👋 স্বাগতম BaoLiba তে

💥 ৫০+ দেশের ব্র্যান্ড ও ক্রিয়েটরদের একসাথে আনছি — Facebook, TikTok, Instagram, YouTube আর অনেক কিছু!

🚀 এখনই যোগ দিন | ✉️ ইমেইল: info@baoliba.com

বিষয়বস্তু

দক্ষিণ কোরিয়া বিজ্ঞাপনের জন্য বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে কাজ বাছাই করে

বিষয়বস্তু

দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলি আন্তর্জাতিকভাবে বাজারে নিজস্ব অবস্থান প্রতিষ্ঠা করতে কোরিয়ান পপ সংস্কৃতির গান, টেলিভিশন অনুষ্ঠান এবং ইন্টারনেট সামগ্রীর মাধ্যমে ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী প্রবাহ অব্যাহত রাখতে চায়। কোরিয়ান কোম্পানিরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভোক্তাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য স্থানীয় তথাকথিত ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে বিভিন্ন সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করছে।

বাংলাদেশের ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানির কাছ থেকে কাজের প্রস্তাব অস্বাভাবিক কিছু নয়। দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিরা বাংলাদেশে স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য সম্পর্কিত পণ্য এবং ফ্যাশন ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে যোগাযোগ করে।

সাউথ কোরিয়ান বিউটি এবং ফ্যাশন পণ্য বাংলাদেশে জনপ্রিয় এবং এই জাতীয় পণ্য বাংলাদেশে অত্যন্ত শীর্ষস্থানীয় রূপসী এবং ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে প্রচার করা হয়।

সৌন্দর্য এবং ফ্যাশন ব্র্যান্ডের আক্রমণাত্মক বিজ্ঞাপনের জন্য উচ্চ তহবিল

বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের ইউটিউব চ্যানেলে দক্ষিণ কোরিয়ান বিউটি এবং ফ্যাশন পণ্য প্রচার করা একেবারেই নতুন নয়। বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে বিজ্ঞাপনের প্রস্তাব পাওয়া অপরিচিত নয়।

আরো সুস্পষ্টভাবে বাংলাদেশে বিউটি এবং ফ্যাশন পণ্য প্রচারে বিদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজের অফার দেওয়া নতুন কিছু নয়।

বাংলাদেশের বিউটিশিয়ান এবং কোসমিটোলজিস্টদের সংগঠন বিএবিসিএ কর্তৃক প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের তরুণীরা সুন্দর কোরিয়ান মহিলাদের চেহারা অনুসরণ করে।

সার্কেল গ্রুপের পরিচালক মলয় বাগচী বলেন, “কোরিয়ান কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রচারের জন্য বাংলাদেশের তরুণ সমাজের কাছে পৌঁছাতে স্থানীয় ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করছে।”

“একটি কোরিয়ান ক্রুজ কোম্পানি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় টিকটকারের সাথে সহযোগিতা করতে চেয়েছিল। K-Pop ক্রুজ ট্যুরের বিজ্ঞাপনের জন্য, এই টিকটকারকে আমাদের কাছে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে,” তিনি বলেন।

“বুধবারের এক বৈঠকে, ক্রুজ কোম্পানির কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন যে তাদের সেরা টিকটকারের টিকিট দেওয়া হয়েছে এবং তারা আসেননি। কোরিয়ান কর্মকর্তারা ব্রিফিংয়ে তাদের বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,” তিনি যোগ করেছেন।

ক্রুজ কোম্পানির কর্মকর্তারা বলেছেন যে বাংলাদেশের জনপ্রিয় টিকটকার এবং ইউটিউবাররা প্রচুর অর্থের বিনিময়ে মূলত কাজ করে এবং তাদের দেওয়া অঙ্গীকার রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়।

দক্ষিণ কোরিয়ার টিকটকার রনি

দক্ষিণ কোরিয়ার ক্রুজ কোম্পানি বাংলাদেশে জনপ্রিয় টিকটকার রনি আখন্দকে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিয়োগ করতে চেয়েছিল, যা বাংলাদেশী টিকটকারদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ান ব্যবসায়িক আগ্রহ হওয়ার একটি উদাহরণ।

“আমরা দর কষাকষি এবং দাম চূড়ান্ত করেছি। সেখানে যাওয়ার আগে আমার ভিসা এবং টিকিটের জন্য টাকা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা ক্লায়েন্টের একমাত্র প্রতিনিধি পাঠিয়েছিল, উল্টো টাকা কিনেছিল এবং চলে গিয়েছিল। এমএফএস কোম্পানির একজন কর্মকর্তা আমাকে জানিয়েছেন,” রনি বলেন।

