ্ছে।
যদিও তারা বাংলাদেশে করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস দিয়ে এসেছে এমন পৌরসভার সার্টিফিকেটও দেখতে চায়।
বাংলাদেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে বর্তমানে তারা গ্লোবাল মার্কেটের দিকে নজর দিচ্ছে।
এজন্য বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের বায়োতে দেখা যাচ্ছে তারা ZRE নামক চাইনিজ কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছে।
❗ সতর্কতা
এটি সত্যি যে, বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সাররা সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক যে সকল ব্র্যান্ডের কাজ করছে তাদের মধ্যে অধিকাংশই ভুয়া এবং জাল কোম্পানি।
তবে, কিছু নির্ভরযোগ্য কোম্পানি আছে।
তারা জাল কোম্পানির বিপরীতে প্রচুর টাকা দেবে বলে তারা বাংলাদেশী টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজেও লাগাতে পারে।
তবে খেয়াল রাখবেন যে জাল কোম্পানিগুলোর সংখ্যা বেশি।
আরো জানতে চাইলে টুইটারে বাংলাদেশের Top 100’এ দেখতে পারেন।
💡 টুইটার বাংলাদেশের Top 100
আপনারা মোটামুটি জানেন যে, বাংলাদেশের নেটিজেনরা সাধারণত টুইটার এ নোটিশ দেয়।
বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের পোর্টফোলিও টুইটার বাংলাদেশ এর Top 100 এ আছে।
টুইটার বাংলাদেশ এর Top 100 এলিটদের নিয়ে তৈরী হয়েছে।
এটা টুইটারের অভিজাত সেক্টরে বাংলাদেশি টুইটার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজের যথেষ্ট স্বীকৃতি।
📢 ভবিষ্যৎ
৮০% বাংলাদেশী শ্রমিক সংযুক্ত আরব আমিরাতে কাজ করবে।
আমাদের দেশের দরিদ্র জনগণের মধ্যে এখনও বিদেশে কাজের আকাঙ্ক্ষা প্রবল।
বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে, সেখানে কাজের সুযোগ থাকায় অনেক বাংলাদেশী সেখানে কাজের খোঁজে আসছে।
তবে দক্ষ জনশক্তির জন্য এদেশের বিদেশ নীতি এখনও স্পষ্ট নয়।
তাই বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সাররা আগামী ২০২৫ সালে UAE ভিত্তিক ব্র্যান্ডগুলোর সাথে কাজ পেতে পারে।