কেন বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা ইউএসের অডিয়েন্সের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে রিলেটেবল?
বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা ইউএসের অডিয়েন্সের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে তাদের বোকা আখর খরচ করে সহায়তা করতে পারে। বাংলাদেশী ব্লগাররা বাংলাদেশ থেকে ইউএসের মার্কেটিং ভেঞ্চার করছে।
বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সারদের ৬০০০০ টাকার অর্ডারে ইউএসের ব্র্যান্ডদের মার্কেটিং করতে দেখা গেছে, যা মোট ৫৩১ আমেরিকান ডলার।
📢 বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সিরা হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিংও অফার করছে
বাংলাদেশে অজস্র ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই হোয়াটসঅ্যাপ সহ বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য ইনফ্লুয়েন্সার এবং দর্শকদের একটি বৃহৎ তালিকা অফার করছে।
বাংলাদেশী এজেন্সি কসন্দা বলছে, তারা হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে তাদের ক্লায়েন্টদের জন্য ৮০ মিলিয়নেরও বেশি দর্শক পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তাদের সবচেয়ে বেশি ২০ টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশের হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার থেকেই সুবিধা নিতে দেখা যায়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সাইটগুলির মতে, এই বিজ্ঞাপন কৌশলটি কোম্পানীর ছাপিয়ে যেতে সাহায্য করবে এবং তাদের সেলের সংখ্যা বাড়িয়ে তুলবে।
এর একটি বিশেষ কারণ হচ্ছে যে, হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে দি ইউনাইটেড স্টেটসের লোকদের কাছে পৌঁছানো হয়। এশিয়ান মার্কেটিংতে বলা হয়েছে, এটি সবচেয়ে কার্যকর সামাজিক মিডিয়া মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম। তারা এশিয়া ও ইউরোপের সেরা ৩০০টি হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং এজেন্সির মধ্যে একটি।
বাংলাদেশী ভিওআইপি সরবরাহকারী কোম্পানি বিগ টেল গত মার্চে ১০০ হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার দিয়ে তৈরি প্রথম বাংলাদেশের হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে ৩টি সেকেন্ড লং ভিডিওর মাধ্যমে ২০০ মিলিয়ন লোকের কাছে পৌঁছেছে। ব্র্যান্ড যোগাযোগের প্রধান কর্মকর্তা গাউস আলি সুমন বলেছেন, “আমরা ২০ লক্ষ ভিজিটর পাওয়ার আশা করেছিলাম, কিন্তু সামষ্টিকভাবে সারা বিশ্ব থেকে ২ কোটি ৫০ লাখ ভিজিটর পেয়েছি।”
📢 বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা বি-টু-বি এবং বি-টু-বি মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে সহায়তা করছে
বাংলাদেশী ব্যবসায়ী সালেহ উদ্দিন বলেছেন যে, হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সফ্টওয়্যার বিক্রির ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী। তিনি বলেছেন, এটি বিশেষভাবে ব্যবসায়ীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে।
“বেশ কিছু ব্যবসায়ী আমার কাছে এসেছিলেন যারা চলে যাওয়ার পরে হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সারদের নিয়ে আমার কাছে এসেছিলেন,” সালেহ উদ্দিন বলেছেন।
“বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ড সাধারণত সামাজিক মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের তাদের পণ্য বা পরিষেবা প্রচার করতে পান”।
“আমরা বাংলাদেশে এনেছি। বাংলাদেশী সামাজিক মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা এখন বিদেশী ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবা প্রচার করতে পারে, বিশেষত হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা,” সালেহ উদ্দিন বলছেন।
“ওয়েব ট্রেন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি’র মালিক, এম.শামসুল হক বলেন,” আমরা ফেসবুক মার্কেটিংয়ে প্রায় ৩৮০টি এবং ইউটিউবে ২টি হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার পেয়েছি, প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে প্রথম কাজ করেছে এবং এখন পর্যন্ত ১৩০টি হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার অর্ডার পেয়েছে।
“আমরা হয় আমাদের টার্গেট মার্কেটে উপস্থাপন করছি না অথবা তারা খুব অল্প সময়ের জন্য তৈরি হবে,” তিনি বলছেন।
“এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, আইএফওতে সবাই ইনফ্লুয়েন্সার। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কিছু ইনফ্লুয়েন্সার দারুণ কাজ করছে এবং অন্যরা কাজ করছে না। কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার সমস্যার সমাধান করছে,” হোসেন বলেছেন।
“এটি সেই সব ফেসবুক ইনফ্লুয়েন্সারদের সমস্যা সমাধান করবে যারা নির্মমভাবে হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠেছে,"।
📢 ইউনাইটেড স্টেটসে বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সারের সাফল্য রেকর্ড হচ্ছে
বাংলাদেশের অধিকার রক্ষাকারী সংগঠন উইমেন অ্যান্ড চিলড্রেন সেফটি জোন ইনিশিয়েটিভের প্রধান সমন্বয়ক,ু স্নিগ্ধা শাহিন বলেছেন, হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা বাংলাদেশে গরিব এবং নারী শিশুদের অধিকার রক্ষায় সহায়তা করছে।
“আমরা ক্যাপস টেকনোলজির মাধ্যম থেকে ১ পিস পিডির জন্য একটি হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার পেয়েছি,” তিনি বলেছেন।
“তারা প্রায় ১০০ হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সার নিয়োগ করেছে। এটি ৩০০০, ৩৫০০ এবং ১২৫০ টাকায় ৩টি গ্রুপ।কাপস উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রযুক্তি কোম্পানি, তারা এসএমই ফাউন্ডেশনের সাথে কানেকটেড। এসএমই ফাউন্ডেশন আমার সংগঠনে একটি ভয়েস ডায়ালার ইনস্টল করেছে।"।
📢 বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা আসন্ন ২০২৫ এশিয়ান গেমসে যুদ্ধবন্দীদের সাহায্য করবে
বাংলাদেশী হোয়াটসঅ্যাপ ইনফ্লুয়েন্সাররা আসন্ন ২০২৫ এশিয়ান গেমসের জন্য যুদ্ধবন্দীদের সাহায্য করবে।
এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকারী পৌরপ্রধান আব্দুল মজিদ বলেছেন, “আমরা ক্যাম্পে খেলাধুলায় অংশগ্রহণের জন্য যত শীঘ্র সম্ভব সবাইকে ফিরিয়ে আনতে কাজ করছি,"।
“তবে গেমস চালু হলে আমরা হবিগঞ্জের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য পরিকল্পিতভাবে অর্থ সংগ্রহ করব,” তিনি বলছেন।
“এটা সম্ভব হয়েছে যেখানে গেমসের অংশগ্রহণকারী দেশগুলো ওয়ার্কশপ করতে আসবে, সেখানে আমরা যোদ্ধাদের জন্য রান্নার কাজ করতে পারবো,” তিনি বলছেন।
“ভাল দিন নিশ্চয় আসবে এবং রাজা সলিমুল্লাহর মতো আরো Warrior আসবে,” মজিদ বলছেন।