উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য চীনের ব্র্যান্ডগুলোর সাথে সহযোগিতা করা কঠিন কেন?
বাংলাদেশের উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সাররা দেশের জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের মতো গণ্য হয় না। উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সাররা, বিশেষ করে যারা চীন থেকে মালিকানাধীন উইচ্যাট ব্যবহারকারীরা, তাদের স্বদেশী চীনা ব্র্যান্ডগুলোর কাছে জনপ্রিয়তা এবং প্রভাব প্রতিষ্ঠিত করতে প্রচুর পরিশ্রম ও সময় ব্যয় করেছে। তবুও চীনের পণ্য ও পরিষেবাসমূহ প্রচারে বাংলাদেশের উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের একটি ছোট গুচ্ছের জন্য তারা সহযোগিতা পেতে সমস্যায় পড়ছেন।
চীনা একটি ব্র্যান্ডের উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং পরিচালক হতে হলে, উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের যুক্তিসঙ্গতভাবে বড়-বড় উইচ্যাট অনুসারী এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হতে হয়। তারা প্রমাণিত ইনফ্লুয়েন্সাররা হতে হবে যারা পণ্যের প্রচার, কনটেন্ট মার্কেটিং, চিয়াং মাই লাইভ স্ট্রিম ডেস্ক, এবং ক্রিয়েটিভ ডিজাইন অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।
গত বছর, চীন বাংলাদেশে পাঁচটি টেলিভিশন নেটওয়ার্কের সেবা প্রদানকারী কোম্পানি এবং একটি বাংলাদেশী মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডের সাথে উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের সহযোগিতা করার জন্য কাজ করতে পেরেছিল। কিন্তু তাদের সহযোগিতা সীমাবদ্ধ ছিল এবং তারা চীন এবং কোরিয়ার ব্র্যান্ডগুলোর কাছে জনপ্রিয়।
এটি বাংলাদেশ থেকে উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য চীনা ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা করার ক্ষেত্রে একটি বিরক্তিকর এবং হতাশাজনক বিষয়। বাংলাদেশ থেকে উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের একটি ছোট্ট গুচ্ছ এখনও নিজেদের অনন্য পরিচয় দিয়েই গণ্য করতে হচ্ছে।
উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সাররা বাংলাদেশের চীনা কোম্পানির প্রতিনিধিত্ব করছে এমন ধারণার পেছনের কারণ হলো মার্কেটিংয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে স্টেকহোল্ডারদের এই অংশটি তাদের প্রতি প্রভাবশালী হিসাবে যে বিশেষণ দেয় তা সত্যিই অদ্ভুত। তারা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সাররা যা বাজারের পক্ষে একটি অসাধারণ বিশেষণ।
সুতরাং, বাংলাদেশ থেকে উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের একটি বড় গুচ্ছ চীনা ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা করতে পারা উচিত। সম্ভবত ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের উইচ্যাট ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য চীনা ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা কাজের পর্যায়ে উন্নীত হবে।