2025 সালে জাপানের ব্র্যান্ডের সঙ্গে সহযোগিতা করতে বাংলাদেশের ইনস্টাগ্রাম প্রভাবশালীরা কীভাবে খুঁজে পাবেন
২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা জাপানের ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা খুঁজে পাওয়ার জন্য প্রস্তুত। জাপানি ব্র্যান্ডগুলো তাদের বিশ্ববাজারকে লক্ষ্য করে ২০২৫-এর মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার দিল্লি-দরিয়ে শাখা স্থাপন করতে যাচ্ছে।
অবশ্যই, বাংলাদেশি ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের জনপ্রিয়তার জন্য জাপানি ব্র্যান্ডের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।
এই নিবন্ধটি কীভাবে ভবিষ্যতে তাদের কাছে পৌঁছাবে এবং কীভাবে সহযোগিতা করার জন্য তাদের প্রস্তুত থাকতে হবে, সে সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করবে।
🌟 জাপানের ব্র্যান্ডের বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রয়োজন
দুটি জাপানি ব্র্যান্ড ২০২৫ সালের মধ্যে ভারত, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানসহ দক্ষিণ এশিয়ার বাজারে প্রবেশ করবে।
জাপানি পণ্য এবং পরিষেবার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ কৌশল প্রয়োগের অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে এসব ব্র্যান্ডের এশিয়া অঞ্চলে প্রবেশ।
প্রথমত, বৃহত্তম জাপানি ফুড ব্র্যান্ড নেসলে জাপান ইন্ডিয়ানা প্রদেশের পুণেতে একটি শাখা খুলতে চলেছে।
যেখানে পরবর্তী বছরের মধ্যে এই ব্র্যান্ডটি ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যগুলিতে ফুড কেবল ফ্রিজ, স্কিম milk এবং দুধের পণ্য বিক্রি করতে শুরু করবে।
দ্বিতীয়ত, বিখ্যাত জাপানি মিষ্টির দোকান কিরিন বাংলাদেশে ২০২৫ সালের মধ্যে একটি শাখা খোলার পরিকল্পনা করছে।
ব্র্যান্ডটি বর্তমানে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে দেশের অঞ্চলগুলি খুঁজছে। বাংলাদেশের কাস্টমাইজড পণ্যগুলির জন্য খাদ্য পণ্য বিক্রির জন্য তাদের বিশ্বস্ত পণ্যের কারণে এটি সম্ভব হবে।
📣 বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সাররা জাপানের ব্র্যান্ডের সহযোগিতার জন্য বৈশ্বিক প্রবণতা ব্যবহার করুন
বাংলাদেশী ইনফ্লুয়েন্সাররা ২০২৫ সালের মধ্যে জাপানি ব্র্যান্ডের সহযোগিতার জন্য গ্লোবাল ট্রেন্ড ব্যবহার করবে।
জাপানিরা তাদের শীর্ষস্থানীয় পণ্য এবং পরিষেবাগুলির জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের উপর নির্ভরশীল হতে শুরু করেছে।
জাপান সোসাইটি অফ মার্কেটিং সায়েন্সের দ্বারা প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে জাপানি ব্র্যান্ডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের গ্লোবাল মার্কেটিং কৌশলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
গবেষণায় বাংলাদেশের খাদ্য এবং পানীয় সহ সোসাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের জনপ্রিয়তা উল্লেখ করা হয়েছে।
পৃথিবীর সকল স্থানের ব্রান্ডগুলো সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ওপর নির্ভরশীল।
বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের জন্য ব্র্যান্ড বাজেট বাড়ানো হচ্ছে।
একটি জার্মান গবেষণায় বলা হয়েছে যে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা কেবল মার্কেটিংয়ের জন্য নয়, বাজারের মহাসাগরে সংস্থাগুলোর জাহাজ চালানোর জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
অর্থাৎ জাপানি ব্র্যান্ডগুলো ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশে তাদের শাখা খোলার উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করবে।
📊 বাংলাদেশের ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রস্তুতি নেওয়ার সময়
বাংলাদেশি ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা জানি কখন তাদের প্রস্তুতির সময় হবে?