“পরে, রাশিয়ান এবং দক্ষিণ কোরিয়ান যুবতীরাও আসেননি। ওই রাশিয়ান যুবতী মেয়েটির জন্য অফিসকে ৮০০ ডলার আগেভাগে দিতে হয়েছে। তারা সৌরভ এবং আমার উপর অনেক চাপ দিয়েছিল।”

শুক্রবার রনি জানিয়েছিলেন যে অফিসের একজন কর্মকর্তা সকাল ১০ টায় অফিসের বাইরে তাকে বলেছিলেন, “দ্রুত যান। কোয়েনের জন্য ৩০ ডলার দিতে হয়েছে। অফিসে টাকার জন্য কোরিয়ান এসেছিল। তাদের প্যাকেজে অনেক কিছু ছিল।” ভুল অভ্যস্ত কার্যকলাপের কারণে রনির অফিস পরিবর্তন করতে হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের নিয়োগ

এশিয়া কোরিয়া সম্প্রচারক কেন্দ্রের পরিচালক ক্যাথি লি জানান, দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিরা বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছ থেকে কাজের প্রস্তাব পেতে চান।

“কোরিয়ান সংস্কৃতি এবং পণ্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন যারা বাংলাদেশী কোরিয়ান ভাষার ব্লগার এবং ইউটিউবারদের জনপ্রিয় করতে, কোরিয়ান কোম্পানিগুলো কাজের জন্য এই ভাষার ব্লগারদের নিয়োগ দেয়। এবং বাংলাভাষী ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান কোম্পানির পণ্য প্রচার করতে চাইলে কাজের জন্য ওই ভাষার ইউটিউবার এবং ব্লগারদের দরকার,” ক্যাথি বলেন।

কোরিয়ান কোম্পানিগুলো বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে কাজের প্রস্তাব দেয়া নতুন নয়। একটি কোরিয়ান কোম্পানি ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এজেন্সির মাধ্যমে মায়া ইউসুফ এবং তার ভাইকে দায়িত্ব দিয়েছিল কোরিয়ান পণ্য নিয়ে ব্লগ লেখার জন্য।

“একটি কোরিয়ান কোম্পানি বিউটি এবং ফ্যাশন পণ্য বাংলাদেশে প্রচারের জন্য তাদের প্রতিনিধিত্বকারী কোয়েস্ট কমিশনিংয়ের মাধ্যমে আমাদের কাছে যোগাযোগ করেছিল। তারা স্টাইলিস্ট মায়া ইউসুফ এবং তার ভাইকে কোরিয়ান ব্লগার হিসেবে তাদের পণ্য প্রচার করতে কাজের জন্য নিয়োগ করেছিল,” কোয়েস্টের সিইও শারমিন সুলতানা মেরি জানান।

সাধারণত, কোরিয়ান কোম্পানিরা বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের নিয়োগ দিতে এজেন্সির মাধ্যমে তাদের কাছে যোগাযোগ করে। তবে কিছু কোরিয়ান কোম্পানি বাংলাদেশী ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে সরাসরি যোগাযোগ করে। কোরিয়ান কোম্পানিরা রাশিয়ান কিংবা ইউরোপীয় মেয়েদের তুলনায় বাংলাদেশী বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে পৌঁছানোর বেশি আগ্রহী। বাংলাদেশী সৌন্দর্য এবং ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সাররা কোরিয়ান কোম্পানির পণ্য প্রচারের জন্য $300 থেকে $500 পর্যন্ত খরচ করতে পারে।

বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ান কোম্পানির কাজ পান

বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সাররা সাধারণত কোরিয়ান কোম্পানির কাছ থেকে কাজের প্রস্তাব পেতে তাদের নিজস্ব প্রচেষ্টা ব্যবহার করে। বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ান কোম্পানির কাজের জন্য আগ্রহ বাড়ছে।
কোরিয়ান কোম্পানির কাজ পান যারা বিশেষভাবে বাংলাদেশের টিকটকার এবং ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য অফিস তৈরি করেছেন।

