👋 স্বাগতম BaoLiba তে

💥 ৫০+ দেশের ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটরদের একসাথে আনছি — Facebook, TikTok, Instagram, YouTube আর অনেক কিছু!

🚀 এখনই যোগ দিন | ✉️ ইমেইল: info@baoliba.com

বিষয়বস্তু

বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞাপণদাতাদের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হয়

বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা যখন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞাপণদাতাদের সাথে সহযোগিতা করতে চাইবে তখন তাদের কিভাবে এগিয়ে যেতে হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়েছে এই ব্লগে।

📈 দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসা করতে বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা

গত ১০ বছরের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ডিজিটাল বিপণনের জন্য ভাইবারকে  মূল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের তরুণ ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষতা এবং কোরিয়ান ভাষায় তাদের দক্ষতা দ্রুত উন্নীত হচ্ছে। 

সুতরাং, এটি স্বাভাবিক যে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলি শর্ট ভিডিও এবং স্থির চিত্র উভয়ের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছ থেকে মোবাইল বিপণনের জন্য সহযোগিতা চাইছে। 

দক্ষিন কোরিয়ার মোবাইল উন্নত ব্যবসায়ীরা নিশ্চিত করেছেন যে তারা শক্তিশালী প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছেন কারণ দক্ষিণ এশিয়ার কোম্পানিগুলো তাদের বাজারে প্রবেশ করছে। 

তাদের জন্য বাংলাদেশের মুক্ত বাজার অত্যন্ত আকর্ষণীয়। ভক্ত এবং ব্যবহারকারীদের সংখ্যা এবং সদস্যদের গুনগত মান কিছু পয়েন্ট রয়েছে যা আপনার সাফল্য বাড়িয়ে তুলবে। 

📢 দক্ষিণ কোরিয়ার ভোক্তাদের জনপ্রিয় এবং ভক্তি অর্জন করছেন

দক্ষিন কোরিয়ার বাজারে সাফল্য পেতে হলে জিনিসগুলো সহজ নয়। পূর্বপরিকল্পিত বিজনেস এবং বিপণন স্ট্র্যাটেজি লাগে।

কোরিয়ান বিপণন এবং বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলি বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের নয়টি ক্ষেত্রের মধ্যে একটির জন্য প্রচারের জন্য সহযোগিতা করছে। 

অভিনয়, গায়ক, খেলোয়াড় এবং ফ্যাশন ব্লগিংসহ হোস্টিং এর মতো অনেকরকম مسئেল রয়েছে। 

বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান ভাষার জ্ঞান এবং দক্ষতার জন্য এখন কোরিয়ান কোম্পানির কাছে ভদ্রতার মানের জন্য পরিচিত হচ্ছে।

জাতীয় ভাষার সাথে তুলনা করতে গেলে কোরিয়ান ভাষা শেখা বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কঠিন কিছু নয়। 

কোরিয়ান ভাষার দিক থেকে সাহসী হওয়ার কারণে এই উপমহাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা আরো অনেক কিছু সম্পর্কে সতর্ক হয়েছে। 

🌎 দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে সহযোগিতা

দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের যেভাবে সহযোগিতা করতে হয় তা নিচের পয়েন্টগুলো থেকে জানা যাবে।

১। ভিডিও কনটেন্ট- কোরিয়ান কোম্পানির প্রয়োজন হলে বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করবেন। 

২। উৎপাদন- কোরিয়ান কোম্পানির মূল বিষয়বস্তু ইউটিউবে আপলোড করা। সাকসেসের জন্য ফরওয়ার্ডিং প্রাইস এফেক্টিভ। 

৩। জনপ্রিয়তা- কোরিয়ান কোম্পানি বুদ্ধিমান ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নেতৃত্বাধীন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। 

৪। বিট সুবিধা- কোরিয়ান ভাষার জন্য টাইমিংও সংশোধন করা। অনেক সময় সময়সূচী এবং গন্তব্য পার্থক্য তুলনায় মুদ্রণের সময় ব্যয়বহুল। 

৫। পেজ- ভিডিও হোস্টিংএকাউন্ট এবং পাঠ্য কনটেন্টের জন্য নির্দিষ্ট পেজ। 

📢 কিভাবে ভাইবারে বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সাররা কাজ করেন

বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা যুক্তরাজ্য, জাপান, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ডের ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো একইভাবে কাজ করে।

বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষতা এবং ভাষার বানান কোরিয়ান কর্মকর্তাদের দ্বারা ভর্তি করা হয়েছে।

পেমেন্ট গেটওয়ে সহ সবকিছুই উন্নত। কিয়োস্ক, ব্যাংক, মোবাইল এবং পেমেন্ট অ্যাপসের মাধ্যমে পেমেন্টও আন্তর্জাতিক। 

অন্যদিকে সেরা ৫টি ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সিং কোম্পানি নিম্নরূপঃ

১। Сeоl Viber- এরভাইফান বিসেবী কোরিয়ান ভাষা ইনফ্লুয়েন্সারদের দ্বারা পরিচালিত।

২। C&V- Чеol Vibe এর স্রষ্টার নেতৃত্বে কোরিয়ার কোম্পানিগুলো সাংবাদিকতা এবং বিজ্ঞাপনে বিশেষজ্ঞ।  ৩। Пeоn Viber-  দক্ষিন কোরিয়ার কোম্পানির জন্য বিনামূল্যে ইনফ্লুয়েন্সিং সল্যুশন।  ৪। Smart-Viber- একটি স্যুট যা অ্যালগরিদম ব্যবহার করে।  ৫। ViberMe- বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সাররা অল্প পুঁজি নিয়ে এটি করতে পারবে।

🪙 কিভাবে বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানির সাথে পেমেন্ট করতে পারেন

দক্ষিন কোরিয়ার গরিমা এবং মর্যাদার সাথে পেমেন্ট পেতে হলে বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের কিভাবে পেমেন্ট করতে হবে সে বিষয়ে জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশী ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানির কাছ থেকে পেমেন্ট পেতে ৯টি স্তরের পেমেন্ট অ্যাপ ব্যবহার করবে।

১। Kakap- ব্যবহারিক শহুরে জীবনযাত্রার জন্য গতি, উদ্ভাবন এবং কিয়স্ক।

২। Toss- অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে এবং মোবাইল অ্যাপস। এটি প্রধানত পেমেন্ট সল্যুকশনে কাজ করে।

৩। CB- উদ্ধারকারী ত্রাণ সংঘটনের মূল প্ল্যাটফর্ম।

৪। Naver pay- কোয়েস্টের কয়েকজন এনফোর্সমেন্ট অফিসারের দলের একজন হিসেবে কাজ করে।

৫। KakaoTalk- ব্যক্তি এবং কোম্পানি উভয়ের জন্য কার্যকর। 

৬। Paypal- দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম প্রধান পেমেন্ট অ্যাপ।

৭। Wise- ২০ থেকে ৫৫ বছর বয়সী যারা বিদেশে কাজের জন্য দক্ষ।

৮। Azimo- দ্রুত আন্তর্জাতিক মোবাইল পেমেন্ট।

৯। Pago- যেখানে অ্যাকাউন্ট খুললে একজন জব করতে পারবে।

❗ কেন ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা দক্ষিণ কোরিয়ান কোম্পানির সঙ্গে সহযোগিতা করছে

গত এক বছরে দক্ষিণ কোরিয়া এবং তার কোম্পানির শক্তিশালী সংস্কৃতি বাংলাদেশি ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের মনে হয়েছে।

বাংলাদেশের তরুণ ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে এবং নিজেদের শর্তে কোরিয়ান কোম্পানির কাছে সেবা প্রদান করে।

তাদের মধ্যে অনেকেই কোরিয়ান ভাষা শিখেছে। কারণ কোরিয়ান ভাষা শিখা বাংলাদেশের জন্য একটি সহজ কাজ।
বাংলাদেশের তরুণ ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান ভাষায় তাদের দুর্দান্ত গুণমানের জন্য এখন কোরিয়া কোম্পানির কাছে উপস্থাপিত। অভিনয়, সংগীত, ফ্যাশন ব্লগিং, মডেলিং, কোরিয়ান স্কিট, গেমিং এবং শিল্পের মতো বিজনেসগুলোতে তারা সম্পূর্ণরূপে দক্ষ হয়েছে। 

জানা গেছে, দেশটির তরুণরা চাইছে আরো অনেক দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানির কাছে আরও বেশি সেবা প্রদান করতে। বাংলাদেশের ভাইবার ইনফ্লুয়েন্সারদের দক্ষতা কোরিয়ান ভাষার জ্ঞানের জন্য দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তারা কোরিয়ান ভাষার স্কোপে চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত আছে।