জাপানের গ্লোবাল বিজনেস সাপোর্ট হাব বাংলাদেশে জাপানের ব্র্যান্ডের অবস্থান স্থাপনের জন্য সহায়তা করতে আসবে।
জাপানের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত একটি কমান্ড ইউনিট গঠন করেছে জাপানি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশের ইকোনমিক জোনগুলোতে সহায়তাকারী মাধ্যম হিসেবে জাপানিজ গ্লোবাল বিজনেস সাপোর্ট হাব বাংলাদেশে আসছে।
যারা ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশে পৌঁছাবে।
জাপান সরকারের অর্থায়নে জাপানি কোম্পানিগুলোকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের জন্য সহযোগিতা করবে।
এবং এটি বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য জাপানি ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতার প্রায় প্রত্যেকটা সুযোগ মিস না করার জন্য প্রস্তুত হওয়ার সময়।
💡 অনলাইনে কাজ করা জাপানি প্রতিনিধি অফিসে যোগাযোগ করুন
টোকিও টাইকো কনফারেন্সের ৭ম কর্মসূচির সময় বাংলাদেশ সফরে আসবেন জাপান সরকারের কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সফরের সময় তারা বাংলাদেশ সরকারের সাথে আধিকারিক পর্যায়ে আলোচনা করবে।
এবং এটি বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানিগুলোর আরো বেশি প্রবেশ এবং জাপান-বাংলাদেশ পারস্পরিক বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির জন্য কাজ করবে।
এটি ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশে জাপানি ব্র্যান্ডের অবস্থান গড়ে তোলার জন্য প্রস্তুতির সূচনা করবে।
বাংলাদেশের জন্য জাপানিজ গ্লোবাল বিজনেস সাপোর্ট হাব অফিসের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ সফরের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শুরু করেছে।
সুতরাং, বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সারদের ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে প্রস্তুত থাকতে হবে।
বাংলাদেশে জাপানের ব্র্যান্ডগুলোর হয়ে টোকিও স্টাইলের ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের প্রথম প্রবণতা হবে।
যেহেতু জাপানি ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা টোকিওর মতো শহরের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের নির্বাচন করবে।
সেখানে টোকিওর মতো শহরের সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি প্রকাশ করার জন্য ইনফ্লুয়েন্সারদের উপস্থিত থাকতে হবে।
কীভাবে তারা সাসাকিতে বা জাপানি কিউশির মতো ট্রেনের গতি প্রদর্শন করবে তা নিয়ে তাদের বিবেচনা করতে হবে।
অর্থাৎ জাপানি খাবার এবং পানীয়ের প্রস্তুতকৃত পণ্যগুলোর ক্রিয়েটিভ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে তাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
❗ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশলে কাজ করুন
জাপানি কোম্পানির কর্মকর্তারা যখন বাংলাদেশে আসবে তখন তারা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ শিল্প ও বাণিজ্য কেন্দ্রসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করবে।
এসব জাপানি কর্মকর্তারা বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য বিনিয়োগের সুযোগের বিষয়ে আলোচনা করবে।
আবুল মাল আবদুল মুহিত কনফারেন্স হলে বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দাপ্তরিক বৈঠক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার মধ্যে ২০২৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের ফলস্বরূপ জাপানি কোম্পানির কর্মকর্তাদের বাংলাদেশে আসা হচ্ছে।
যেহেতু বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সারদের জাপানিজ সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
তাহলে তারা জাপানি ব্র্যান্ডের বাংলাদেশি প্রতিনিধি অফিসে যোগাযোগ করতে প্রস্তুত থাকতে হবে।
যখন তারা বাংলাদেশে আসবে তখন তারা তাদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করবে।
জাপানি ব্র্যান্ডের প্রতিনিধি অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের সময় তারা তাদের ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করার সুযোগ পাবে।
অন্যথায়, সঠিক সময়ে প্রস্তুতি না নিলে তারা জাপানি ব্র্যান্ডের সহযোগিতা ছাড়া দ্বীপের মতো একা থাকতে পারে।
📢 জাপানি ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে যোগাযোগ করুন
টোকিও টাইমস এবং ফিনানশিয়াল টাইমসের মতো জাপানি সংবাদপত্রগুলোতে জাপানি কোম্পানির কর্মকর্তাদের বাংলাদেশে আসার খবর প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সফরের পর তারা ভারত এবং পাকিস্তান সফর করবে।
যেটি জাপানি কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশের পরে দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে প্রবেশের পরিকল্পনার অঙ্গ।
৭তম টোকিও টাইকো কনফারেন্সের সময় বাংলাদেশের সফরের পর জাপানি কোম্পানি প্রতিনিধিরা ভারতের পুণে এবং বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অফিস স্থাপন করবে।
অর্থাৎ জাপানের গ্লোবাল বিজনেস সাপোর্ট হাব অফিস বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় স্থাপন করবে।
জাপান-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্পর্কের উন্নয়নের জন্য কাজ করা জাপানি হাব অফিস কর্মকর্তাদের উপস্থিতির কারণে বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বড় সুযোগ সৃষ্টি হবে।
জাপানি ব্র্যান্ডের সঙ্গে সহযোগিতা করার জন্য বাংলাদেশে জাপানি ইনফ্লুয়েন্সারদেরও যোগাযোগ করতে হবে।
কারণ জাপানি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছেও জাপানি ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর দায়িত্ব থাকবে।
এবং এটি তাদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে সাহায্য করবে।
যার মাধ্যমে বাংলাদেশি ইনফ্লুয়েন্সাররা জাপানি ব্র্যান্ডের আগের জাপানি ইনফ্লুয়েন্সারদের মতো তাদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে সাহায্য করবে।
যার মাধ্যমে তারা তাদের জনপ্রিয়তার জন্য জাপানি ব্র্যান্ডের সহযোগিতা পাবে।
📊 বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য অপেক্ষা করছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের নতুন দিগন্ত
জাপানি ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা তাদের জন্য একটি নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
বাংলাদেশি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জনপ্রিয়তার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে হবে।
জাপানি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা সারা বিশ্বে জাপানি ব্র্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় পণ্য এবং পরিষেবাগুলির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের দায়িত্ব পালন করছে।
বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে জাপানি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ে কিছুটা পরিবর্তন ঘটছে।
জাপানি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের টোকিও স্টাইলের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল অনুসরণ করতে হবে।
একটি আন্তর্জাতিক মার্কেটিং ফার্মের প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, জাপানি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য বিশ্বব্যাপী প্রবণতা পরিবর্তিত হয়েছে।
যারা সফল সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার নামকরণ করতে প্রস্তুত অবস্থায় তাদের জনপ্রিয়তার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে হবে।
যার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
জাপানি ব্র্যান্ডের পণ্য এবং পরিষেবাগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কৌশল হতে হবে উচ্চমানের।