কোরিয়ান কোম্পানির কাজ পান যারা বিশেষভাবে বাংলাদেশের টিকটকার এবং ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য অফিস তৈরি করেছেন। “আমরা বাংলাদেশের বাজারে কোরিয়ান কোম্পানির প্রোমোটার অফিসের সাহায্যে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করি। কোরিয়ান কোম্পানির কাজ পাওয়া বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত সুযোগ। তারা সাউথ কোরিয়ায় কোরিয়ান কোম্পানির কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের পণ্য প্রচার করে,” কোরিয়ান অফিসের এক কর্মকর্তা বলেছেন।

বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার অফিস

“বাংলাদেশে কোরিয়ান কোম্পানির অফিসগুলোর প্রধান কাজ হচ্ছে গ্লোবাল মার্কেটিং। জাতীয় উন্নয়নের অংশ হিসেবে তারা বাংলাদেশের বাজারে কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রচার করে। কোরিয়ান কোম্পানির অফিসগুলো বাংলাদেশে কোরিয়ান কোম্পানির প্রোমোটার অফিস প্রতিষ্ঠা করেছে,” কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান। “কোরিয়ান কোম্পানির অফিসগুলোর প্রধান কাজ হচ্ছে গ্লোবাল মার্কেটিং। জাতীয় উন্নয়নের অংশ হিসেবে তারা বাংলাদেশের বাজারে কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রচার করে। কোরিয়ান কোম্পানির অফিসগুলো বাংলাদেশে কোরিয়ান কোম্পানির প্রোমোটার অফিস প্রতিষ্ঠা করেছে।”

বাংলাদেশে কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারে কোম্পানির প্রমোটার অফিসের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। বাংলাদেশি তরুণ সমাজকে কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রসারে এগিয়ে আসার জন্য কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা উদ্বুদ্ধ করেছেন।

“সোমবার ময়মনসিংহের সদরে সিনিয়র দাতব্য অফিসার রুয়ান কিম এবং গাইড হো কিমের সাথে একটি অভিজাত কোরিয়ান খাবারের রেস্টুরেন্ট ভবিষ্যতে খোলার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশে আজ সভাপতির উপস্থিতিতে বন্ধুদের একটি সভায় সিনিয়র অফিসার রুয়ান কিমের সাথে আমার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে,” কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান।

সাউথ কোরিয়ান অফিসের সাথে রান্নার স্কুল খুলবে বাংলাদেশি তরুণীরা

“বাংলাদেশে কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রচার করতে কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তা বাংলাদেশি তরুণীদের সম্মানজনক ভূমিকা পালন করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন। কোরিয়ান সংস্কৃতি বাংলাদেশে প্রচারের জন্য সৈয়দপুর শহরের তরুণীরা রান্নার স্কুল খুলবে,” সৈয়দপুর শহরের যুবকদের সংগঠন ডিমপাইল টিমের কর্মকর্তারা জানান।

কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তাদের জন্য দাহ্য গোলাপের মালা এবং বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারী তরুণীদের জন্য কোরিয়ান কোম্পানির মেয়ে ইনফ্লুয়েন্সার बनने সনদপত্র উপহার দেওয়া হয়েছে।

“এসব অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি তরুণীরা কোরিয়ান কোম্পানির অফিসের কর্মকর্তাদের হাতে দাহ্য গোলাপের মালা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানে অতিথিদের বসার আসনের জন্য কোরিয়ান কোম্পানির কর্মকর্তাদের কোরিয়ান রূপসী ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। কোরিয়ান কোম্পানির অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি তরুণীদের কোরিয়ান কোম্পানির মেয়ে ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে,” সৈয়দপুর শহরের যুবকদের সংগঠন ডিমপাইল টিমের কর্মকর্তারা জানান।

কোরিয়ান কোম্পানির কর্মকর্তাদের হাতে দাহ্য গোলাপের মালা দিয়েছে সৈয়দপুর শহরের তরুণীরা। এসব অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি তরুণীরা কোরিয়ান কোম্পানির অফিসের কর্মকর্তাদের হাতে দাহ্য গোলাপের মালা দিয়েছে। কোরিয়ান কোম্পানির অফিস কর্মকর্তাদের রূপসী ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।

“কোরিয়ান কোম্পানির অফিস কর্মকর্তাদের মধ্যে বন্ধুদের সংগঠন ডিসকভারি বাংলাদেশ ট্যুরের তালিকায় এক পর্যায়ে সৈয়দপুর শহরের যুবকদের সংগঠনের কর্মকর্তা সৈয়দা মেহজাবিন নীর কোরিয়ান কোম্পানির অফিসের কর্মকর্তাদের হাতে দাহ্য গোলাপের মালা দিয়েছেন,”
কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান।

বিএসসিএর তথ্য অনুযায়ী একজন বাংলাদেশী যুবক কোরিয়ান কোম্পানিতে তৈরি সস্তা বিউটি পণ্য কোরিয়ান যুও জিন কোরিয়ান ব্রান্ডের মেয়ে ডিভিনিটির কোরিয়ান ফেয়ারির মালিকানা নিয়ে রিয়েলিটি শোতে অংশগ্রহণ করেছেন।

“বঙ্গোপসাগরের তীরে দক্ষিণ কোরিয়ান অফিস স্থানীয়দের মনোযোগ আকর্ষণ করতে মিষ্টি এবং সুস্বাদু কোরিয়ান খাবার পরিবেশন করতে চাইলে কর্মকর্তা সৈয়দা মেহজাবিন নিরা বলেন, সৈয়দপুর শহর থেকে সৈয়দপুর সেনানিবাস পর্যন্ত হাইওয়ের নির্মাণাধীন ৮ শতক জমি একটি বাধাহীন অবকাঠামোর জন্য কোরিয়ান কোম্পানির অফিসকে অযৌক্তিকভাবে কেনা হয়েছে,”
কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান।

বাংলাদেশের গ্রামীণ এবং নগরাঞ্চলে কোরিয়ান সংস্কৃতি এবং নিরাপদ সেক্টরের কাঠামোগত পরিবর্তনের কার্যকরী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে।

“কোরিয়ান সংস্কৃতির প্রবর্তন এবং জীবনযাত্রার কোরিয়ান স্টাইলের জনপ্রিয়তার কারণে বিদেশী এবং দেশী মহিলা ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে কোরিয়ান বিউটি এবং ফ্যাশন পণ্য প্রচারের জন্য কোরিয়ান কোম্পানির কাজ পেতে বিউটি এবং ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে বাড়ছে আগ্রহ,”
ওই কর্মকর্তা বলেন।

“গ্লোবাল মার্কেটিংয়ের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের বাজারে কোরিয়ান কোম্পানির শক্ত অবস্থান তৈরি করতে ডিসকভারি বাংলাদেশ ট্যুর, দেবর ও হলিজ মিনিস্ট্রি অফ ভিশন কোরিয়ান কোম্পানির পানি ট্যাঙ্ক এবং বরফ সংরক্ষণ পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে কাজের প্রস্তাব দেওয়ার অফিস করার জন্য কাজ করছে,”
ওই কর্মকর্তা জানান। “আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে প্রমোটার অফিসগুলো বাংলাদেশে কোরিয়ান কোম্পানির শক্ত অবস্থান তৈরি করবে,” অফিসের কর্মকর্তারা বলেছেন।

দক্ষিণ কোরিয়ান কোম্পানির বাংলাদেশে অফিস

“আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে প্রমোটার অফিসগুলো বাংলাদেশে কোরিয়ান কোম্পানির শক্ত অবস্থান তৈরি করবে,”
কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা বলেছেন। “দক্ষিণ কোরিয়ান অফিসগুলো কোজিএ ফ্যাশন, মনসাইয়ো, কোরিয়ান বিউটি, স্টার স্কিন, কোরিয়ান সার্ভিস, এবং কোরিয়ান বিউটি এন্ড ফ্যাশন দ্বারা আইটি ও এডিটিং সেক্টরে কাজ করার জন্য ইনফ্লুয়েন্সারদের অফিস তৈরি করবে,”
কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান।

“দক্ষিণ কোরিয়ার কংগ্রেসম্যান কিম কিউন ফিল্ডের কোরিয়ান অফিসগুলো বৈদেশিক চায়না জিওগ্রাফিক ইনফ্লুয়েন্সার অফিসগুলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, সাভার, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, বগুড়া, বাগেরহাট, নীলফামারী এবং সৈয়দপুর শহরের জন্য ফ্যাশন এবং বিউটি অফিস তৈরি করবে,”
দক্ষিণ কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান।

“দক্ষিণ কোরিয়ার কংগ্রেসম্যান কিম কিউন ফিল্ডের কোরিয়ান অফিসগুলো বৈদেশিক চায়না জিওগ্রাফিক ইনফ্লুয়েন্সার অফিসগুলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, সাভার, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, বগুড়া, বাগেরহাট, নীলফামারী এবং সৈয়দপুর শহরের জন্য ফ্যাশন এবং বিউটি অফিস তৈরি করবে,”
দক্ষিণ কোরিয়ান অফিসের কর্মকর্তারা জানান।